01-20-2017, 09:58 PM
এমন কিছু আমল রয়েছে যেগুলো নিয়মিত
আমল করলে মৃত্যুর সাথে সাথেই জান্নাতের
সুসংবাদ পাওয়া যাবে। জান্নাত লাভের জন্য
সহজ কিছু আমলের মধ্যে ১০টি আমল নিচে
বর্ণনা করা হলো-
(১) প্রতিদিন ১০০ বার সুবহান আল্লাহ্ পাঠ
করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০
গুনাহ মাফ করা হয়।[সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭৩]
(২) 'আলহামদুলিল্লাহ' মীযানের পাল্লাকে
ভারীকরে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’।
[তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে
মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল
জামে’-১/৩৬২]
(৩) 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' সর্বোত্তম
যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে
মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল
জামে’-১/৩৬২]
(৪) 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ
ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর' এই
কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়
এবং নবী (সঃ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত
জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক
প্রিয়। [ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫,
৪/২০৭২]
(৫) যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া
বিহামদিহী' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে
সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ
থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে।
[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭১]
(৬) নবী (সঃ) বলেনঃ 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি
হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' এই
কালীমাগুলিজিহ্বায় উচ্চারনে সহজ ,
মীযানের পাল্লায় ভারী ,দয়াময় আল্লাহর
নিকট প্রিয় । [সহিহ আল-
বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]
(৭) যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহিল আযীমি
ওয়াবি হামদিহী' পাঠ করবে প্রতিবারে তার
জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর
গাছ রোপন করা হবে । [আত-
তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১,
সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-
তিরমিজী-৩/১৬০]
(৮) নবী (সঃ) বলেনঃ 'লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা
ইল্লা বিল্লাহ' হচ্ছে জান্নাতেরগুপ্তধন
সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ
আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭৬]
(৯) নবী (সঃ) বলেনঃ 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল
হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা
ইল্লা বিল্লাহ' এই কালীমাগুলি হচ্ছে
“অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ” ।
[ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ
জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ]
(১০) নবী (সঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি
একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা
তার প্রতি দশ বার রহমত বরষন
করবেন-"আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা
মুহাম্মাদিঁওয়া’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা
সাল্লায়তা’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা
’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ
আল্লাহুম্মা বারিক’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া
’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা
’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি
ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ এবং
তিনি (সঃ) আরো বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার
প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার
দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন
আমার শাফায়াত পাবে ।" - [তাবারানী,
মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ
আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]
আমল করলে মৃত্যুর সাথে সাথেই জান্নাতের
সুসংবাদ পাওয়া যাবে। জান্নাত লাভের জন্য
সহজ কিছু আমলের মধ্যে ১০টি আমল নিচে
বর্ণনা করা হলো-
(১) প্রতিদিন ১০০ বার সুবহান আল্লাহ্ পাঠ
করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০
গুনাহ মাফ করা হয়।[সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭৩]
(২) 'আলহামদুলিল্লাহ' মীযানের পাল্লাকে
ভারীকরে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’।
[তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে
মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল
জামে’-১/৩৬২]
(৩) 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' সর্বোত্তম
যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে
মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল
জামে’-১/৩৬২]
(৪) 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ
ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর' এই
কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়
এবং নবী (সঃ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত
জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক
প্রিয়। [ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫,
৪/২০৭২]
(৫) যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া
বিহামদিহী' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে
সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ
থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে।
[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭১]
(৬) নবী (সঃ) বলেনঃ 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি
হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' এই
কালীমাগুলিজিহ্বায় উচ্চারনে সহজ ,
মীযানের পাল্লায় ভারী ,দয়াময় আল্লাহর
নিকট প্রিয় । [সহিহ আল-
বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]
(৭) যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহিল আযীমি
ওয়াবি হামদিহী' পাঠ করবে প্রতিবারে তার
জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর
গাছ রোপন করা হবে । [আত-
তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১,
সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-
তিরমিজী-৩/১৬০]
(৮) নবী (সঃ) বলেনঃ 'লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা
ইল্লা বিল্লাহ' হচ্ছে জান্নাতেরগুপ্তধন
সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ
আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ
মুসলিম-৪/২০৭৬]
(৯) নবী (সঃ) বলেনঃ 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল
হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা
ইল্লা বিল্লাহ' এই কালীমাগুলি হচ্ছে
“অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ” ।
[ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ
জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ]
(১০) নবী (সঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি
একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা
তার প্রতি দশ বার রহমত বরষন
করবেন-"আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা
মুহাম্মাদিঁওয়া’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা
সাল্লায়তা’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা
’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ
আল্লাহুম্মা বারিক’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া
’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা
’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি
ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ এবং
তিনি (সঃ) আরো বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার
প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার
দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন
আমার শাফায়াত পাবে ।" - [তাবারানী,
মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ
আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]
Hasan