02-23-2017, 09:14 AM
সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে পুলিশের মোটরসাইকেল থেকে লাফ দিয়ে পালাতে গিয়ে ঠান্ডু মিয়া (৪৫) নামে এক চোরের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান তিনি।
এর আগে রাত ৮টার দিকে চৌহালী থানার বোয়ালিয়া বন্যা মোড় এলাকা থেকে ঠান্ডু মিয়াকে আটক করে পুলিশ। নিহত ঠান্ডু মিয়া টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার দেওয়ান সলিল গ্রামের হিরু মিয়ার ছেলে।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আবু ইউসুফ জানান, খাস পুকুরিয়া ইউনিয়নের বোয়ালিয়া বন্যা বাজার থেকে ঠান্ডু মিয়াকে আটক করে থানায় আনা হচ্ছিল। মোটরসাইকেলযোগে তাকে থানার আনার পথে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে সে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আহতাবস্থায় তাকে চৌহালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। সিরাজগঞ্জে আনার পথে তার অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, স্থানীয়ভাবে ঠান্ডু মিয়ার বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ রয়েছে। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা রয়েছে কি-না রেকর্ড পর্যালোচনা করে জানা যাবে।
নিহতের শ্বশুর রায়হান আলী ও শালিকা আছমা বেগম জানান, ঠান্ডু মিয়ার নামে কোনো মামলা ছিল না। তিনি কোনো অপরাধীও ছিলেন না। তারপরও পুলিশ তাকে আটক করে নির্যাতন করেছে। পুলিশের নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে।
নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. রামপদ জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ঠান্ডু মিয়া মারা যান। তার মাথায় গুরুতর আঘাত লাগার কারণে মৃত্যু হয়েছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য চৌহালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকরাম হোসেনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ইউসুফ দেওয়ান রাজু/বিএ
এর আগে রাত ৮টার দিকে চৌহালী থানার বোয়ালিয়া বন্যা মোড় এলাকা থেকে ঠান্ডু মিয়াকে আটক করে পুলিশ। নিহত ঠান্ডু মিয়া টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার দেওয়ান সলিল গ্রামের হিরু মিয়ার ছেলে।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আবু ইউসুফ জানান, খাস পুকুরিয়া ইউনিয়নের বোয়ালিয়া বন্যা বাজার থেকে ঠান্ডু মিয়াকে আটক করে থানায় আনা হচ্ছিল। মোটরসাইকেলযোগে তাকে থানার আনার পথে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে সে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আহতাবস্থায় তাকে চৌহালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। সিরাজগঞ্জে আনার পথে তার অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, স্থানীয়ভাবে ঠান্ডু মিয়ার বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ রয়েছে। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা রয়েছে কি-না রেকর্ড পর্যালোচনা করে জানা যাবে।
নিহতের শ্বশুর রায়হান আলী ও শালিকা আছমা বেগম জানান, ঠান্ডু মিয়ার নামে কোনো মামলা ছিল না। তিনি কোনো অপরাধীও ছিলেন না। তারপরও পুলিশ তাকে আটক করে নির্যাতন করেছে। পুলিশের নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে।
নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. রামপদ জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ঠান্ডু মিয়া মারা যান। তার মাথায় গুরুতর আঘাত লাগার কারণে মৃত্যু হয়েছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য চৌহালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকরাম হোসেনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ইউসুফ দেওয়ান রাজু/বিএ
Hasan