02-21-2017, 09:58 PM
বাসমতী চালের গন্ধ খুবই চমৎকার এবং এটি সুস্বাদুও। বাদামী বাসমতী চাল অনেকবেশি স্বাস্থ্যসম্মত। দেখতে লম্বা ও ফাঁপা বাসমতী চালের সুগন্ধ ক্ষুধা বৃদ্ধি করে। সাধারণ চালের চেয়ে কী বাসমতী চাল স্বাস্থ্যকর? হ্যাঁ নিয়মিত আপনি যে পরিশোধিত চাল খান তার চেয়ে বাসমতী চাল ও বাদামী চাল স্বাস্থ্যকর।
বাসমতী চালে কার্বোহাইড্রেট, সামান্য প্রোটিন, খুবই সামান্য ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল এবং অবশ্যই প্রচুর ফাইবার থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বাসমতী চালের উপকারিতার বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। ফাইবার
বেশি ফাইবার গ্রহণ করলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে। সাধারণ চালের চেয়ে বাসমতী চালে অনেক বেশি ফাইবার থাকে। এজন্য বাদামী বাসমতী চাল খেতে পারেন। গবেষণায় বলা হয়েছে যে, যে ব্যক্তি প্রতিদিন ৩০ গ্রাম ফাইবার গ্রহণ করে তার কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি ৩০% কমে, যারা এর চেয়ে কম ফাইবার গ্রহণ করেন তাদের তুলনায়।
২। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স
রক্তের চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায় না এমন খাবার খাওয়া উচিৎ যাদের, তাদের ক্ষেত্রে বাসমতী চাল খাওয়া ভালো। সাধারণ সাদা চালের চেয়ে বাসমতী চালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তাই ডায়াবেটিকের রোগীরাও খেতে পারেন এই চালের ভাত। তবে নিয়মিত খাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
৩। ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ
অন্য চালের ভাতের চেয়ে বাসমতী চাল হজম হতে সময় লাগে বেশি। তাই এই চালের ভাত খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। তাই আপনার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আপনি যদি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে ও স্ন্যাক্স খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে চান তাহলে বাসমতী চালের ভাত খান।
৪। কোষ্ঠকাঠিন্য
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে যাদের তাদের জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরী। এজন্য খেতে পারেন বাসমতী চালের ভাত।
৫। কোলেস্টেরল
বাসমতী চালে কোলেস্টেরল থাকেনা। এতে ফ্যাটের পরিমাণ ও থাকে খুব কম। এতে গ্লুটেনও থাকে না। তাই আপনি যদি গ্লুটেন-মুক্ত খাবার চান তাহলে বাসমতী চালের ভাত খেতে পারেন আপনার চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে।
৬। ভিটামিন
বাসমতী চালে থায়ামিন ও নায়াসিন নামক ভিটামিন থাকে। এগুলো পরিপাক তন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র ও হৃদপিণ্ড এর জন্য ভালো। এতে আয়রন ও থাকে।
সূত্র: বোল্ডস্কাই
বাসমতী চালে কার্বোহাইড্রেট, সামান্য প্রোটিন, খুবই সামান্য ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল এবং অবশ্যই প্রচুর ফাইবার থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বাসমতী চালের উপকারিতার বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। ফাইবার
বেশি ফাইবার গ্রহণ করলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে। সাধারণ চালের চেয়ে বাসমতী চালে অনেক বেশি ফাইবার থাকে। এজন্য বাদামী বাসমতী চাল খেতে পারেন। গবেষণায় বলা হয়েছে যে, যে ব্যক্তি প্রতিদিন ৩০ গ্রাম ফাইবার গ্রহণ করে তার কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি ৩০% কমে, যারা এর চেয়ে কম ফাইবার গ্রহণ করেন তাদের তুলনায়।
২। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স
রক্তের চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায় না এমন খাবার খাওয়া উচিৎ যাদের, তাদের ক্ষেত্রে বাসমতী চাল খাওয়া ভালো। সাধারণ সাদা চালের চেয়ে বাসমতী চালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তাই ডায়াবেটিকের রোগীরাও খেতে পারেন এই চালের ভাত। তবে নিয়মিত খাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
৩। ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ
অন্য চালের ভাতের চেয়ে বাসমতী চাল হজম হতে সময় লাগে বেশি। তাই এই চালের ভাত খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। তাই আপনার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আপনি যদি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে ও স্ন্যাক্স খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে চান তাহলে বাসমতী চালের ভাত খান।
৪। কোষ্ঠকাঠিন্য
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে যাদের তাদের জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরী। এজন্য খেতে পারেন বাসমতী চালের ভাত।
৫। কোলেস্টেরল
বাসমতী চালে কোলেস্টেরল থাকেনা। এতে ফ্যাটের পরিমাণ ও থাকে খুব কম। এতে গ্লুটেনও থাকে না। তাই আপনি যদি গ্লুটেন-মুক্ত খাবার চান তাহলে বাসমতী চালের ভাত খেতে পারেন আপনার চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে।
৬। ভিটামিন
বাসমতী চালে থায়ামিন ও নায়াসিন নামক ভিটামিন থাকে। এগুলো পরিপাক তন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র ও হৃদপিণ্ড এর জন্য ভালো। এতে আয়রন ও থাকে।
সূত্র: বোল্ডস্কাই
Hasan