03-16-2017, 08:35 PM
ভূতের ভয়ে প্রাসাদ ছাড়লেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট মাইকেল তেমের স্ত্রী-পুত্রকে সঙ্গে নিয়ে প্রেসিডেন্ট ভবন ছেড়ে দিয়েছেন। রাজধানী ব্রাসিলিয়াস্থ প্রেসিডেন্টের বিলাসবহুল সরকারি আবাস ‘আলভোরাদা প্যালেসে’ অশুভ আত্মা বা ভূতের আসর ভর করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তেমের।
ব্রাজিলের সাপ্তাহিক একটি পত্রিকার বরাতে রোববার এ খবর প্রকাশ করেছে এএফপি।
প্রেসিডেন্ট ভবন ছেড়ে অন্য একটি বাড়িতে উঠেছেন তিনি। ৭৬ বছর বয়সী তেমের বলেন, ‘আমি প্রাসাদে সব সময় অদ্ভুত কিছুর উপস্থিতি উপলব্ধি করতাম। আমার মনে হতো, অশুভ কোনো শক্তি আমার চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি ঠিকমতো ঘুমাতেও পারতাম না।’
তেমের জানান, তার ৩৩ বছর বয়সী স্ত্রী মার্শেলারও একইরকম উপলব্ধি হতো। এ কারণে তারা ভয়ে প্রাসাদের অনেক জায়গায় যেতেন না। শুধু তাদের ৭ বছর বয়সী সন্তান মাইকেলজিনহো পুরো প্রাসাদজুড়ে খেলত। এমনকি অশুভ আত্মার দৌরাত্ম্য ঠেকাতে ফার্স্ট লেডি পুরোহিত ডেকে প্রাসাদে ধর্মীয় আচার পালন করেছেন। কিন্তু কোনো ফল হয়নি।
এর মাঝে এক রাতে ‘অশুভ শক্তির’ উপস্থিতি মাত্রা ছাড়ালে তেমের ফার্স্ট লেডি ও সাবেক মডেল মার্শেলা এবং ছেলে মাইকেলজিনহোকে নিয়ে প্রাসাদ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। সাময়িক আশ্রয় নেন ভাইস প্রেসিডেন্টের সরকারি বাড়িতে।
বর্তমানে অপর একটি সরকারি আবাস ‘জাবুরু প্রাসাদে’ বাস করছেন প্রেসিডেন্ট তেমের দম্পতি। নতুন আবাসটিও বিলাসবহুল। তবে এটা আগের প্রাসাদের চেয়ে অনেক ছোট। প্রেসিডেন্ট প্যালেস হিসেবে পরিচিত আলভোরাদা প্রাসাদ অনেক ব্রাজিলিয়ানের কাছে স্বপ্নের একটি বাড়ি।
ব্রাজিলের জনপ্রিয় স্থপতি অস্কার নাইমেয়ার এ ভবনের ডিজাইন করেছেন। বাড়িতে বিশাল আকারের সুইমিং পুল, ফুটবল মাঠ, উপাসনালয়, মেডিকেল সেন্টার ও বড় লন রয়েছে। কিন্তু অশুভ শক্তির কারণে প্রেসিডেন্ট তেমের দম্পতির কাছে এ প্রাসাদ গুহার মতো মনে হতো।
সূত্রঃ যুগান্তর
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট মাইকেল তেমের স্ত্রী-পুত্রকে সঙ্গে নিয়ে প্রেসিডেন্ট ভবন ছেড়ে দিয়েছেন। রাজধানী ব্রাসিলিয়াস্থ প্রেসিডেন্টের বিলাসবহুল সরকারি আবাস ‘আলভোরাদা প্যালেসে’ অশুভ আত্মা বা ভূতের আসর ভর করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তেমের।
ব্রাজিলের সাপ্তাহিক একটি পত্রিকার বরাতে রোববার এ খবর প্রকাশ করেছে এএফপি।
প্রেসিডেন্ট ভবন ছেড়ে অন্য একটি বাড়িতে উঠেছেন তিনি। ৭৬ বছর বয়সী তেমের বলেন, ‘আমি প্রাসাদে সব সময় অদ্ভুত কিছুর উপস্থিতি উপলব্ধি করতাম। আমার মনে হতো, অশুভ কোনো শক্তি আমার চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি ঠিকমতো ঘুমাতেও পারতাম না।’
তেমের জানান, তার ৩৩ বছর বয়সী স্ত্রী মার্শেলারও একইরকম উপলব্ধি হতো। এ কারণে তারা ভয়ে প্রাসাদের অনেক জায়গায় যেতেন না। শুধু তাদের ৭ বছর বয়সী সন্তান মাইকেলজিনহো পুরো প্রাসাদজুড়ে খেলত। এমনকি অশুভ আত্মার দৌরাত্ম্য ঠেকাতে ফার্স্ট লেডি পুরোহিত ডেকে প্রাসাদে ধর্মীয় আচার পালন করেছেন। কিন্তু কোনো ফল হয়নি।
এর মাঝে এক রাতে ‘অশুভ শক্তির’ উপস্থিতি মাত্রা ছাড়ালে তেমের ফার্স্ট লেডি ও সাবেক মডেল মার্শেলা এবং ছেলে মাইকেলজিনহোকে নিয়ে প্রাসাদ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। সাময়িক আশ্রয় নেন ভাইস প্রেসিডেন্টের সরকারি বাড়িতে।
বর্তমানে অপর একটি সরকারি আবাস ‘জাবুরু প্রাসাদে’ বাস করছেন প্রেসিডেন্ট তেমের দম্পতি। নতুন আবাসটিও বিলাসবহুল। তবে এটা আগের প্রাসাদের চেয়ে অনেক ছোট। প্রেসিডেন্ট প্যালেস হিসেবে পরিচিত আলভোরাদা প্রাসাদ অনেক ব্রাজিলিয়ানের কাছে স্বপ্নের একটি বাড়ি।
ব্রাজিলের জনপ্রিয় স্থপতি অস্কার নাইমেয়ার এ ভবনের ডিজাইন করেছেন। বাড়িতে বিশাল আকারের সুইমিং পুল, ফুটবল মাঠ, উপাসনালয়, মেডিকেল সেন্টার ও বড় লন রয়েছে। কিন্তু অশুভ শক্তির কারণে প্রেসিডেন্ট তেমের দম্পতির কাছে এ প্রাসাদ গুহার মতো মনে হতো।
সূত্রঃ যুগান্তর
Hasan