01-15-2017, 09:07 PM
ভালোবাসায় শুধু সঙ্গীর সততা আশা করলেই হবে না, নিজেকেও সৎ থাকতে হবে। সম্পর্কে সুখী না হলে অনেক সময় আমরা শুধু সঙ্গীকেই দোষারোপ করি। সব অভিযোগ তার কাঁধেই চাপিয়ে দেই। সঙ্গীকে দোষ না দিয়ে নিজেকে আগে প্রশ্ন করুন। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর থেকে নিজের ভালোবাসা যাচাই করে নিন। এ ক্ষেত্রে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই ছয়টি প্রশ্ন আপনাকে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন : ১
আপনি কি সঙ্গীর সঙ্গে সততা নিয়ে যোগাযোগ রক্ষা করেন? অনেক সময় সঙ্গীর ইচ্ছেয় আমরা যোগাযোগ রক্ষা করে চলার চেষ্টা করি। যেটা শতভাগ মন থেকে হয় না। এমনটা হয়ে থাকলে বুঝবেন আপনি সঙ্গীর প্রতি সৎ নন।
প্রশ্ন : ২
নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি কী এই মানুষটির সঙ্গে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করছেন? যদি উত্তর না হয় তাহলে সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসুন। কারণ যে সম্পর্কের কোনো ভবিষ্যৎ নেই সেটা অযথা রক্ষা করে ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ নেই।
প্রশ্ন : ৩
আপনি যেমনটা তার জন্য অনুভব করেন সেও কি আপনার জন্য ঠিক তেমনটাই অনুভব করে? এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করুন। সব মানুষ এক রকম হয় না। সবার প্রকাশভঙ্গিও এক না। তাই যদি সঙ্গী আপনার মতো আচরণ না করে তাহলে হুট করেই বুঝবেন না যে, সে আপনাকে ভালোবাসে না। সঙ্গীর অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করুন। তারপরও যদি উত্তর নেতিবাচক হয় তাহলে নিজেই সরে আসুন।
প্রশ্ন : ৪
আপনি কি সঙ্গীকে বিশ্বাস করেন? আপনার সঙ্গীও কি আপনাকে বিশ্বাস করে? এই প্রশ্নের উত্তর জানা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক টিকে না। তাই সবার আগে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করুন।
প্রশ্ন : ৫
আপনি কি স্বাধীন ভাবে সবকিছু করতে পারেন, না সব কাজের জন্য সঙ্গীর কাছে আপনাকে জবাবদিহি করতে হয়? হয়তো সে আপনাকে অনেক ভালোবাসে। কিন্তু প্রতি পদে পদে অনুমতির নেওয়া বা এই পরাধীনতাই আপনার ভালোবাসাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। তাই সঙ্গীর কাছে আপনি স্বাধীন কি না সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।
প্রশ্ন : ৬
যেকোনো সমস্যায় কি আপনারা একে অন্যকে মানসিকভাবে সহযোগিতা করেন? সম্পর্কে সুখী হতে হলে একই মনমানসিকতা থাকাটা খুবই জরুরি। সমস্যায় পড়লে শুধু সঙ্গীর আচরণ না নিজেরটাও ভালো করে খেয়াল করুন।
প্রশ্ন : ১
আপনি কি সঙ্গীর সঙ্গে সততা নিয়ে যোগাযোগ রক্ষা করেন? অনেক সময় সঙ্গীর ইচ্ছেয় আমরা যোগাযোগ রক্ষা করে চলার চেষ্টা করি। যেটা শতভাগ মন থেকে হয় না। এমনটা হয়ে থাকলে বুঝবেন আপনি সঙ্গীর প্রতি সৎ নন।
প্রশ্ন : ২
নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি কী এই মানুষটির সঙ্গে নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করছেন? যদি উত্তর না হয় তাহলে সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসুন। কারণ যে সম্পর্কের কোনো ভবিষ্যৎ নেই সেটা অযথা রক্ষা করে ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ নেই।
প্রশ্ন : ৩
আপনি যেমনটা তার জন্য অনুভব করেন সেও কি আপনার জন্য ঠিক তেমনটাই অনুভব করে? এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করুন। সব মানুষ এক রকম হয় না। সবার প্রকাশভঙ্গিও এক না। তাই যদি সঙ্গী আপনার মতো আচরণ না করে তাহলে হুট করেই বুঝবেন না যে, সে আপনাকে ভালোবাসে না। সঙ্গীর অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করুন। তারপরও যদি উত্তর নেতিবাচক হয় তাহলে নিজেই সরে আসুন।
প্রশ্ন : ৪
আপনি কি সঙ্গীকে বিশ্বাস করেন? আপনার সঙ্গীও কি আপনাকে বিশ্বাস করে? এই প্রশ্নের উত্তর জানা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক টিকে না। তাই সবার আগে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করুন।
প্রশ্ন : ৫
আপনি কি স্বাধীন ভাবে সবকিছু করতে পারেন, না সব কাজের জন্য সঙ্গীর কাছে আপনাকে জবাবদিহি করতে হয়? হয়তো সে আপনাকে অনেক ভালোবাসে। কিন্তু প্রতি পদে পদে অনুমতির নেওয়া বা এই পরাধীনতাই আপনার ভালোবাসাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। তাই সঙ্গীর কাছে আপনি স্বাধীন কি না সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।
প্রশ্ন : ৬
যেকোনো সমস্যায় কি আপনারা একে অন্যকে মানসিকভাবে সহযোগিতা করেন? সম্পর্কে সুখী হতে হলে একই মনমানসিকতা থাকাটা খুবই জরুরি। সমস্যায় পড়লে শুধু সঙ্গীর আচরণ না নিজেরটাও ভালো করে খেয়াল করুন।
Hasan