01-22-2017, 10:38 PM
একটা প্রবাদ আছে, বোবার কোনো শত্রু নেই! প্রবাদটা একেবারে মিথ্যা নয়। কারণ, আপনি যত বেশি কথা বলবেন, তত বেশি সমস্যায় পড়বেন। তাই বলে কথা বলা বন্ধ করে দেবেন? না, আপনাকে বোবা হয়ে থাকতে বলছি না। তবে অতিরিক্ত কথা বলার অভ্যাসটা আপনাকে ত্যাগ করতেই হবে। না হলে বিপদে পড়তে সময় লাগবে না। কিন্তু সমস্যা হলো, অনেকে বুঝতেই পারে না যে সে বেশি কথা বলে! আর না বোঝার কারণেই সব সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ক্ষেত্রে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই লক্ষণগুলো দেখে বুঝে নিন, আপনি বেশি কথা বলছেন কি না।
১. আপনার মাথায় যখন কোনো কথা ঘুরপাক খায়, তখন আপনি সঙ্গে সঙ্গেই সেটি বলে ফেলেন। সেটা যতই তিক্ত কথা হোক, আপনার মুখে আটকায় না। আপনি যে সৎ, এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কথা বলার বিষয়ে আপনাকে সচেতন হতেই হবে।
২. আপনার কাছে যখন কেউ সত্যি উত্তর জানতে চায়, তখন আপনি সত্যিটাই বলে দেন। এতে সে কষ্ট পেতে পারেন, সে বিষয়টা আপনি ভুলে যান। মাঝেমধ্যে আপনার সৎ উত্তর অন্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৩. যেকোনো বিষয় আপনার খারাপ লাগলে আপনি সঙ্গে সঙ্গেই দুঃখ প্রকাশ করেন। আবার রাগও লুকাতে পারেন না। কিছু একটা বলে ফেলেন। বেশি কথা বলার অভ্যাসের কারণে এই সমস্যা আপনার হরহামেশাই হয়ে থাকে।
৪. অনেক সময় আপনি চেষ্টা করেন কিছু না বলার, কিন্তু আপনার অভিব্যক্তি ঠিকই প্রকাশ করে দেয়। কারণ, আপনি পেটে কথা রাখতে পারেন না। তাই মুখ চুপ থাকলেও চেহারা ঠিকই কথা বলে।
৫. আপনি হয়তো চুপচাপ বসে আছেন। হঠাৎ কেউ একজন আপনাকে কিছু খেতে বলল আর আপনি সঙ্গে সঙ্গেই সেই খাবার নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিলেন। এই যেমন, খাবারটা আপনার খুবই পছন্দ, তবে অন্য ফ্লেভার হলে ভালো হতো কিংবা অনেকক্ষণ ধরেই আপনি এটি খাওয়ার কথা ভাবছেন। এমন হাজারটা কথা বলা শুরু করে দিলেন। বেশি কথা বলার এর থেকে আর বড় লক্ষণ কী হতে পারে।
৬. আপনি যখন নতুন কারো সঙ্গে দেখা করেন, তখন খুব একটা কথা বলার চেষ্টা করেন না। কারণ, আপনি নিজেই নিজেকে ভয় পান। যাতে নতুন মানুষটির সামনে আপনি উদ্ভট কিছু বলে না ফেলেন।
৭. যখন আপনি কোনো বেখাপ্পা কথা বলে ফেলেন, তখন মানুষ আপনাকে নিয়ে মজা করে। তারা ভাবে, আপনি নিছক আনন্দ দেওয়ার জন্যই এমনটা বলেছেন। অথচ আপনি না বুঝেই কথাটা বলে ফেলেছেন। এভাবে বেশি কথা বলতে থাকলে একটা সময় সবাই আপনাকে নিয়ে শুধু মজাই করবে। কখনোই আপনার কোনো কথাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করবে না।
৮. আপনি সব সময় ভুল সময়ে ভুল কথা বলে বসেন, যা ওই পরিবেশটাকে ঘোলাটে করে ফেলে। তাই সাবধান, বেশি কথা বলার কারণে বিপদে পড়তে পারেন।
৯. বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বেশি কথা বলার কারণে মাঝেমধ্যে আপনি বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন, আবার মাঝেমধ্যে অন্যরা বিরক্ত হন।
১০. বন্ধুদের সঙ্গে থাকলেও আপনাকে সবাই কথা বলতে নিষেধ করে। যখনই দেখবেন কোনো কিছু বলার আগে আপনাকে চুপ থাকতে বলা হচ্ছে, তখনই বুঝবেন আপনার বেশি কথা বলার অভ্যাস আছে।
১. আপনার মাথায় যখন কোনো কথা ঘুরপাক খায়, তখন আপনি সঙ্গে সঙ্গেই সেটি বলে ফেলেন। সেটা যতই তিক্ত কথা হোক, আপনার মুখে আটকায় না। আপনি যে সৎ, এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কথা বলার বিষয়ে আপনাকে সচেতন হতেই হবে।
২. আপনার কাছে যখন কেউ সত্যি উত্তর জানতে চায়, তখন আপনি সত্যিটাই বলে দেন। এতে সে কষ্ট পেতে পারেন, সে বিষয়টা আপনি ভুলে যান। মাঝেমধ্যে আপনার সৎ উত্তর অন্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৩. যেকোনো বিষয় আপনার খারাপ লাগলে আপনি সঙ্গে সঙ্গেই দুঃখ প্রকাশ করেন। আবার রাগও লুকাতে পারেন না। কিছু একটা বলে ফেলেন। বেশি কথা বলার অভ্যাসের কারণে এই সমস্যা আপনার হরহামেশাই হয়ে থাকে।
৪. অনেক সময় আপনি চেষ্টা করেন কিছু না বলার, কিন্তু আপনার অভিব্যক্তি ঠিকই প্রকাশ করে দেয়। কারণ, আপনি পেটে কথা রাখতে পারেন না। তাই মুখ চুপ থাকলেও চেহারা ঠিকই কথা বলে।
৫. আপনি হয়তো চুপচাপ বসে আছেন। হঠাৎ কেউ একজন আপনাকে কিছু খেতে বলল আর আপনি সঙ্গে সঙ্গেই সেই খাবার নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিলেন। এই যেমন, খাবারটা আপনার খুবই পছন্দ, তবে অন্য ফ্লেভার হলে ভালো হতো কিংবা অনেকক্ষণ ধরেই আপনি এটি খাওয়ার কথা ভাবছেন। এমন হাজারটা কথা বলা শুরু করে দিলেন। বেশি কথা বলার এর থেকে আর বড় লক্ষণ কী হতে পারে।
৬. আপনি যখন নতুন কারো সঙ্গে দেখা করেন, তখন খুব একটা কথা বলার চেষ্টা করেন না। কারণ, আপনি নিজেই নিজেকে ভয় পান। যাতে নতুন মানুষটির সামনে আপনি উদ্ভট কিছু বলে না ফেলেন।
৭. যখন আপনি কোনো বেখাপ্পা কথা বলে ফেলেন, তখন মানুষ আপনাকে নিয়ে মজা করে। তারা ভাবে, আপনি নিছক আনন্দ দেওয়ার জন্যই এমনটা বলেছেন। অথচ আপনি না বুঝেই কথাটা বলে ফেলেছেন। এভাবে বেশি কথা বলতে থাকলে একটা সময় সবাই আপনাকে নিয়ে শুধু মজাই করবে। কখনোই আপনার কোনো কথাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করবে না।
৮. আপনি সব সময় ভুল সময়ে ভুল কথা বলে বসেন, যা ওই পরিবেশটাকে ঘোলাটে করে ফেলে। তাই সাবধান, বেশি কথা বলার কারণে বিপদে পড়তে পারেন।
৯. বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বেশি কথা বলার কারণে মাঝেমধ্যে আপনি বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন, আবার মাঝেমধ্যে অন্যরা বিরক্ত হন।
১০. বন্ধুদের সঙ্গে থাকলেও আপনাকে সবাই কথা বলতে নিষেধ করে। যখনই দেখবেন কোনো কিছু বলার আগে আপনাকে চুপ থাকতে বলা হচ্ছে, তখনই বুঝবেন আপনার বেশি কথা বলার অভ্যাস আছে।
Hasan