01-15-2017, 10:54 PM
এখন থেকে সরকারি কলেজে নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকেরা (প্রভাষক) চাকরি দুই বছর না হলে ঢাকা মহানগর এলাকায় বদলি হতে পারবেন না। আর সব বদলির আবেদন করতে হবে ই-মেইলে।
নির্ধারিত সময়ে বছরে দুইবার আবেদন করা যাবে। এমন আরও কিছু বিষয় যুক্ত করে আজ রোববার সরকারি কলেজের শিক্ষক বদলি ও পদায়নের একটি নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, বদলিতে অতিরিক্ত তদবির সামলাতেই এই নীতিমালা করা হয়েছে।
সারাদেশে ৩২৭টি সরকারি কলেজ রয়েছে। এসব কলেজে ১৪ হাজারের মতো শিক্ষক আছেন।
নীতিমালা অনুযায়ী, প্রভাষকেরা প্রথম দফায় জানুয়ারি মাসে ও দ্বিতীয় দফায় জুলাই মাসে বদলির আবেদন করতে পারবেন। সহকারী অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় মার্চে ও দ্বিতীয় দফায় সেপ্টেম্বরে, সহযোগী অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় মে মাসে ও দ্বিতীয় দফায় অক্টোবরে এবং অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় জুনে ও দ্বিতীয় দফায় ডিসেম্বরে বদলির আবেদন করতে পারবেন। নির্ধারিত মাসের ১ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে অনুমোদিত ফরমে ই-মেইলে আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করা যাবে। ই-মেইল ছাড়া অন্য কোনোভাবে দেওয়া আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
নীতিমালা অনুযায়ী, অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে যাওয়ার এক বছর আগে কোনো শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা তাঁর সুবিধামতো স্থানে বদলির জন্য আবেদন করলে পদ শূন্য থাকা সাপেক্ষে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ওই আবেদন বিবেচনা করা হবে। স্বামী ও স্ত্রী দুজনই চাকরিজীবী হলে স্বামী বা স্ত্রীর নিকটতম কর্মস্থলে বদলি বা পদায়নের জন্য আবেদন করা যাবে। তবে যেহেতু এ ধরনের কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক, তাই বিষয়টি অধিকার হিসেবে গণ্য করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সুবিধা ও জনগণের সেবাপ্রাপ্তির বিষয় একসঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
যেভাবে নিষ্পত্তি হবে আবেদন: নীতিমালা অনুযায়ী যে মাসে আবেদন করা হবে, ওই মাসেই তা নিষ্পত্তি করা হবে। বদলির আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই এবং সুপারিশের জন্য ‘বাছাই কমিটি’ ও ‘সুপারিশ কমিটি’ নামে দুটি কমিটি থাকবে। বাছাই কমিটি আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে সুপারিশ কমিটির কাছে জমা দেবে। এরপর সুপারিশ কমিটির প্রস্তাব যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন হওয়ার পর বদলি বা পদায়নের আদেশ জারি করা হবে। উপজেলা পর্যায়ের কলেজগুলোর শূন্য পদে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পদায়ন করা হবে। তবে নীতিমালার সাধারণ নিয়মের বাইরে সরকার ‘জনস্বার্থে’ যেকোনো কর্মকর্তাকে যেকোনো স্থানে বদলি করতে পারবে।
বর্তমানেও সাধারণত চাকরি দুই বছর না হলে ঢাকায় বদলি করা হয় না কলেজশিক্ষকদের। তবে সব সময় এটি মানা হয় না। এখন নীতিমালা করে বদলিতে কড়াকড়ি করল সরকার।
নির্ধারিত সময়ে বছরে দুইবার আবেদন করা যাবে। এমন আরও কিছু বিষয় যুক্ত করে আজ রোববার সরকারি কলেজের শিক্ষক বদলি ও পদায়নের একটি নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, বদলিতে অতিরিক্ত তদবির সামলাতেই এই নীতিমালা করা হয়েছে।
সারাদেশে ৩২৭টি সরকারি কলেজ রয়েছে। এসব কলেজে ১৪ হাজারের মতো শিক্ষক আছেন।
নীতিমালা অনুযায়ী, প্রভাষকেরা প্রথম দফায় জানুয়ারি মাসে ও দ্বিতীয় দফায় জুলাই মাসে বদলির আবেদন করতে পারবেন। সহকারী অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় মার্চে ও দ্বিতীয় দফায় সেপ্টেম্বরে, সহযোগী অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় মে মাসে ও দ্বিতীয় দফায় অক্টোবরে এবং অধ্যাপকেরা প্রথম দফায় জুনে ও দ্বিতীয় দফায় ডিসেম্বরে বদলির আবেদন করতে পারবেন। নির্ধারিত মাসের ১ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে অনুমোদিত ফরমে ই-মেইলে আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করা যাবে। ই-মেইল ছাড়া অন্য কোনোভাবে দেওয়া আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
নীতিমালা অনুযায়ী, অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে যাওয়ার এক বছর আগে কোনো শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা তাঁর সুবিধামতো স্থানে বদলির জন্য আবেদন করলে পদ শূন্য থাকা সাপেক্ষে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ওই আবেদন বিবেচনা করা হবে। স্বামী ও স্ত্রী দুজনই চাকরিজীবী হলে স্বামী বা স্ত্রীর নিকটতম কর্মস্থলে বদলি বা পদায়নের জন্য আবেদন করা যাবে। তবে যেহেতু এ ধরনের কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক, তাই বিষয়টি অধিকার হিসেবে গণ্য করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সুবিধা ও জনগণের সেবাপ্রাপ্তির বিষয় একসঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
যেভাবে নিষ্পত্তি হবে আবেদন: নীতিমালা অনুযায়ী যে মাসে আবেদন করা হবে, ওই মাসেই তা নিষ্পত্তি করা হবে। বদলির আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই এবং সুপারিশের জন্য ‘বাছাই কমিটি’ ও ‘সুপারিশ কমিটি’ নামে দুটি কমিটি থাকবে। বাছাই কমিটি আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে সুপারিশ কমিটির কাছে জমা দেবে। এরপর সুপারিশ কমিটির প্রস্তাব যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন হওয়ার পর বদলি বা পদায়নের আদেশ জারি করা হবে। উপজেলা পর্যায়ের কলেজগুলোর শূন্য পদে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পদায়ন করা হবে। তবে নীতিমালার সাধারণ নিয়মের বাইরে সরকার ‘জনস্বার্থে’ যেকোনো কর্মকর্তাকে যেকোনো স্থানে বদলি করতে পারবে।
বর্তমানেও সাধারণত চাকরি দুই বছর না হলে ঢাকায় বদলি করা হয় না কলেজশিক্ষকদের। তবে সব সময় এটি মানা হয় না। এখন নীতিমালা করে বদলিতে কড়াকড়ি করল সরকার।
Hasan