01-19-2017, 12:49 AM
তারুণ্য একটা ভীষণ অন্যরকম সময়। এই তারুণ্যেই আমরা
যেমন জীবন গড়ার প্রথম ধাপগুল ফেলি, একই সাথে করে
ফেলি অনেক বড় বড় ভুল।
তরুণ বয়সে হৃদয় যেন অনেক বেশি উষ্ণ হয়ে থাকে,
আবেগ গুলো থাকে টগবগে। মনে হয় বুশি বিশ্ব জয়
করে ফেলা যায়। কিন্তু এই তারুণ্যেই আমরা না বুঝে এমন
অনেক ভুল করে ফেলি, যেগুলোর মাসুল দিতে হয় সারাটা
জীবন। সেই ভুলগুলো আজীবনের জন্য বদলে দেয়
একজন মানুষের জীবন। আসুন, জানি তারুণ্যের বিশাল ৭টি ভুল
সম্পর্কে।
১. লেখাপড়ায় গুরুত্ব না দেয়া :
এই বয়সে লেখাপড়া করতে ইচ্ছা করবে না এটা স্বাভাবিক। এই
বয়সে বন্ধুদেও সাথে আড্ডা দিতে বেশি ভালো লাগে।
এই বয়সে নতুন নতুন বিষয়ে আগ্রহ জন্মে সবারই। কিন্তু যারা
এই বয়নে লেখাপড়াকে ফাঁকি দেয় তারা ভবিষ্যতে ভালো
করতে পাওে না। বয়স চলে যাওয়ায় আর পড়াশোনাও করতে
পাওে না। ফলে ভালো কিছু না করলে তারা সবদিক থেকে
পিছিয়ে যায়। যার মাশুল অকেজো হয়ে পড়ে থেকে
সারাটি জীবন দিতে হয়।
২. নেশায় আসক্ত হয়ে যাওয়া :
তরুণ বয়সে নতুন কিছু করার ভূত মাথায় চেপে বসে। এ
কারণে সবসময় নতুন কিছু করতে চায়। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে তা
কোনো ধরনের ইতিবাচক বিষয় হয়ে ওঠে হয়ে ওঠে
সব নেতিবাচক বিষয়। এ কারণে বন্ধুর সাথে ফাজলামি করে
নেশা করতে গিয়ে অনেকেই নেশায় আসক্ত হয়ে
পড়ে এই তরুণ বয়সে। এটা অনবরত চলতে থাকলে তা আর
ছেড়ে দিতে পারে না অনেকেই। এ কারণে সারাটি জীবন
নেশায় অসক্ত হয়ে এক অন্ধ জীবন পাড়ি দিতে হয়।
কেননা নেশায় আসক্তরা জীবনে সাফল্য
কোনোভাবেই পায় না। তারা অন্ধকারেই ডুবে থাকে।
৩. ঝোঁকের মাথায় শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলা :
তরুণ বয়সে ছেলেমেয়ে উভয়েই প্রেমে পড়ে
বেশি। আর যুগের টানে প্রেম করলে নিজেদের
উপরে নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা থাকে খুব কম। তরুণ বয়সে এরা
ঝোঁকের মাথায় শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলে। ফলে
নষ্ট হয়ে যায় দুটি জীবন। জীবনে আর ভালো কিছু
করতে পারেন না তারা। হঠাৎ গর্ভে সন্তান চলে এলে তারা
পড়ে যায় মহাবিপদে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি বিপদে
পড়ে মেয়েটি। এই অসচেতনতার কারণে নষ্ট হয়ে যায়
তাদের ভবিষ্যত।
৪. আড্ডাবাজিতে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করা :
তরুণ বয়সে আড্ডাবাজি করতে বেশি ভালো লাগে। কেমন
যেন একটা আকর্ষণবোধ করে তরুণ-তরুণীরা। এই
আড্ডাগুলো অযথা কতগুলো ফালতু বিষয়ের উপরে হয়ে
থাকে। এর ফলে পড়াশোনার ক্ষতি হয়ে থাকে। এই বাজে
আড্ডাবাজির কারণেও জীবনে কিছু করতে পারে না তরুণ
ছেলেমেয়েরা।
৫. মা বাবার কোনো কথাই না শোনা :
তরুণ বয়সটি অনেক বাড়ন্ত একটি সময়। এ সময় নিজে যা বুঝে
তাই করতে ইচ্ছা করে। মা বাবার কথা শুনতে ইচ্ছা করে না। এ
কারণে দেখা গেছে যে বেশিরভাগ তরুণ তরুণী মা বাবার
কথা শুনতে চায় না। বাবা মা যেটা নিষেধ করে সেটাই করতে
চায় বেশি করে। এর ফলে নানা ধরনের বিপদে পড়ে
ছেলেমেয়েরা। কিন্তু এমন কোনো বিপদে হয়ত
পড়তে হল যার ফলে সারাটি জীবন পস্তাতে হল তাকে।
৬. ভবিষ্যত পরিকল্পনা না করা :
ভবিষ্যত পরিকল্পনা করার একটি মূখ্য সময় হল এই তরুণকাল। এখান
থেকেই ভবিষ্যতের পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলতে হয়।
তরুণরা যদি এই সময়টিকে কাজে না লাগিয়ে সবটা সময় মন যা চায়
তাই করে তাহলে তাদের ভবিষ্যত একেবারে শূণ্যের
কোটায় এসে পৌঁছুবে। এর মাশুল দিতে হবে তাকে সারাটি
জীবন।
৭. পলিটিক্স বা খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়া :
তরুণ বয়সে সমূহ সম্ভাবনা থাকে কোনো ধরনের খারাপ
কাজে বা নোংরা পলিটিক্সে জড়িয়ে পড়ার। খুব সাগ্রহেই এই
অবস্থানগুলোকে আপন করে নেয় তরুণরা। তারুণের
মুহূর্তে একজন তরুণের একেবারেই উচিৎ হবে না নোংরা
পলিটিক্সে বা খারাপ কোনো কাজে জড়িয়ে পড়া। এর ফলে
এমনও হতে পারে সারাটি জীবন তাকে পস্তাতে হতে
পারে।
যেমন জীবন গড়ার প্রথম ধাপগুল ফেলি, একই সাথে করে
ফেলি অনেক বড় বড় ভুল।
তরুণ বয়সে হৃদয় যেন অনেক বেশি উষ্ণ হয়ে থাকে,
আবেগ গুলো থাকে টগবগে। মনে হয় বুশি বিশ্ব জয়
করে ফেলা যায়। কিন্তু এই তারুণ্যেই আমরা না বুঝে এমন
অনেক ভুল করে ফেলি, যেগুলোর মাসুল দিতে হয় সারাটা
জীবন। সেই ভুলগুলো আজীবনের জন্য বদলে দেয়
একজন মানুষের জীবন। আসুন, জানি তারুণ্যের বিশাল ৭টি ভুল
সম্পর্কে।
১. লেখাপড়ায় গুরুত্ব না দেয়া :
এই বয়সে লেখাপড়া করতে ইচ্ছা করবে না এটা স্বাভাবিক। এই
বয়সে বন্ধুদেও সাথে আড্ডা দিতে বেশি ভালো লাগে।
এই বয়সে নতুন নতুন বিষয়ে আগ্রহ জন্মে সবারই। কিন্তু যারা
এই বয়নে লেখাপড়াকে ফাঁকি দেয় তারা ভবিষ্যতে ভালো
করতে পাওে না। বয়স চলে যাওয়ায় আর পড়াশোনাও করতে
পাওে না। ফলে ভালো কিছু না করলে তারা সবদিক থেকে
পিছিয়ে যায়। যার মাশুল অকেজো হয়ে পড়ে থেকে
সারাটি জীবন দিতে হয়।
২. নেশায় আসক্ত হয়ে যাওয়া :
তরুণ বয়সে নতুন কিছু করার ভূত মাথায় চেপে বসে। এ
কারণে সবসময় নতুন কিছু করতে চায়। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে তা
কোনো ধরনের ইতিবাচক বিষয় হয়ে ওঠে হয়ে ওঠে
সব নেতিবাচক বিষয়। এ কারণে বন্ধুর সাথে ফাজলামি করে
নেশা করতে গিয়ে অনেকেই নেশায় আসক্ত হয়ে
পড়ে এই তরুণ বয়সে। এটা অনবরত চলতে থাকলে তা আর
ছেড়ে দিতে পারে না অনেকেই। এ কারণে সারাটি জীবন
নেশায় অসক্ত হয়ে এক অন্ধ জীবন পাড়ি দিতে হয়।
কেননা নেশায় আসক্তরা জীবনে সাফল্য
কোনোভাবেই পায় না। তারা অন্ধকারেই ডুবে থাকে।
৩. ঝোঁকের মাথায় শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলা :
তরুণ বয়সে ছেলেমেয়ে উভয়েই প্রেমে পড়ে
বেশি। আর যুগের টানে প্রেম করলে নিজেদের
উপরে নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা থাকে খুব কম। তরুণ বয়সে এরা
ঝোঁকের মাথায় শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলে। ফলে
নষ্ট হয়ে যায় দুটি জীবন। জীবনে আর ভালো কিছু
করতে পারেন না তারা। হঠাৎ গর্ভে সন্তান চলে এলে তারা
পড়ে যায় মহাবিপদে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি বিপদে
পড়ে মেয়েটি। এই অসচেতনতার কারণে নষ্ট হয়ে যায়
তাদের ভবিষ্যত।
৪. আড্ডাবাজিতে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করা :
তরুণ বয়সে আড্ডাবাজি করতে বেশি ভালো লাগে। কেমন
যেন একটা আকর্ষণবোধ করে তরুণ-তরুণীরা। এই
আড্ডাগুলো অযথা কতগুলো ফালতু বিষয়ের উপরে হয়ে
থাকে। এর ফলে পড়াশোনার ক্ষতি হয়ে থাকে। এই বাজে
আড্ডাবাজির কারণেও জীবনে কিছু করতে পারে না তরুণ
ছেলেমেয়েরা।
৫. মা বাবার কোনো কথাই না শোনা :
তরুণ বয়সটি অনেক বাড়ন্ত একটি সময়। এ সময় নিজে যা বুঝে
তাই করতে ইচ্ছা করে। মা বাবার কথা শুনতে ইচ্ছা করে না। এ
কারণে দেখা গেছে যে বেশিরভাগ তরুণ তরুণী মা বাবার
কথা শুনতে চায় না। বাবা মা যেটা নিষেধ করে সেটাই করতে
চায় বেশি করে। এর ফলে নানা ধরনের বিপদে পড়ে
ছেলেমেয়েরা। কিন্তু এমন কোনো বিপদে হয়ত
পড়তে হল যার ফলে সারাটি জীবন পস্তাতে হল তাকে।
৬. ভবিষ্যত পরিকল্পনা না করা :
ভবিষ্যত পরিকল্পনা করার একটি মূখ্য সময় হল এই তরুণকাল। এখান
থেকেই ভবিষ্যতের পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলতে হয়।
তরুণরা যদি এই সময়টিকে কাজে না লাগিয়ে সবটা সময় মন যা চায়
তাই করে তাহলে তাদের ভবিষ্যত একেবারে শূণ্যের
কোটায় এসে পৌঁছুবে। এর মাশুল দিতে হবে তাকে সারাটি
জীবন।
৭. পলিটিক্স বা খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়া :
তরুণ বয়সে সমূহ সম্ভাবনা থাকে কোনো ধরনের খারাপ
কাজে বা নোংরা পলিটিক্সে জড়িয়ে পড়ার। খুব সাগ্রহেই এই
অবস্থানগুলোকে আপন করে নেয় তরুণরা। তারুণের
মুহূর্তে একজন তরুণের একেবারেই উচিৎ হবে না নোংরা
পলিটিক্সে বা খারাপ কোনো কাজে জড়িয়ে পড়া। এর ফলে
এমনও হতে পারে সারাটি জীবন তাকে পস্তাতে হতে
পারে।