Thread Rating:
  • 0 Vote(s) - 0 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5

কিভাবে হ্যাকারেরা কাজ করে এবং তাদের হ্যাকিং সম্পন্ন হয়ে থাকে জেনে নিন।

Googleplus Pint
#1
♦♦যাঁরা ইন্টারনেটের সঙ্গে যত সামান্য পরিচিত তাদের নামটা শুনলেই কেমন যেন শরীর হিম হয়ে আসে আর যাঁরা হ্যাকিংয়ের কবলে পড়েছেন তাঁদের তো আর কথাই নেই। হ্যাকার নাম শুনলেই প্রথমেই যে জিনিসটা আমার চোখের সামনে ভেসে আসে তাহলো নিজের সাইটে একটা কালো ডিফেন্স পেজ। যদিও কেবল ওয়েবসাইট হ্যাক করাই হ্যাকারের কাজ নয়। আরও অনেক কাজ আছে। হ্যাকারা যেসব সময় খারাপ হবে এমনটাও নয়, কারণ হ্যাকারদেরও অনেক শ্রেণী বিভাগ আছে। আছে ভাল আছে মন্দ। এবার আসুন জেনে ফেলি হ্যাকারদের কিছু তথ্য।

♦♦হ্যাকার কে

হ্যাকার হচ্ছে সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা/অনিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করাতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী।

সাধারণভাবে হ্যাকার শব্দটি কালো টুপি হ্যাকার অর্থেই বেশি ব্যবহার করা হয় যাঁরা মুলত ধ্বংসমূলক ও অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালায়। এছাড়াও নৈতিক হ্যাকার এবং নৈতিকতা সম্পর্কে অপরিষ্কার হ্যাকারও আছে।

এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়শ ক্র্যাশ – কার শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকারকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার থেকে নৈতিক হ্যাকারের পার্থক্য বুঝতে ব্যবহার করা হয়।

♦♦♦♦♦♦
♦♦২. হ্যাকারের শ্রেণী বিভাগ

সাদা টুপি হ্যাকার (ডযরঃব ঐধঃ ঐধপশবৎ) : এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের নিরাপত্তা প্রদান করে। এরা কখনও অপরের ক্ষতিসাধন করে না। এদের ইথিকাল হ্যাকারও বলা হয়।

কালো টুপি হ্যাকার (ইষধপশ ঐধঃ ঐধপশবৎ) : হ্যাকার বলতে সাধারণত কালো টুপি হ্যাকারদেরই বোঝায়। এরা সব সময়ই কোন না কোনভাবে অপরের ক্ষতিসাধন করে। সাইবার ওয়ার্ল্ডে অনেকের কাছে এরা ঘৃণিত হয়ে থাকে।

ধূসর টুপি হ্যাকার (এৎবু যধঃ ঐধপশবৎ) : এরা এমন এক ধরনের হ্যাকার যারা সাদা ও কালো টুপি হ্যাকারদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছা করলে কারও ক্ষতিসাধন করতে পারে, আবার কারও উপকারও করতে পারে।
♦♦♦

এলিট (ঊষরঃ) : এরা খুব দক্ষ হ্যাকার। এরা সিস্টেম ক্র্যাশ করে ভেতরে ঢুকতে পারে এবং নিজেদের লুকায়িতও করতে পারে। এরা সাধারণত বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্লয়েট খুঁজে বের করতে পারে। প্রোগ্রামিং সম্পর্কেও এদের ভাল ধারণা থাকে।

স্ক্রিপ্টকিডি (ঝপৎরঢ়ঃ করফফু) : এরা নিজেরা স্ক্রিপ্ট বা টুল বানাতে পারে না। বিভিন্ন টুলস বা অন্যের বানানো স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে এরা কার্যসিদ্ধি করে থাকে। এদের প্রোগ্রামিং সম্পর্কে ধারণা বলতে গেলে থাকেই না।
নিউফাইট বা নুব : এরা হ্যাকিং শিক্ষার্থী। এরা হ্যাকিং কেবল শিখছে। অন্য অর্থে এদের বিগিনার বা নিউবি বলা যায়।

যাই হোক এবার আসা যাক মূল আলোচনায়, আমি এখন এমন কয়েকজন ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারের গল্প আপনাদের শোনাব যাদের সারা পৃথিবীর সাইবার নিরাপত্তাকর্মীরা বেশ ভালভাবেই চেনেন এবং তাদের মেধাকে বেশ ভয়ের চোখেই দেখেন। মন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন হ্যাকিং একটা নেশা যারা এই কাজে পারদর্শী তারা খুব তাড়াতাড়িই এর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েন। এসব কালো টুপি হ্যাকারেরা বহুবার তাদের অপরাধের জন্য জেলে গেলেও তাদের লেজ কখনই সোজা হয়নি বরং তারা ফিরে এসেছে আরো ভয়ঙ্কর রুপে। তাহলে আর দেরি কেন চলে আসুন বিশ্বের সেরা কালো টুপি হ্যাকারদের প্রোফাইলে।
♦♦এধৎু গপকরহহড়হ : পৃথিবীর সেরা হ্যাকারদের মধ্যে যার নাম প্রথমেই মনে আসে তিনি ঝড়ষড় হিসেবে পরিচিত। জন্ম ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ সালে স্কটল্যান্ডে, বর্তমানে ইংল্যান্ডের নাগরিক। স্কটিশ কন্সপিরেসির এই থিয়োরিস্ট ট.ঝ এর এয়ারফোর্স, আর্মি, ডিপার্টমেন্ট অব ডিফেন্স, নাসা, নেভির মতো বড় বড় নেটওয়ার্কে অবৈধভাবে প্রবেশ করে বিশ্বরেকর্ড করেন। ২০০৬ সালে গ্লোবাল এনার্জি ক্রাইসিস সমাধানের নিমিত্তে এগুলো থেকে তিনি এলিয়েন স্পেসক্র্যাফটের যাবতীয় প্রমাণাদি চুরি ও নষ্ট করেন যা ইউএস আদালতের ভাষ্যমতে প্রায় $৭০০০,০০০ ক্ষতির সমতুল্য। ২০০২ সালে ইউ এস আর্মির সার্ভার স্ক্রিনে ণড়ঁৎ ংবপঁৎরঃু ংুংঃবস রং পৎধঢ়, রঃ ৎবধফ. ও ধস ঝড়ষড়. ও রিষষ পড়হঃরহঁব ঃড় ফরংৎঁঢ়ঃ ধঃ ঃযব যরমযবংঃ ষবাবষং. এই মেসেজ দেখা দিয়ে ছিল যা তিনিই করেছিলেন। খধৎমব ংপধষব যধপশরহমং এর সূচনা করার মধ্যে দিয়ে তিনি ইউএস আর্মির সার্ভার এ হামলা করেন। হামলার কারণ হিসেবে উল্লেখ করতে তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্বাস ছিল তারা এমন কিছু তথ্য সেখানে লুকিয়ে রেখেছিল যা সকলের জানা দরকার।’
♦♦ ২০০২ সালে তিনবার পুলিশী কেসে ধরা খাবার পর ২০০২ সালে নবেম্বর মাসে ভার্জিনিয়া থেকে ৭টি সাইবার অপরাধের জন্য তাকে ১০ বছরের কারাদ- দেয়া হয়।
♦♦কবারহ গরঃহরপশ : বিশ্বের সুপরিচিত ও ভয়ঙ্কর হ্যাকারদের মধ্যে মিটনিক একজন যিনি আখ্যায়িত হয়েছেন ঞযব সড়ংঃ ধিহঃবফ পড়সঢ়ঁঃবৎ পৎরসরহধষং রহ টহরঃবফ ঝঃধঃবং এবং ঞযব সড়ংঃ ফধহমবৎড়ঁং যধপশবৎ রহ ঃযব ডড়ৎষফ হিসেবে। জন্ম ১৯৬৩ সালে আমেরিকাতে। মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার হ্যাকিংয়ের হাতেখড়ি। ২০০০ সালের আগ পর্যন্ত তিনি হ্যাকিংয়ের জন্য বহুবার জেলে গিয়েছেন তবে ভদ্রলোক শেষমেশ থেমেছেন, এখন কম্পিউটার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ হয়ে ও লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এক সময় তিনি টাচ টোন এবং ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমে সেলফোন ব্যবহার করে মিটনিক কম্পিউটার নেটওয়ার্কের এ্যাক্সেস নিতেন। মটোরোলার মতো বৃহৎ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এই জিনিয়াসের দ্বারা হ্যাকড হয়েছিল যা তাকে সেই দিনগুলোতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছিল।
♦♦ঔড়হধঃযধহ ঔধসবং : এবার যার কথা বলব তার কাহিনী শুনে আপনারও হ্যাকার হতে ইচ্ছে করবে। ১৬ বছর বয়সের আমেরিকান এই কিশোর হ্যাকিংকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন যা তাকে ১৬ বারেরও বেশি কারাগারে নিয়ে গিয়েছিল। ইউএস ডিফেন্স ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট তার এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিল। ইউএস ডিফেন্স সার্ভার থেকে তিনি প্রায় তিন হাজার অতিগোপন বার্তা ও অনেক ব্যবহারকারীর পার্সওয়ার্ড চুরি করেছিলেন।
১.৭ মিলিয়ন ডলারের নাসা সফটওয়্যার চুরি করে নাসার সার্ভার ও সিস্টেমকে শাটডাউন করতে বাধ্য করেছিলেন তিনি। চিন্তা করতে পারেন নাসার সিস্টেম শাটডাউ! সাইবারস্পেসে তার এই অস্বাভাবিক ব্যবহার জেমসকে ১০ বছর কম্পিউটার স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করেছিল!!!
♦♦অফৎরধহ খধসড় : মাইক্রোসফট, ইয়াহু, সিটিগ্রুপ, ব্যাংক অব আমেরিকা, সিঙ্গুলার এবং দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্রেকডাউন করে খধসড় সর্বপ্রথম বিশ্বরেকর্ড করেন। হোমলেস হ্যাকার নামে পরিচিত বিখ্যাত এই হ্যাকারকে ২০০২ সালে ঘবি ণড়ৎশ আদালতের নির্দেশে এই আচরণের কারণে ৬৫,০০০ ইউএস ডলার জরিমানা গুনতে হয়েছিল। ২০১০ সালে ইৎধফষবু গধহহরহম কতৃক বাগদাদে বিমান আক্রমণের ভিডিও উইকিলিকসের মাধ্যমে তিনিই প্রকাশ করেন। বর্তমানে তিনি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছেন।
♦♦এবড়ৎমব ঐড়ঃু : ২০১১ সালে সনি এরিকসনের প্লেস্টেশন জেলব্রেক করে তিনি পরিচিতি লাভ করেন। তবে তার বিচার কার্য চলাকালীন সময়ে তাঁর সহযোগীরা তাঁর তৈরি পদ্ধতি জনসমক্ষে প্রকাশ করে যার ফলে এনিনমাস হ্যাকার গ্রুপ সনির সার্ভারে হামলা করে প্রায় ৭৭ মিলিয়ন গ্রাহকের তথ্য চুরি করে। তবে তিনি এ বিষয়ে তার সম্পৃক্ততায় অস্বীকৃতি জানায়। তিনি বলেন, ‘একটি সার্ভার এ আক্রমণ করে শুধু ইজজারের তথ্য চুরি করার মতো কাজ তিনি হলে করতেন না কারণ এটি মোটেও সন্তোষজনক নয় অন্তত তার জন্য।
♦♦উধারফ ঝসরঃয : ঝসরঃয পরিচিতি লাভ করে তার গবষরংংধ নামক ই-মেইল ভাইরাস তৈরির মাধ্যমে। তার ভাষ্যমতে, এই ভাইরাস ভিকটিমের কোন ক্ষতি করে না তবে কোন ভিকটিমের লিস্টে থাকা প্রায় সকল ই-মেইলে ভাইরাস প্রেরণ করে। এ জন্য তাকে আমেরিকার ফেডারেল প্রিজনে রাখা হয় এবং তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাকে ই-মেইল ভাইরাস আবিষ্কারের জন্য জেলে পাঠানো হয়।
♦♦উধারফ ঝসরঃয
গরপযধবষ ঈধষপব : ২০০০ সালে ইয়াহু, আমাজন, ডেল, ইবে এবং সিএনএনের নেটওয়ার্কে আক্রমণ করে এই হ্যাকার আলোচনার শীর্ষে উঠে আসেন। তৎকালীন সময়ে ইয়াহু ছিল শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন। কিন্তু আর আক্রমণের কবলে ইয়াহুর সার্ভার ১ ঘণ্টার জন্য বন্ধ হয়ে যায়। অন্যান্য হ্যাকারের মতো তিনি ও তাঁর হ্যাকার গ্রুপ ইয়াহুর সার্ভার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। ২০০১ সালে গড়হঃৎবধষ ণড়ঁঃয ঈড়ঁৎঃ-এর নির্দেশে তার আট মাসের জেল হয়।
♦♦গরপযধবষ ঈধষপব
জড়নবৎঃ
ঞধঢ়ঢ়ধহ গড়ৎৎরং : ১৯৮৮ সালে ড়িৎস তৈরি করে জড়নবৎঃ গড়ৎৎরং ইন্টারনেটে থাকা এক দশমাংশ কম্পিউটারে আক্রমণ করেন এবং প্রায় ৬০০০ হাজারেরও অধিক কম্পিউটারে তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। মাত্র ৯৯ লাইনের কোড লিখে শত শত কম্পিউটার আক্রমণ করেন। পরবর্তীতে এই কোড মরিস ওয়ার্ম নামে পরিচিতি লাভ করে। ধরা পড়ার পর মরিস আত্মপক্ষ সমর্থন করে বলে, সে কোন খারাপ কাজ করেনি।

কোড ছাড়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল ইন্টারনেটের সঙ্গে কত কম্পিউটার সংযুক্ত আছে তা বের করা। তবে তাকে শনাক্ত করতে পুলিশের বেশি সমস্যা হয়নি কারণ এই ভাইরাস ছাড়ার প্রায় এক মাস পূর্বে তিনি চ্যাটিংয়ের সময় এই ভাইরাসের ব্যাপারে আভাস দিয়েছিলেনÑ এইটি ছিল তাঁর ভুল। তাঁর ভাষ্যমতে, তাঁর ভাইরাস কতৃক আক্রান্ত কম্পিউটারের কোন ক্ষতি হবে না। মরিস বর্তমানে বৈদ্যুতিক প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইটি) বিভাগে কাজ করছেন।
♦♦অষনবৎঃ এড়হুধষবু : প্রথম পরিচিতি লাভ করেন অঞগ ও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরির মাধ্যমে। তিনি বর্তমান সময় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করে রেকর্ড করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি এবং তাঁর সহযোগীরা প্রায় ১৭০ মিলিয়ন ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করে। এড়হুধষবু ঝছখ পদ্ধতি ব্যবহার করে সধষধিৎব নধপশফড়ড়ৎং তৈরি করে বিভিন্ন কর্পোরেট সার্ভিসে প্রবেশ করত এবং ঢ়ধপশবঃ-ংহরভভরহম (বিশেষত অজচ ঝঢ়ড়ড়ভরহম) এর মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে তথ্য চুরি করতেন।

গ্রেফতার হওয়ার সময় তাঁর কাছ থেকে $১.৬ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করা হয়। যার মধ্যে ১.১ মিলিয়ন উদ্ধার করা হয় তার বাড়ির উঠান খুঁড়ে পলিথিনের ব্যাগ থেকে। ২০১০ সালে তাঁর ১০ বছরের জেল হয়।
♦♦উধৎশ উধহঃব (ঈড়ফব ঘধসব) নামে পরিচিত কবারহ চড়ঁষংবহ আমেরিকান হ্যাকার ঋইও ডাটাবেজ ও স্টেশন ফোন লাইন্স হ্যাক করে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন। ভয়ঙ্কর এই হ্যাকার খঅ রেডিও স্টেশন হ্যাক করে পরিচিতি লাভ করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হলে তিনি আত্মগোপন করেন। তবে ১৯৯১ সালের দিকে সে ঋইও এর হাতে ধরা পড়েন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের মধ্যে কম্পিউটার কেলেঙ্কারি, অর্থ পাচারসহ তথ্য চুরির অভিযোগ তিনি স্বীকার করেন। যার ফলে তাঁর ৫১ মাসের জেল হয়। এটি পৃথিবীতে তৎকালীন সময় পর্যন্ত হ্যাকিংয়ের দায়ে সবচেয়ে বড় (দীর্ঘতম) শাস্তি। বর্তমানে তিনি ডরৎবফ ঘবংি এর সাংবাদিক ও সিনিয়র ইডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন।
♦♦কবারহ চড়ঁষংবহ : এদের কাহিনী শুনে হয়ত এদের ওপর আপনার ঘৃণা আসতেই পারে তবে আজ সাইবারের এমন কঠোর সিকিউরিটি ব্যবস্থা এর জন্য এদের তো আপনি ধন্যবাদ দিতেই পারেন। এরা হয় তো হতে পারে সাইবার ক্রাইমের বস তবে তাঁদের মেধার এ পরিচয় সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল আর সেটার প্রশংসা আপনাকে করতেই হবে।

বাংলাদেশেও হ্যাকার গোষ্ঠী কম নেই তবে আনন্দের কথা এটাই যে তাদের অধিকাংশই সাদা-টুপির হ্যাকার। কিছুদিন আগেই ভারতের এক বেসরকারী চ্যানেলে আমাদের দেশের খেলোয়াড়দের নিয়ে রসিকতা করলে বাংলার হ্যাকারেরা সেই চ্যানেলের সাইটি হ্যাক করে শিক্ষা দেয়, এ রকম ইন্দোনেশিয়ার কিছু হ্যাকার বাংলাদেশের বেশ কিছু সাইট হ্যাক করে নিলে কিছু বাঙালী হ্যাকারও তাদের ওপর চরম প্রতিশোধ নেয়। যদিও এগুলো অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। তবে সাদা বলেন কালো বলেন বাঙালী হ্যাকারদেরও ফেলে দেয়ার মতো আর নয়।
ধন্যবাদ সাথে থাকুন…..
Hasan
Reply


Messages In This Thread
কিভাবে হ্যাকারেরা কাজ করে এবং তাদের হ্যাকিং সম্পন্ন হয়ে থাকে জেনে নিন। - by Hasan - 02-19-2017, 02:50 PM

Possibly Related Threads…
Thread Author Replies Views Last Post
  যেভাবে চুরি/হ্যাক করা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা – HOW THEY HACKED BANGLADESH BANK Hasan 0 1,668 05-12-2017, 12:07 AM
Last Post: Hasan
  Wi-Fi হ্যাকিং কিভাবে হয়? কিভাবে Wi-Fi হ্যাকিং থেকে নিরাপত্তা পাওয়া যায়? Hasan 0 6,250 03-02-2017, 04:30 PM
Last Post: Hasan
  বিশ্বের সেরা ৫ জন হ্যাকার জেনেনিন তাদের নাম। Maghanath Das 0 2,323 02-20-2017, 07:04 PM
Last Post: Maghanath Das
  হ্যাক হওয়ার থেকে রক্ষা করুন আপনার গুগল একাউন্ট । Hasan 0 1,741 02-19-2017, 03:01 PM
Last Post: Hasan
  আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হবার সম্ভাবনা রোধ করতে যা করবেন Hasan 0 1,589 02-19-2017, 03:00 PM
Last Post: Hasan
  হ্যাকারদের লক্ষ্য এখন রোগীর তথ্য Hasan 0 1,514 02-19-2017, 03:00 PM
Last Post: Hasan
  এবার কম্পিউটার এর Active Password না জেনেই সেট করুন নতুন Password Hasan 0 1,576 02-19-2017, 03:00 PM
Last Post: Hasan
  জেনে নিন, কত সময় লাগে হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক হতে? Hasan 0 1,629 02-19-2017, 02:59 PM
Last Post: Hasan
  অনলাইনে তথ্য গোপন রাখবেন যেভাবে Hasan 0 1,474 02-19-2017, 02:58 PM
Last Post: Hasan
  একজন হ্যাকার মোবাইল নম্বরের মাধ্যমেই হ্যাক করতে পারে আপনার কল, মেসেজ ও লোকেশন Hasan 0 1,614 02-19-2017, 02:57 PM
Last Post: Hasan

Forum Jump:


Users browsing this thread: 2 Guest(s)