ত্বকের সবচেয়ে পরিচিত সমস্যাগুলোর একটি হলো একজিমা। এতে ত্বকে জ্বলুনির সাথে সাথে প্রচণ্ড চুলকানি হয়। একজিমা নানা ধরনের হয়, এর মধ্যে অ্যাটপিক একজিমাই বেশি দেখা যায়। অ্যাটপিক শব্দটির মানে হলো উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া অতি সংবেদনশীলতা বা হাইপার সেনসিভিটি। পরিবারের কারো এই অসুখ থাকলে আপনার তা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই একজিমা সাধারণত ত্বকের সেই জায়গাগুলোতে হয় যেখানে সবসময় টান পড়ে, যেমন কনুই, হাঁটুর উল্টো পাশে ইত্যাদি। তবে এটা বুকে, মুখে বা গলাতেও হতে পারে।
অ্যাটপিক একজিমা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই শৈশবে দেখা দেয় এবং বয়সের সাথে সাথে সেরে যায়। তবে এটা বেশি বয়সেও হতে পারে।
অ্যাটপিক একজিমার লক্ষণ:
ত্বকের যে জায়গায় এই একজিমা হয় সেখানে খুব চুলকানি হয়। এর সাথে সাথে
• ত্বক লালচে হয় আর জ্বলুনি হয়
• ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়
• ত্বক ফেটে যায়
• অথবা সেই এলাকার ত্বক শক্ত হয়ে যায়।
অ্যাটপিক একজিমা শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। বাচ্চাদের বয়স এক বছর হবার আগেও ত্বকের এই অসুখটা দেখা দিতে পারে। বাচ্চাদের একজিমা কনুই, হাঁটু বা গলার ভাজে দেখা দিলেও এটা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে তিন চতুর্থাংশ ক্ষেত্রে বাচ্চাদের ১৫ বছর বয়েসের মধ্যে একজিমা সেরে যায়।
অ্যাটপিক একজিমার কারণ
একজিমার কোনো নির্দিষ্ট কারণ এখন পর্যন্ত বিশেষজ্ঞরা বের করতে পারেনি। তবে বাবা মায়ের একজিমা থাকলে বাচ্চারও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এটা জেনে রাখা প্রয়োজন যে, একজিমা একেবারেই ছোঁয়াচে নয়। তাই আশেপাশের কারো থাকলে আপনার হবে, এমন নয়। তবে একজিমার প্রকোপ বাড়ে এমন কিছু কারণ ধরতে পারা গেছে।
১. মানসিক চাপ
২. অ্যালার্জেন, যেমন পরাগ রেণু, ধূলা, ছত্রাক, পোষা প্রাণীর লোম
৩. খাবারে অ্যালার্জি, যেমন বাচ্চাদের দুধ বা ডিমে অ্যালার্জি হলে
৪. প্রসাধনী, কাপড় ধোয়ার সাবান, সাবান, শ্যাম্পু
৫. খসখসে কাপড়, উল
৬. ঘাম
৭. তাপমাত্রার পরিবর্তন
৮. মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় অথবা গর্ভবতী থাকলে
তাপমাত্রা আর অ্যালার্জির এক্ষেত্রে প্রভাব অনেক বেশী। তাই কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে বা গরমের সময় বা অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় অ্যাটপিক একজিমার প্রকোপ বাড়ে।
অ্যাটপিক একজিমার ওষুধ
বয়সের সাথে সাথে অ্যাটপিক একজিমার প্রকোপ কমে যায়। তবে বিভিন্ন কারণে এর প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ওষুধ বা অন্যান্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।
সাহায্য করুন নিজেকেই
• কি কি কারণে আপনার একজিমা বাড়ছে তা ডায়রিতে লিখে রাখুন, তাহলে কোন কোন উপাদান থেকে দূরে থাকলে সুস্থ থাকা যায় তা বোঝা সহজ হবে।
• আপনার একজিমার চুলকানি বাড়লে চেষ্টা করুন নিজেকে সামলাতে। তা না হলে একজিমা আরও বাড়বে এবং আপনার আক্রান্ত ত্বক শক্ত হয়ে যাবে। এজন্যে শিশুদের ক্ষেত্রে কাপড়ের দস্তানা পরিয়ে রাখতে পারেন। আর বড়দের ক্ষেত্রে নখ সব সময় ছোট এবং পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং না চুলকিয়ে আঙ্গুলের মাথা দিয়ে আস্তে উপরে ঘষুন।
• একজিমা যদি না কমে তাহলে সাবান, শাওয়ার জেল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
ওষুধ
ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধের সাথে সাথে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন যাতে আপনার ত্বক নরম থাকে। আপনার একজিমা খুব বেশি বাড়লে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন, ডাক্তার যদি স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করতে বলেন তাহলে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন।
অ্যাটপিক একজিমা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই শৈশবে দেখা দেয় এবং বয়সের সাথে সাথে সেরে যায়। তবে এটা বেশি বয়সেও হতে পারে।
অ্যাটপিক একজিমার লক্ষণ:
ত্বকের যে জায়গায় এই একজিমা হয় সেখানে খুব চুলকানি হয়। এর সাথে সাথে
• ত্বক লালচে হয় আর জ্বলুনি হয়
• ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়
• ত্বক ফেটে যায়
• অথবা সেই এলাকার ত্বক শক্ত হয়ে যায়।
অ্যাটপিক একজিমা শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। বাচ্চাদের বয়স এক বছর হবার আগেও ত্বকের এই অসুখটা দেখা দিতে পারে। বাচ্চাদের একজিমা কনুই, হাঁটু বা গলার ভাজে দেখা দিলেও এটা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে তিন চতুর্থাংশ ক্ষেত্রে বাচ্চাদের ১৫ বছর বয়েসের মধ্যে একজিমা সেরে যায়।
অ্যাটপিক একজিমার কারণ
একজিমার কোনো নির্দিষ্ট কারণ এখন পর্যন্ত বিশেষজ্ঞরা বের করতে পারেনি। তবে বাবা মায়ের একজিমা থাকলে বাচ্চারও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এটা জেনে রাখা প্রয়োজন যে, একজিমা একেবারেই ছোঁয়াচে নয়। তাই আশেপাশের কারো থাকলে আপনার হবে, এমন নয়। তবে একজিমার প্রকোপ বাড়ে এমন কিছু কারণ ধরতে পারা গেছে।
১. মানসিক চাপ
২. অ্যালার্জেন, যেমন পরাগ রেণু, ধূলা, ছত্রাক, পোষা প্রাণীর লোম
৩. খাবারে অ্যালার্জি, যেমন বাচ্চাদের দুধ বা ডিমে অ্যালার্জি হলে
৪. প্রসাধনী, কাপড় ধোয়ার সাবান, সাবান, শ্যাম্পু
৫. খসখসে কাপড়, উল
৬. ঘাম
৭. তাপমাত্রার পরিবর্তন
৮. মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় অথবা গর্ভবতী থাকলে
তাপমাত্রা আর অ্যালার্জির এক্ষেত্রে প্রভাব অনেক বেশী। তাই কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে বা গরমের সময় বা অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় অ্যাটপিক একজিমার প্রকোপ বাড়ে।
অ্যাটপিক একজিমার ওষুধ
বয়সের সাথে সাথে অ্যাটপিক একজিমার প্রকোপ কমে যায়। তবে বিভিন্ন কারণে এর প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ওষুধ বা অন্যান্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।
সাহায্য করুন নিজেকেই
• কি কি কারণে আপনার একজিমা বাড়ছে তা ডায়রিতে লিখে রাখুন, তাহলে কোন কোন উপাদান থেকে দূরে থাকলে সুস্থ থাকা যায় তা বোঝা সহজ হবে।
• আপনার একজিমার চুলকানি বাড়লে চেষ্টা করুন নিজেকে সামলাতে। তা না হলে একজিমা আরও বাড়বে এবং আপনার আক্রান্ত ত্বক শক্ত হয়ে যাবে। এজন্যে শিশুদের ক্ষেত্রে কাপড়ের দস্তানা পরিয়ে রাখতে পারেন। আর বড়দের ক্ষেত্রে নখ সব সময় ছোট এবং পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং না চুলকিয়ে আঙ্গুলের মাথা দিয়ে আস্তে উপরে ঘষুন।
• একজিমা যদি না কমে তাহলে সাবান, শাওয়ার জেল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
ওষুধ
ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধের সাথে সাথে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন যাতে আপনার ত্বক নরম থাকে। আপনার একজিমা খুব বেশি বাড়লে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন, ডাক্তার যদি স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করতে বলেন তাহলে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন।
Hasan