01-19-2017, 12:51 AM
চুল নিয়ে আমাদের কম বেশি অনেকেরই নানা ধরণের
সমস্যা হয়ে থাকে। চুল যেহেতু দ্রুত বৃদ্ধি পায় তাই একে
কেটে ছোট রাখতে হয়। কিন্তু চুল কাটানোর আগেও
কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরি কারণ কীভাবে চুল কাটালে
আপনাকে মানাবে, কোন হেয়ার স্টাইলটি আপনার চেহারার
সাথে যায়, সোজা চুলের কাট কেমন হবে বা কোঁকড়ানো
চুলে কেমন কাট হবে সব নিয়েই ভাবা উচিৎ। চুল কাটার আগে
এই ধরণের বিষয়গুলো মাথায় রাখলে চুল কাটাতে যাওয়ার সময়
আমাদের চিন্তায় পরতে হয় না। চুল কাটা নিয়ে আগে
থেকেই প্ল্যান না থাকলে পরে পার্লারে গিয়ে চিন্তিত
হয়ে যেতে হয়। তাই জেনে রাখুন চুল কাটানোর কিছু
সাধারণ ও জরুরি টিপস।
১। নিয়মিত চুলের আগা কাটলে চুল হয়ে উঠবে স্বাস্থ্যবান
এবং উজ্জ্বল। তাই প্রতি ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ পরে চুলের
আগা কাটুন।
২ যাঁদের চুল বড় কিন্তু রুক্ষ, আগা ফাটা, এবং লাল তাঁদের চুলের
মায়া না করে চুল কেটে ফেলা উচিৎ। এতে চুল থাকে সুন্দর
ও সতেজ।
৩। ফ্যাশনের সাথে টাল মিলাতে গিয়ে অনেকেই না বুঝে
হুট করেই চুল কেটে ফেলেন। আসলে মুখের
গড়নের সাথে যেটি মানানসই, সেভাবেই চুল কাটা উচিৎ।
৪।যাদের চুল দুর্বল ও পাতলা তারা ব্লান্ট কাট দিতে পারেন।
এতে তাদের চুল ঘন ও পরিপূর্ণ দেখাবে।
৫। যাদের মুখ ডিম্বাকার তারা চুলকে থুতনির নিচ পর্যন্ত লেয়ার
করে কাটলে মুখ সরু এবং লম্বা দেখাবে না।
৬। খুব মিহি চুল অনেকগুলো লেয়ার করে কাটা উচিৎ নয়।
এতে চুল দুর্বল ও দড়ির মতো বিশ্রী দেখায়।
৭। পার্লারে একজন হেয়ার স্টাইলিস্ট যখন চুল কাটতে
থাকেন, তখন যদি তা আপনার পছন্দ না হয়, তখন তাকে সাথে
সাথে বলুন এবং চুল কাটা বন্ধ করুন। যদি দ্বিধাগ্রস্ত অনুভূতি নিয়ে
অপেক্ষা করতে থাকেন, তাহলে হয়তো খুব বেশি দেরি
হয়ে যেতে পারে।
৮।যখনই চুলকে কোন বিশেষ স্টাইলে কাটার কথা চিন্তা
করবেন, সঙ্গে সঙ্গে চুলের গঠনও বিবেচনা করবে নিন।
কারণ সব কাট সব ধরণের চুলের জন্য মানানসই না। নির্দিষ্ট কাটটি
আপনার চুলে মানানসই হবে কিনা এই ব্যপারে হেয়ার
স্টাইলিস্টের পরামর্শ নিন।
৯।যে কাঙ্ক্ষিত হেয়ার স্টাইলে চুল কাটাতে চান তার একটি ছবি
পার্লারে নিয়ে গয়ে হেয়ার স্টাইলিস্টকে দেখাতে
পারেন।
১০। চুল সাধারণত শীতকালে দেরিতে এবং গরমকালে তাড়াতাড়ি
বাড়ে। এটি মাথায় রেখে চুল কোন ঋতুতে কতদিন পর পর
কাটাবেন , তা ঠিক করুন।
১১।ছোট চুল কম রক্ষনাবেক্ষণ করতে হয়- এ রকম মনে
করার কোন কারণ নেই। বরং এর রক্ষনাবেক্ষণে চুল ঘন ঘন
কাটাতে হয় এবং বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট প্রয়োজন হয়।
সমস্যা হয়ে থাকে। চুল যেহেতু দ্রুত বৃদ্ধি পায় তাই একে
কেটে ছোট রাখতে হয়। কিন্তু চুল কাটানোর আগেও
কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরি কারণ কীভাবে চুল কাটালে
আপনাকে মানাবে, কোন হেয়ার স্টাইলটি আপনার চেহারার
সাথে যায়, সোজা চুলের কাট কেমন হবে বা কোঁকড়ানো
চুলে কেমন কাট হবে সব নিয়েই ভাবা উচিৎ। চুল কাটার আগে
এই ধরণের বিষয়গুলো মাথায় রাখলে চুল কাটাতে যাওয়ার সময়
আমাদের চিন্তায় পরতে হয় না। চুল কাটা নিয়ে আগে
থেকেই প্ল্যান না থাকলে পরে পার্লারে গিয়ে চিন্তিত
হয়ে যেতে হয়। তাই জেনে রাখুন চুল কাটানোর কিছু
সাধারণ ও জরুরি টিপস।
১। নিয়মিত চুলের আগা কাটলে চুল হয়ে উঠবে স্বাস্থ্যবান
এবং উজ্জ্বল। তাই প্রতি ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ পরে চুলের
আগা কাটুন।
২ যাঁদের চুল বড় কিন্তু রুক্ষ, আগা ফাটা, এবং লাল তাঁদের চুলের
মায়া না করে চুল কেটে ফেলা উচিৎ। এতে চুল থাকে সুন্দর
ও সতেজ।
৩। ফ্যাশনের সাথে টাল মিলাতে গিয়ে অনেকেই না বুঝে
হুট করেই চুল কেটে ফেলেন। আসলে মুখের
গড়নের সাথে যেটি মানানসই, সেভাবেই চুল কাটা উচিৎ।
৪।যাদের চুল দুর্বল ও পাতলা তারা ব্লান্ট কাট দিতে পারেন।
এতে তাদের চুল ঘন ও পরিপূর্ণ দেখাবে।
৫। যাদের মুখ ডিম্বাকার তারা চুলকে থুতনির নিচ পর্যন্ত লেয়ার
করে কাটলে মুখ সরু এবং লম্বা দেখাবে না।
৬। খুব মিহি চুল অনেকগুলো লেয়ার করে কাটা উচিৎ নয়।
এতে চুল দুর্বল ও দড়ির মতো বিশ্রী দেখায়।
৭। পার্লারে একজন হেয়ার স্টাইলিস্ট যখন চুল কাটতে
থাকেন, তখন যদি তা আপনার পছন্দ না হয়, তখন তাকে সাথে
সাথে বলুন এবং চুল কাটা বন্ধ করুন। যদি দ্বিধাগ্রস্ত অনুভূতি নিয়ে
অপেক্ষা করতে থাকেন, তাহলে হয়তো খুব বেশি দেরি
হয়ে যেতে পারে।
৮।যখনই চুলকে কোন বিশেষ স্টাইলে কাটার কথা চিন্তা
করবেন, সঙ্গে সঙ্গে চুলের গঠনও বিবেচনা করবে নিন।
কারণ সব কাট সব ধরণের চুলের জন্য মানানসই না। নির্দিষ্ট কাটটি
আপনার চুলে মানানসই হবে কিনা এই ব্যপারে হেয়ার
স্টাইলিস্টের পরামর্শ নিন।
৯।যে কাঙ্ক্ষিত হেয়ার স্টাইলে চুল কাটাতে চান তার একটি ছবি
পার্লারে নিয়ে গয়ে হেয়ার স্টাইলিস্টকে দেখাতে
পারেন।
১০। চুল সাধারণত শীতকালে দেরিতে এবং গরমকালে তাড়াতাড়ি
বাড়ে। এটি মাথায় রেখে চুল কোন ঋতুতে কতদিন পর পর
কাটাবেন , তা ঠিক করুন।
১১।ছোট চুল কম রক্ষনাবেক্ষণ করতে হয়- এ রকম মনে
করার কোন কারণ নেই। বরং এর রক্ষনাবেক্ষণে চুল ঘন ঘন
কাটাতে হয় এবং বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট প্রয়োজন হয়।
Hasan