01-15-2017, 05:04 PM
মজার ম্যাজিক
বিষয় : হাতের তালুর ছিদ্র
দিয়ে দেখা
দরকার
১। একটি পেপার ।
২। হাতের তালু ।
৩। আপনার দুই চোখ।
৪। একটি ক্যালেন্ডার ।
কি করবেন
প্রথমে ক্যালেন্ডারটিকে দেয়ালে
ঝুলিয়ে দিন । তারপর
কাগজটিকে ফোল্ডিং করে টিউবের
মত করুন । এখন বাম চোখ বন্ধ রেখে ডান
চোখ দিয়ে ঐ টিউবের একপ্রান্ত
দিয়ে ক্যালান্ডারের দিকে তাকান
। এরপর ডান চোখ বন্ধ করে বাম চোখ
দিয়ে দেখুন । এখন টিউবের প্রান্তের
কাছাকাছি আপনার এক হাতের
তালু
মেলে ধরুন । এবার বাম চোখ বন্ধ
করে ডান চোখ খুলে দেখুন । তারপর
উভয় চোখ মেলে দেখুন ।
কি দেখতে পাচ্ছেন ?
দেখতে পাচ্ছেন হাতের তালুর
মধ্যে একটি গোলাকার ছিদ্র এবং ঐ
ছিদ্রর ভিতর
দিয়ে ক্যালান্ডারটি দেখা যাচ্ছে ।
কেন এমন হয়
যখন আমাদের চোখে কোন বস্তু
থেকে আলো এসে পড়ে তখন চক্ষু
লেন্সের মাধ্যমে চোখের
রেটিনাতে গিয়ে পড়ে এবং
রেটিনাতে বস্তুর্ একটি ইমেজ
তৈরি হয় ।
এই রেটিনা অনেকগুলো সেনসিটিভ
নার্ভের একপ্রান্তের সাথে যুক্ত
থাকে এবং নার্ভগুলোর অন্য প্রান্ত
শেষ হয় মস্তিষ্কের গভীরে । যখন কোন
আলো রেটিনার সেনসিটিভ
নার্ভের প্রান্তে এসে আঘাত করে তখন
এক প্রকার ইলেকট্রিক স্রোত ব্রেনের
নির্দিষ্ট স্পটে পৌছায় ।
মস্তিষ্ক নার্ভের মাধ্যমে হাজার
হাজার ইলেকট্রিক মেসেজ গ্রহণ করে ।
রেটিনায়
তৈরি হওয়া প্রত্যেকটি ইমেজ এক
একটি ভিন্ন ভিন্ন প্যাটার্নের
ইলেকট্রিক মেসেজ তৈরি করে ।
মস্তিষ্ক সব মেসেজ
গুলো একত্রে রিকগনাইজ
করে ফলে বস্তুটি দেখতে পাওয়া যায় ।
আপনি এক হাত দূরত্বে হাতের তালু
ধরে আঙ্গুলে উপর দিয়ে এক চোখ বন্ধ
করে দেখুন আবার অপর চোখ
বন্ধকরে দেখুন । মনে হবে যেন
ব্যাকগ্রাইন্ড একটু সরে যাচ্ছে । ঠিক
এধরনের ঘটনাই ঘটে যখন টিউবের ভিতর
দিয়ে দেখি । যখন টিউবের ভিতর
দিয়ে তাকাই তখন গোলাকার
ছিদ্রে রিং এর মত
করে ছবি দেখি যা অন্য চোখ
দেখতে পায়না । আবার অন্য চোখ
দিয়ে হাতের তালু দেখি কিন্তু
টিউবের ভিতরের মত দেখিনা ।
ফলে দুই চোখে যে ভিন্ন ভিন্ন ভিউ
হয় তা রেটিনাতে দুই ধরনের ইমেজ
তৈরি হয় যা নার্ভের
মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌছায় এবং একই
সাথে দুই ধরনের বস্তু দেখা যায় । তখন
মনে হয় যেন হাতের ছিদ্রের ভিতর
দিয়ে দেখছি।
বিষয় : হাতের তালুর ছিদ্র
দিয়ে দেখা
দরকার
১। একটি পেপার ।
২। হাতের তালু ।
৩। আপনার দুই চোখ।
৪। একটি ক্যালেন্ডার ।
কি করবেন
প্রথমে ক্যালেন্ডারটিকে দেয়ালে
ঝুলিয়ে দিন । তারপর
কাগজটিকে ফোল্ডিং করে টিউবের
মত করুন । এখন বাম চোখ বন্ধ রেখে ডান
চোখ দিয়ে ঐ টিউবের একপ্রান্ত
দিয়ে ক্যালান্ডারের দিকে তাকান
। এরপর ডান চোখ বন্ধ করে বাম চোখ
দিয়ে দেখুন । এখন টিউবের প্রান্তের
কাছাকাছি আপনার এক হাতের
তালু
মেলে ধরুন । এবার বাম চোখ বন্ধ
করে ডান চোখ খুলে দেখুন । তারপর
উভয় চোখ মেলে দেখুন ।
কি দেখতে পাচ্ছেন ?
দেখতে পাচ্ছেন হাতের তালুর
মধ্যে একটি গোলাকার ছিদ্র এবং ঐ
ছিদ্রর ভিতর
দিয়ে ক্যালান্ডারটি দেখা যাচ্ছে ।
কেন এমন হয়
যখন আমাদের চোখে কোন বস্তু
থেকে আলো এসে পড়ে তখন চক্ষু
লেন্সের মাধ্যমে চোখের
রেটিনাতে গিয়ে পড়ে এবং
রেটিনাতে বস্তুর্ একটি ইমেজ
তৈরি হয় ।
এই রেটিনা অনেকগুলো সেনসিটিভ
নার্ভের একপ্রান্তের সাথে যুক্ত
থাকে এবং নার্ভগুলোর অন্য প্রান্ত
শেষ হয় মস্তিষ্কের গভীরে । যখন কোন
আলো রেটিনার সেনসিটিভ
নার্ভের প্রান্তে এসে আঘাত করে তখন
এক প্রকার ইলেকট্রিক স্রোত ব্রেনের
নির্দিষ্ট স্পটে পৌছায় ।
মস্তিষ্ক নার্ভের মাধ্যমে হাজার
হাজার ইলেকট্রিক মেসেজ গ্রহণ করে ।
রেটিনায়
তৈরি হওয়া প্রত্যেকটি ইমেজ এক
একটি ভিন্ন ভিন্ন প্যাটার্নের
ইলেকট্রিক মেসেজ তৈরি করে ।
মস্তিষ্ক সব মেসেজ
গুলো একত্রে রিকগনাইজ
করে ফলে বস্তুটি দেখতে পাওয়া যায় ।
আপনি এক হাত দূরত্বে হাতের তালু
ধরে আঙ্গুলে উপর দিয়ে এক চোখ বন্ধ
করে দেখুন আবার অপর চোখ
বন্ধকরে দেখুন । মনে হবে যেন
ব্যাকগ্রাইন্ড একটু সরে যাচ্ছে । ঠিক
এধরনের ঘটনাই ঘটে যখন টিউবের ভিতর
দিয়ে দেখি । যখন টিউবের ভিতর
দিয়ে তাকাই তখন গোলাকার
ছিদ্রে রিং এর মত
করে ছবি দেখি যা অন্য চোখ
দেখতে পায়না । আবার অন্য চোখ
দিয়ে হাতের তালু দেখি কিন্তু
টিউবের ভিতরের মত দেখিনা ।
ফলে দুই চোখে যে ভিন্ন ভিন্ন ভিউ
হয় তা রেটিনাতে দুই ধরনের ইমেজ
তৈরি হয় যা নার্ভের
মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌছায় এবং একই
সাথে দুই ধরনের বস্তু দেখা যায় । তখন
মনে হয় যেন হাতের ছিদ্রের ভিতর
দিয়ে দেখছি।
Hasan