Hasan
01-16-2017, 08:17 PM
আমরা অনেকেই আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি করে থাকি। আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য না থাকলে অভাব লেগেই থাকবে। দিন দিন যে হারে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে, সে ক্ষেত্রে অর্থ সঞ্চয় করাও বেশ কষ্টকর। এর মধ্যেও খরচ কমানোর কিছু উপায় অবশ্য বের করা যায়। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত সেই পরামর্শগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিন।
১. কার্ডে অর্থ পরিশোধ পরিহার করুন
কেনাকাটায় কার্ড ব্যবহার করা অনেক সহজ পন্থা। কিন্তু আপনি কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা করা শুরু করলে খরচের প্রবাহ থামানো মুশকিল হয়ে পড়বে। তাই কার্ডের পরিবর্তে নগদ অর্থে লেনদেন করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
২. ব্যবহারের পর বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন
অনেক ইলেকট্রনিক ডিভাইস রয়েছে, সেগুলো ব্যবহারের পর সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করলে বৈদ্যুতিক বিল বাড়তে থাকে। তাই অযথা বিল না বাড়িয়ে ব্যবহারের পর বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন।
৩. অপ্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করে দিন
অনেকেই পুরোনো বস্তু বিক্রি করতে চান না। কিন্তু পুরোনো বস্তুটি যদি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় হয়, সে ক্ষেত্রে বিক্রি করে দেওয়াই শ্রেয়।
৪. কেনাকাটার ভাউচার সংরক্ষণ করুন
কেনাকাটা করার পর মনে করে অবশ্যই ভাউচার সংরক্ষণ করুন। মাস শেষে ভাউচার দেখেও আপনি আয়-ব্যয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারেন।
৫. অপ্রয়োজনীয় ব্যয় ত্যাগ করুন
আপনি যদি অনলাইনে সংবাদ পড়ে থাকেন, তাহলে খবরের কাগজ না নিলেও চলবে। অথবা আপনি যদি নিয়মিত জিমে না যান, সে ক্ষেত্রে জিমের সদস্যপদ বাতিল করুন।
৬. ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্কতা
ব্যবহারের পর অনেকেই ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ না করেই অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এমনটি করবেন না। কেননা, ডাটা কানেকশন সচল থাকলেই আপনার ইন্টারনেট অযথা ব্যয় হবে।
৭. বাইরে খাওয়া কমিয়ে দিন
নিয়মিত বাসার বাইরে খাবার খাওয়া একদিকে যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তেমনি ব্যয়বহুলও বটে। তাই বাসায় খাবার তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিন। প্রয়োজনে কর্মক্ষেত্রে সেই খাবার নিয়ে যেতে পারেন। এতে খরচ অনেকটা কমে যাবে।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan