01-19-2017, 12:24 AM
শরীর হতে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর রুহ কোথায় থাকে? সে
বিশ্রামস্থলটি কোথায়? এ নিয়ে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। এ
কারণে এক্ষেত্রে উলামায়ে কেরাম থেকে ভিন্ন ভিন্ন
মতামত পাওয়া যায়। হাফেয ইবনে কাইয়িম রহ. সকল মতামত উদ্ধৃত
করে বলেন, সৎ, অসৎ, নেককার ও বদকার প্রত্যেকের
রুহ এক স্থানে থাকবে না। তাদের প্রত্যেকের ঠিকানা
যেমন ভিন্ন তেমনি তাদের রুহের বিশ্রামস্থলও ভিন্ন। কারো
রুহ আলা ইল্লিয়্যিন তথা শিখরচুম্বী সর্বোচ্চ স্থানে, আবার
কারো রুহ আসফালা সাফেলিন তথা নিম্নদেশের অন্তস্থলে
রাখা হবে।
কারো রুহ হযরত আদম আ.-এর যামানতে, কারো রুহ হযরত
ইবরাহিম আ.-এর যামানতে, কারো রুহ হযরত মিকাইল আ.-এর
যামানতে থাকবে। কারো রুহ সবুজ পাখি হয়ে উড়ে
বেড়াবে। কারো রুহ বেহেশতের বাগানে বিচরণ করতে
থাকবে। কারো রুহ বেহেশতের ফটকের কাছে থাকবে।
কারো রুহ আগুনের চুল্লিতে, কারো রুহ রক্তের
নদীতে সাঁতার কাটতে থাকবে। মোটকথা, রুহের
শ্রেণীভেদের তারতম্যের কারণে তাদের
অবস্থানস্থলও ভিন্ন ভিন্ন হবে।
তবে যে রুহ যেখানেই থাকুক না কেনো সেগুলোর
অবশ্যই নিজ নিজ কবরের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক থাকবে।
তবে এ সম্পর্কের প্রক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনার সঠিক অবস্থা
একমাত্র আল্লাহ তাআলাই জানেন। এর একটা উদাহরণ হলো,
ঘুমমত্ম ব্যক্তির দেহের সঙ্গে রুহের একটি বিশেষ
সম্পর্ক থাকে।
এ সম্পর্কের গতি-প্রকৃতি ও রূপরেখা কেমন? এটা কেউই
বলতে পারবে না; এমনকি ঘুমন্ত ব্যক্তি নিজেও সেই সম্পর্ক
অনুভব করতে পারে না। কবরের সঙ্গে রুহের সম্পর্ক
অনেকটা সেরকমই। ইমাম কুরতুবি, হাফেয ইবনে হাজার
আসকালানি ও শাইখ জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহ. সহ বিদগ্ধ মনীষীগণ
উপরোক্ত অভিমত প্রকাশ করেছেন। কাজেই এই অভিমত
নির্দ্বিধায় গ্রহণযোগ্য। এ সম্পর্কে অধিকতর তথ্য পেতে
হলে শরহুস সুদুর অধ্যয়ন করা যেতে পারে।
বিশ্রামস্থলটি কোথায়? এ নিয়ে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। এ
কারণে এক্ষেত্রে উলামায়ে কেরাম থেকে ভিন্ন ভিন্ন
মতামত পাওয়া যায়। হাফেয ইবনে কাইয়িম রহ. সকল মতামত উদ্ধৃত
করে বলেন, সৎ, অসৎ, নেককার ও বদকার প্রত্যেকের
রুহ এক স্থানে থাকবে না। তাদের প্রত্যেকের ঠিকানা
যেমন ভিন্ন তেমনি তাদের রুহের বিশ্রামস্থলও ভিন্ন। কারো
রুহ আলা ইল্লিয়্যিন তথা শিখরচুম্বী সর্বোচ্চ স্থানে, আবার
কারো রুহ আসফালা সাফেলিন তথা নিম্নদেশের অন্তস্থলে
রাখা হবে।
কারো রুহ হযরত আদম আ.-এর যামানতে, কারো রুহ হযরত
ইবরাহিম আ.-এর যামানতে, কারো রুহ হযরত মিকাইল আ.-এর
যামানতে থাকবে। কারো রুহ সবুজ পাখি হয়ে উড়ে
বেড়াবে। কারো রুহ বেহেশতের বাগানে বিচরণ করতে
থাকবে। কারো রুহ বেহেশতের ফটকের কাছে থাকবে।
কারো রুহ আগুনের চুল্লিতে, কারো রুহ রক্তের
নদীতে সাঁতার কাটতে থাকবে। মোটকথা, রুহের
শ্রেণীভেদের তারতম্যের কারণে তাদের
অবস্থানস্থলও ভিন্ন ভিন্ন হবে।
তবে যে রুহ যেখানেই থাকুক না কেনো সেগুলোর
অবশ্যই নিজ নিজ কবরের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক থাকবে।
তবে এ সম্পর্কের প্রক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনার সঠিক অবস্থা
একমাত্র আল্লাহ তাআলাই জানেন। এর একটা উদাহরণ হলো,
ঘুমমত্ম ব্যক্তির দেহের সঙ্গে রুহের একটি বিশেষ
সম্পর্ক থাকে।
এ সম্পর্কের গতি-প্রকৃতি ও রূপরেখা কেমন? এটা কেউই
বলতে পারবে না; এমনকি ঘুমন্ত ব্যক্তি নিজেও সেই সম্পর্ক
অনুভব করতে পারে না। কবরের সঙ্গে রুহের সম্পর্ক
অনেকটা সেরকমই। ইমাম কুরতুবি, হাফেয ইবনে হাজার
আসকালানি ও শাইখ জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহ. সহ বিদগ্ধ মনীষীগণ
উপরোক্ত অভিমত প্রকাশ করেছেন। কাজেই এই অভিমত
নির্দ্বিধায় গ্রহণযোগ্য। এ সম্পর্কে অধিকতর তথ্য পেতে
হলে শরহুস সুদুর অধ্যয়ন করা যেতে পারে।
Hasan