01-13-2017, 11:31 PM
অ্যাজমা বা হাঁপানি শ্বাসতন্ত্রের একটি রোগ। শ্বাসনালীর ভেতরের দেওয়ালের খানিকটা ফুলে ওঠা হল এ রোগের প্রধান কারণ।
এ অবস্থায় শ্বাসনালীতে যদি ধুলা, ঠাণ্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে অ্যাজমা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ। এ বিষয়ে কথা হয় বারডেম হাসপাতাল ও ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজের মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. এম. দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে। তার কাছ থেকে জানা যায় অ্যাজমার লক্ষণ, কারণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে নানা তথ্য।
অ্যাজমার লক্ষণ
* কাশি
* শ্বাসকষ্ট এবং নিশ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া
* নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া
* বুকে ব্যথা
অ্যাজমার কারণ
* বংশগতভাবে হাঁপানির ধাত
* পশুর চামড়া, লোম, ফুলের রেণু, পাখির পালক, ধুলা ইত্যাদি
* ধোঁয়া, দূষণ, রঙের গন্ধ
* অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী খাবার। যেমন- ডিম, চিংড়ি, বেগুন, ইলিশ মাছ ইত্যাদি
* মানসিক চাপ।
চিকিৎসা
* চিকিৎসার প্রথম ধাপ হল নিয়মিত চেক-আপ করানো। নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করা।
* যে জিনিসের প্রভাবে হাঁপানি প্রকট হয় সেগুলো এড়িয়ে চলা।
* ওষুধ বা ইনহেলার হাতের কাছে রাখা।
* অ্যাজমার আক্রমণ থেকে বাঁচতে যথাযথ চিকিৎসা জরুরি। সঠিক নিয়মে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে রেখে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা সম্ভব।
অ্যাজমার আক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়
* বাসায় এমন পশু-পাখি না রাখা যেগুলো থেকে অ্যালার্জির প্রকোপ বাড়তে পারে।
* ধূমপান ছাড়ুন, ধূমপায়ীর আশে-পাশে থাকবেন না।
* যতটা পারেন ধুলা-বালি, ফুলের রেণু এড়িয়ে চলুন।
* কিছু ব্যায়াম আছে যা অ্যাজমা বাড়ায়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম করবেন না।
* কড়া গন্ধের প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন।
* সপ্তাহে একবার বিছানার চাদর, বালিশের কাভার বদলান।
* শীতে বাইরে বেরনোর সময় পর্যাপ্ত গরম কাপড় ব্যবহার করুন।
এ অবস্থায় শ্বাসনালীতে যদি ধুলা, ঠাণ্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে অ্যাজমা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ। এ বিষয়ে কথা হয় বারডেম হাসপাতাল ও ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজের মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. এম. দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে। তার কাছ থেকে জানা যায় অ্যাজমার লক্ষণ, কারণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে নানা তথ্য।
অ্যাজমার লক্ষণ
* কাশি
* শ্বাসকষ্ট এবং নিশ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া
* নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া
* বুকে ব্যথা
অ্যাজমার কারণ
* বংশগতভাবে হাঁপানির ধাত
* পশুর চামড়া, লোম, ফুলের রেণু, পাখির পালক, ধুলা ইত্যাদি
* ধোঁয়া, দূষণ, রঙের গন্ধ
* অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী খাবার। যেমন- ডিম, চিংড়ি, বেগুন, ইলিশ মাছ ইত্যাদি
* মানসিক চাপ।
চিকিৎসা
* চিকিৎসার প্রথম ধাপ হল নিয়মিত চেক-আপ করানো। নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করা।
* যে জিনিসের প্রভাবে হাঁপানি প্রকট হয় সেগুলো এড়িয়ে চলা।
* ওষুধ বা ইনহেলার হাতের কাছে রাখা।
* অ্যাজমার আক্রমণ থেকে বাঁচতে যথাযথ চিকিৎসা জরুরি। সঠিক নিয়মে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে রেখে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা সম্ভব।
অ্যাজমার আক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়
* বাসায় এমন পশু-পাখি না রাখা যেগুলো থেকে অ্যালার্জির প্রকোপ বাড়তে পারে।
* ধূমপান ছাড়ুন, ধূমপায়ীর আশে-পাশে থাকবেন না।
* যতটা পারেন ধুলা-বালি, ফুলের রেণু এড়িয়ে চলুন।
* কিছু ব্যায়াম আছে যা অ্যাজমা বাড়ায়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম করবেন না।
* কড়া গন্ধের প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন।
* সপ্তাহে একবার বিছানার চাদর, বালিশের কাভার বদলান।
* শীতে বাইরে বেরনোর সময় পর্যাপ্ত গরম কাপড় ব্যবহার করুন।
Hasan