03-20-2017, 09:57 AM
স্ট্রোকের যে লক্ষণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন
যেকোনো ধরনের অসুস্থতা আমাদের জীবনযাত্রায় হঠাৎ করেই আসে। তবে কিছু কিছু অসুস্থতা রয়েছে, যার কবলে এবার পড়লে বেঁচে থাকা প্রায়ই অসম্ভব হয়ে পড়ে। স্ট্রোক তেমনি ধরনের অসুস্থতা। জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন এনে অনেকাংশে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। তাই জানা দরকার এর লক্ষণসমূহ।
তবে প্রাথমিক অবস্থায় স্ট্রোকের লক্ষণ চিহ্নিত করা গেলে প্রাণঘাতী এ রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। আর স্ট্রোক প্রতিরোধের এটাই অন্যতম উপায়। কোন লক্ষণগুলো দেখলে এক মুহূর্তও দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
স্ট্রোকের ধরনভেদে এর লক্ষণও ভিন্ন হতে পারে। তবে এ রোগের কিছু লক্ষণ প্রায় একই। যেমন, চলাফেরায় অনীহা, ভারসাম্যহীনতা, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা, কথায় জড়তা চলে আসা, এমনকি পুরোপুরিভাবে কথা বলতে অক্ষম হয়ে পড়া স্ট্রোকের অন্যতম লক্ষণ। মুখ, ঠোঁট ও বিশেষত দেহের একটি অংশ অসাড় হয়ে পড়াও স্ট্রোকের লক্ষণ। প্যারালাইসিস, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা ও অতিরিক্ত হতাশা স্ট্রোকের অন্যতম কারণ।
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর জন্য চর্বিবহুল খাদ্য বর্জন ও বেশি বেশি হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শরীর ও মন সুস্থ থাকলে সহজে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
যেকোনো ধরনের অসুস্থতা আমাদের জীবনযাত্রায় হঠাৎ করেই আসে। তবে কিছু কিছু অসুস্থতা রয়েছে, যার কবলে এবার পড়লে বেঁচে থাকা প্রায়ই অসম্ভব হয়ে পড়ে। স্ট্রোক তেমনি ধরনের অসুস্থতা। জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন এনে অনেকাংশে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। তাই জানা দরকার এর লক্ষণসমূহ।
তবে প্রাথমিক অবস্থায় স্ট্রোকের লক্ষণ চিহ্নিত করা গেলে প্রাণঘাতী এ রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। আর স্ট্রোক প্রতিরোধের এটাই অন্যতম উপায়। কোন লক্ষণগুলো দেখলে এক মুহূর্তও দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
স্ট্রোকের ধরনভেদে এর লক্ষণও ভিন্ন হতে পারে। তবে এ রোগের কিছু লক্ষণ প্রায় একই। যেমন, চলাফেরায় অনীহা, ভারসাম্যহীনতা, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা, কথায় জড়তা চলে আসা, এমনকি পুরোপুরিভাবে কথা বলতে অক্ষম হয়ে পড়া স্ট্রোকের অন্যতম লক্ষণ। মুখ, ঠোঁট ও বিশেষত দেহের একটি অংশ অসাড় হয়ে পড়াও স্ট্রোকের লক্ষণ। প্যারালাইসিস, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা ও অতিরিক্ত হতাশা স্ট্রোকের অন্যতম কারণ।
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর জন্য চর্বিবহুল খাদ্য বর্জন ও বেশি বেশি হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শরীর ও মন সুস্থ থাকলে সহজে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।