যে কারণে গরুর মাংস আপনাকে খেতেই হবে!
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ডেস্ক: মরণব্যাধি ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়িয়ে যেতে গরুর মাংসের ছোট পাঁজর, লতাপাতা ও চকোলেট মোক্ষম চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করতে পারে। আপনার জীবনকে আরো দীর্ঘজীবী করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। দেশটির ওকল্যান্ডের ইউএএফ বেনিঅফ চিল্ড্রেনস হসপিটাল ওকল্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিএইচওআরই) এই গবেষণাটি চালিয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, দিনে মাত্র চার মিলিগ্রাম অতিরিক্ত জিংক খাবার মানুষের শরীরে গভীর ও ইতিবাচক প্রভাব রাখে। পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন সংক্রমণ ও রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করার শক্তি দিয়ে থাকে।
জিংক সমৃদ্ধ খাবারের অভাব নেই। অর্থাৎ জিংক সমৃদ্ধ খাবার বেছে খাওয়ার মাধ্যমে স্বাস্থ্যের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। চর্বিহীন গরুর ছোট পাঁজরের যে মাংস রয়েছে তাতে ৩৮.৭ মিলিগ্রাম জিংক রয়েছে। যা পরিমাণে ১০ গুণ। আপনার স্বাস্থ্যকে সুসম্মত করবে বলে এই গবেষণায় বিশেষ পরামর্শ হিসেবে বলা হয়েছে।
এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা মানুষের শরীরের উপর জিংকের প্রভাব নিয়ে কাজ করেছেন। তারা দেখেছেন , কিভাবে জিংক শরীরের টিয়ার ও ওয়্যার কোষের উপর প্রভাব ফেলে।
বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ খনিজ মানুষের শরীরে দারুণ কাজ করে। ডিএনএ সেলগুলোকে সজীব রাখে। এবং ডিএনএ’র ক্ষয়রোধ করতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ডেস্ক: মরণব্যাধি ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়িয়ে যেতে গরুর মাংসের ছোট পাঁজর, লতাপাতা ও চকোলেট মোক্ষম চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করতে পারে। আপনার জীবনকে আরো দীর্ঘজীবী করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। দেশটির ওকল্যান্ডের ইউএএফ বেনিঅফ চিল্ড্রেনস হসপিটাল ওকল্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিএইচওআরই) এই গবেষণাটি চালিয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, দিনে মাত্র চার মিলিগ্রাম অতিরিক্ত জিংক খাবার মানুষের শরীরে গভীর ও ইতিবাচক প্রভাব রাখে। পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন সংক্রমণ ও রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করার শক্তি দিয়ে থাকে।
জিংক সমৃদ্ধ খাবারের অভাব নেই। অর্থাৎ জিংক সমৃদ্ধ খাবার বেছে খাওয়ার মাধ্যমে স্বাস্থ্যের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। চর্বিহীন গরুর ছোট পাঁজরের যে মাংস রয়েছে তাতে ৩৮.৭ মিলিগ্রাম জিংক রয়েছে। যা পরিমাণে ১০ গুণ। আপনার স্বাস্থ্যকে সুসম্মত করবে বলে এই গবেষণায় বিশেষ পরামর্শ হিসেবে বলা হয়েছে।
এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা মানুষের শরীরের উপর জিংকের প্রভাব নিয়ে কাজ করেছেন। তারা দেখেছেন , কিভাবে জিংক শরীরের টিয়ার ও ওয়্যার কোষের উপর প্রভাব ফেলে।
বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ খনিজ মানুষের শরীরে দারুণ কাজ করে। ডিএনএ সেলগুলোকে সজীব রাখে। এবং ডিএনএ’র ক্ষয়রোধ করতে সাহায্য করে।
Hasan