The following warnings occurred: | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Warning [2] Undefined array key "action" - Line: 1545 - File: inc/plugins/avatarep.php PHP 8.0.30 (Linux)
|
বাজি ফাটিয়ে মরদেহ দাহ! - Printable Version +- Forums.Likebd.Com (http://forums.likebd.com) +-- Forum: বাংলা ফোরামস (http://forums.likebd.com/forumdisplay.php?fid=228) +--- Forum: খবরা-খবর (http://forums.likebd.com/forumdisplay.php?fid=110) +---- Forum: ভিন্ন স্বাদের খবর (http://forums.likebd.com/forumdisplay.php?fid=112) +---- Thread: বাজি ফাটিয়ে মরদেহ দাহ! (/showthread.php?tid=2645) |
বাজি ফাটিয়ে মরদেহ দাহ! - Hasan - 03-13-2017 মরদেহ ঘিরে বসে রয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। চলছে নাম সংকীর্তন। অন্তিম কাজের আগে এই দৃশ্য তো পরিচিত। কিন্তু সেখানেই কেউ আচমকা বাজি ফাটাতে শুরু করে? গতকাল সোমবার এমন দৃশ্যরই সাক্ষী হলো ভারতের জলপাইগুড়ির বড়বাড়ি সাকেরপাড়া গ্রাম। বহিরাগত কেউ নয়, এলাকার প্রবীণতম মানুষটির শেষকৃত্যকে উদযাপন করলেন পরিবারের সদস্যরাই। গতকাল সোমবার মারা যান গিরিজাবালা রায়। তার পরিবারের সদস্যদের দাবি, ১১১ বছর বয়স হয়েছিল ওই বৃদ্ধার। বয়সজনিত কারণেই স্বাভাবিক মৃত্যু হয় তাঁর। জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের সাকেরপাড়া গ্রামে নিজেদের জমিতেই দাহ করা হয় তাকে। শুধু পরিবারের সদস্যরাই নন, এলাকার সব থেকে বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষটিকে শেষ বিদায় জানাতে এলাকার বহু মানুষটি শেষযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন। আর সেখানেই নাম সংকীর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চলল বাজি ফাটানো। কিন্তু শেষকৃত্যে হঠাৎ বাজি ফাটানো কেন? এ বিষয়ে গিরিজাবালা দেবীর নাতি তরুণ রায়(৬৭) জানান, গিরিজাবালা দেবীর চার প্রজন্ম রয়েছে। যে কোনও মৃত্যুই শোকের হলেও গিরিজাবালাদেবী নিজেই ১১১ বছর বেঁচে এলাকায় এক নজির তৈরি করেছেন। এতদিন তিনি বেঁচে ছিলেন, পরিবারের কাছে সেটাই বড় প্রাপ্তি। ১১১ বছর বেঁচে সংলগ্ন এলাকায় গিরিজাদেবী 'রেকর্ড' তৈরি করেছেন বলেও দাবি তার পরিবারের। গিরিজাদেবীর মৃত্যু হলেও সম্মান, শ্রদ্ধা জানিয়েই কীর্তনের আয়োজনের সঙ্গে অতি উৎসাহী কয়েকজন বাজিও ফাটিয়ে ফেলেন। শোকের আবহে নয়, নিহতের নাতির কথায়, আনন্দের মধ্যেই গিরিজাবালাদেবীকে বিদায় জানালেন তারা। সূত্র : এবেলা |