গত কয়েক মাসে রাজধানীর বিভিন্ন বাসাবাড়ি, অফিস ও কারখানায় সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানি ঘটেছে। আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কম নয়। তাই আগুন থেকে আমাদের থাকতে হবে সচেতন। কারণ, বাসা, অফিস ও স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েই দিনের বেশির ভাগ সময় কাটে আমাদের।
এসব জায়গায় অগ্নিকাণ্ড থেকে বাঁচতে থাকা চাই পূর্বপ্রস্তুতি। অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না, কোথাও হঠাৎ আগুন লাগলে কী করব। কীভাবে নিরাপদে ওই স্থান থেকে বের হতে পারব? তাই যদি পূর্বপরিকল্পনা থাকে, তবে সহজেই নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে জীবন বাঁচানো যায়। আগুন নেভানোর প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিও কিনে রাখা উচিত হাতের কাছেই। অগ্নিদুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে কিছু বিষয়ে মেনে চলা উচিত।
নিয়মিত এসি সার্ভিসিং
এই গরমের সময়ে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্র বা এসি থেকে অনেক সময় আগুন লাগার কথা শোনা যায়। তাই বাসা বা অফিসে এসি ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে। শীতকালে বেশির ভাগ এসি বন্ধ থাকে। শীত শেষে প্রতি গ্রীষ্মে এসি ছাড়ার আগে এসির যথাযথ সার্ভিসিং করুন। তাতে এসি থেকে অগ্নিকাণ্ডের আশঙ্কা অনেকাংশেই কমে যাবে।
চুলা জ্বালাতে সতর্কতা
চুলা থেকেই অনেক সময় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তাই চুলা জ্বালানোর আগে সতর্ক থাকতে হবে। চুলা জ্বালানোর আগে জানালা খুলে দিন এবং কোনো গ্যাস লিকেজ আছে কি না, তা বিশেষভাবে খেয়াল রাখুন। গ্যাসলাইনে কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে ঠিক করিয়ে নিতে হবে।
সংযোগ লাইন পরীক্ষা
বিদ্যুৎ, গ্যাস, স্যুয়ারেজ—বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের সংযোগ লাইন থাকে। এই লাইনগুলো লিকেজ থাকলে নিয়মিত নিরীক্ষা করুন। লাইনগুলোতে কোনো সমস্যা থাকলে মেরামত করে নিতে হবে।
আগুনের উৎস থেকে সতর্ক থাকুন
বাসা ও অফিসে আগুনের বিভিন্ন উৎস থাকে। উৎসগুলোর পাশে ধূমপান করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এ ছাড়া আগুনের উৎসের আশপাশে কয়েল বা অন্য কোনো দাহ্য বস্তু যতটা সম্ভব দূরে রাখলে আগুন লাগার আশঙ্কা কমে যায়। অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখুন।
প্রয়োজনীয় অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা রাখুন
ভবনের দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা সম্পর্কে জেনে রাখুন। কোথায় ফায়ার অ্যালার্ম ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র আছে, তা জেনে রাখুন। জরুরি বহির্গমন পথ চিনে রাখুন এবং সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানুন। জরুরি বহির্গমন পথে পৌঁছাতে না পারলে বাইরে বা রাস্তার দিকে জানালা আছে, এমন ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করুন। সর্বোপরি ভবনে প্রয়োজনীয় অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা রাখুন।
চুলা বন্ধ রাখুন
রান্না শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্যাসের চুলা বন্ধ করে ফেলতে হবে। দেশলাইয়ের কাঠি বাঁচানোর জন্য চুলা জ্বালিয়ে রাখা উচিত নয়। গ্যাসের চুলা ঠিকমতো বন্ধ হয়েছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকানো যাবে না। এ ছাড়া ত্রুটিপূর্ণ সিলিন্ডার ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
এসব জায়গায় অগ্নিকাণ্ড থেকে বাঁচতে থাকা চাই পূর্বপ্রস্তুতি। অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না, কোথাও হঠাৎ আগুন লাগলে কী করব। কীভাবে নিরাপদে ওই স্থান থেকে বের হতে পারব? তাই যদি পূর্বপরিকল্পনা থাকে, তবে সহজেই নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে জীবন বাঁচানো যায়। আগুন নেভানোর প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিও কিনে রাখা উচিত হাতের কাছেই। অগ্নিদুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে কিছু বিষয়ে মেনে চলা উচিত।
নিয়মিত এসি সার্ভিসিং
এই গরমের সময়ে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্র বা এসি থেকে অনেক সময় আগুন লাগার কথা শোনা যায়। তাই বাসা বা অফিসে এসি ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে। শীতকালে বেশির ভাগ এসি বন্ধ থাকে। শীত শেষে প্রতি গ্রীষ্মে এসি ছাড়ার আগে এসির যথাযথ সার্ভিসিং করুন। তাতে এসি থেকে অগ্নিকাণ্ডের আশঙ্কা অনেকাংশেই কমে যাবে।
চুলা জ্বালাতে সতর্কতা
চুলা থেকেই অনেক সময় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তাই চুলা জ্বালানোর আগে সতর্ক থাকতে হবে। চুলা জ্বালানোর আগে জানালা খুলে দিন এবং কোনো গ্যাস লিকেজ আছে কি না, তা বিশেষভাবে খেয়াল রাখুন। গ্যাসলাইনে কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে ঠিক করিয়ে নিতে হবে।
সংযোগ লাইন পরীক্ষা
বিদ্যুৎ, গ্যাস, স্যুয়ারেজ—বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের সংযোগ লাইন থাকে। এই লাইনগুলো লিকেজ থাকলে নিয়মিত নিরীক্ষা করুন। লাইনগুলোতে কোনো সমস্যা থাকলে মেরামত করে নিতে হবে।
আগুনের উৎস থেকে সতর্ক থাকুন
বাসা ও অফিসে আগুনের বিভিন্ন উৎস থাকে। উৎসগুলোর পাশে ধূমপান করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এ ছাড়া আগুনের উৎসের আশপাশে কয়েল বা অন্য কোনো দাহ্য বস্তু যতটা সম্ভব দূরে রাখলে আগুন লাগার আশঙ্কা কমে যায়। অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখুন।
প্রয়োজনীয় অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা রাখুন
ভবনের দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা সম্পর্কে জেনে রাখুন। কোথায় ফায়ার অ্যালার্ম ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র আছে, তা জেনে রাখুন। জরুরি বহির্গমন পথ চিনে রাখুন এবং সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানুন। জরুরি বহির্গমন পথে পৌঁছাতে না পারলে বাইরে বা রাস্তার দিকে জানালা আছে, এমন ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করুন। সর্বোপরি ভবনে প্রয়োজনীয় অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা রাখুন।
চুলা বন্ধ রাখুন
রান্না শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্যাসের চুলা বন্ধ করে ফেলতে হবে। দেশলাইয়ের কাঠি বাঁচানোর জন্য চুলা জ্বালিয়ে রাখা উচিত নয়। গ্যাসের চুলা ঠিকমতো বন্ধ হয়েছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকানো যাবে না। এ ছাড়া ত্রুটিপূর্ণ সিলিন্ডার ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
Hasan