যে কোন মেয়ে তার ভালোবাসার মানুষটার মধ্যে আন্তরিকতা, ভালোবাসা খুঁজে থাকেন। সকল মেয়েই চায়, তার ভালোবাসার মানুষটা যেন তাকে সত্যিকার অর্থেই ভালোবেসে থাকেন। সততা, বিশ্বস্ততা এবং ভদ্রতা কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট যা একজনের মধ্যে থাকা খুবই সাধারণ ব্যপার।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসকল গুনাবলী ভালোবাসার মানুষটির মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না। এমনকি অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অনেক মেয়েরা বুঝতেই পারেন না, তারা যার সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়েছেন, তার জীবনে তিনি সত্যিকার অর্থেই কোন প্রভাব ফেলেন কি না।
এখানে তুলে ধরা হলো এমন কিছু উপসর্গ যা আপনার ভালোবাসার মানুষটির মধ্যে দেখা দিলে আপনার উচিৎ হবে এখন থেকেই সতর্ক হওয়া।
১/ সে আপনার সাথে কোন কোন ধরণের প্রতিশ্রুতিমূলক কথাবার্তা বলতে চাইবেন না:
আপনার সঙ্গী যদি আপনার সাথে কোন ধরণের অঙ্গিকারে আবদ্ধ হতে না চান এবং যে কোন ধরণের প্রতিশ্রুতিমূলক কথাবার্তা বলা থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখেন সবসময় তবে সে আপনাকে শুধুমাত্র তার ভালো সময় কাটানোর জন্য ব্যবহার করছেন। সে যদি আপনার ব্যপারে এবং দুইজনের সম্পর্কের ব্যপারে যত্নবান হতেন তবে সে ভবিষ্যৎ এর কথা মাথায় রেখে আপনাদের দুইজনে সম্পর্কের ব্যপারে মনযোগী হতেন।
২/ আপনার বন্ধুরা আপনাকে বারবার সতর্ক করবে তার ব্যপারে:
এক্ষেত্রে বন্ধুত্ব সবচেয়ে বেশী সাহায্য করে থাকে। আপনার বন্ধুরা সবসময় আপনার ভালো চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তাই, যদি আপনার কাছের বন্ধুরা আপনার ভালোবাসার মানুষটার ব্যপারে আপনাকে বারবার সতর্ক করে থাকে এবং তার ব্যপারে আপনাকে জানায় যে, সে আপনার কাছে সত্য কথা বলছেন না, তবে আপনার বন্ধুদের বিশ্বাস করুন। কারণ, ভালোবাসা বেশীরভাগ সময় আমাদের দূরদৃষ্টি নষ্ট করে দেয় যা আমাদের ভালোবাসার মানুষটার দোষত্রুটি দেখতে বাঁধা দেয়। তাই সেক্ষেত্রে, বন্ধুদের কথা শোনাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
৩/ সে আপনাকে তার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাইবে না:
প্রতিটা মানুষের জীবনেই তার নিজের পরিবার এবং আপন বন্ধু অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ভালোবাসার মানুষটি যদি আপনাকে তার পরিবারের সাথে এমনকি তার বন্ধুদের সাথেও পরিচয় করিয় দিতে না চায় তবে বুঝতে হবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা রয়েছে। কারণ যে মানুষটা আপনাকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসবে, সে সবসময়ই চাইবে তার পরিবার, তার বন্ধু এমনকি তার সবকিছুর সাথে আপনাকে পরিচিত করে তুলতে।
৪/ সে আপনার টাকার উপর নির্ভর করবে:
অদ্ভূত শোনালেও সত্যি যে, আপনার ভালোবাসার মানুষটি কোন না কোনভাবে যদি টাকাপয়সার দিক থেকে আপনার উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকেন, তবে ধরেই নিতে পারে না যে, সে আপনাকে নয়, আপনার টাকা পয়সা কে ভালোবাসে। যেকোন সময় বড় অংকের টাকা চেয়ে বসা, অথবা কোন দামী কিছু কিনে দেওয়ার আবদার করার মত লক্ষণগুলো অনেক কিছু পরিষ্কার করে দেয় একটা সম্পর্কে।
৫/ সে সবসময় আপনাকে সাহায্য করতে বলবে:
আপনার কখনো সাহায্য প্রয়োজন কি না, সে সব বিষয়ে সে জানতে আগ্রহী হবে না। তবে সবসময় এবং প্রতিটা ক্ষেত্রেই সে আপনার সাহায্যের জন্যে আপনাকে খুঁজবেন। যে কোন কাজে, যে কোন পরিস্থিতিতে তাকে সাহায্য করতে হবে আপনাকে।
৬/ সে কখনো জানতে চাইবে না আপনি কেমন বোধ করছেন:
তার যে কাজই করতে ইচ্ছা করবে, যা করতে ভালো লাগবে তিনি সেটাই করবেন। কিন্তু কখনোই আপনাকে জিজ্ঞাসা করবেন না অথবা জানতে চাইবেন না আপনি কেমন বোধ করবেন সেই ব্যপারে। সে কখনোই আপনার মতামত কে গুরুত্ব দিবেন না। কারণ আপনি অথবা আপনার মতামত তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
৭/ সে তার অনুভূতি এবং ভালোবাসা প্রকাশ করতে চাইবেন না:
খুব সাধারণ ভাবে বলতে গেলে, আপনার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে সে সবসময় অপারগ হবে অথবা কালেভদ্রে প্রকাশ করবে, যেটা না করার মতোই। তার কাছে মনে হবে না যে আপনি মানুষ হিসেবে, অথবা ভালোবাসার মানুষ হিসেবে তার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একজন।
৮/ তার আচরণ হবে অসঙ্গতিপূর্ন:
আপনার প্রতি তার আচরণ কখনোই সঙ্গতিপূর্ণ হবে না। এক সময়ে সে খুবই দারুণ করে কথা বলবে এবং ঠিক তার পর মুহুর্তেই সে খুব কঠিনভাবে কথা বলে অথবা বাজে ব্যবহার করবে। তার ইচ্ছানুযায়ী তার আচরণ নির্ধারিত হবে সবসময়। আপনার প্রতি তার কোন আলাদা যত্নশীল আচরণ থাকবে না। এমনকি আপনার প্রয়োজনও সে বুঝবে না।
৯/ সে আপনার কাছে সবকিছু গোপন করে রাখতে চাইবে:
ভালোবাসার সম্পর্কে সবসময় দুজন মানুষ একে অন্যের সব বিষয় এবং সকল কথা আদানপ্রদান করে থাকেন। কিন্তু আপনার ভালোবাসার মানুষটি কখনোই আপনার কাছে তার বিষয়ে কোন কিছু বলতে চাইবেন না। তিনি সবসময় চাইবেন আপনার কাছে সব বিষয় লুকিয়ে রাখতে।
১০/ শুধুমাত্র প্রয়োজনের সময়ে সে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে:
শুধুমাত্র তার যখন কোন কিছুর প্রয়োজন হবে তখনই সে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাইবে। আপনার কাছে যদি তার কোন প্রয়োজন না থাকে তবে সে আপনার সাথে সচরাচর যোগাযোগ করতে চাইবে না।
১১/ আপনারা বাইরে একসাথে দেখা করেন না:
সে যদি আপনার সাথে বাইরে দেখা করতে না চায় অথবা কথাও একসাথে খেতে বা ঘুরতে যেতে না চায় তবে বুঝতে হবে সে আপনাকে নিয়ে বাইরে বের হতে ইচ্ছুক নয়। সে আপনাদের সম্পর্কের ব্যপারে জানাতে আগ্রহী নয় এবং যে কারণে আপনার সাথে বের হতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে থাকেন সবসময়।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসকল গুনাবলী ভালোবাসার মানুষটির মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না। এমনকি অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অনেক মেয়েরা বুঝতেই পারেন না, তারা যার সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়েছেন, তার জীবনে তিনি সত্যিকার অর্থেই কোন প্রভাব ফেলেন কি না।
এখানে তুলে ধরা হলো এমন কিছু উপসর্গ যা আপনার ভালোবাসার মানুষটির মধ্যে দেখা দিলে আপনার উচিৎ হবে এখন থেকেই সতর্ক হওয়া।
১/ সে আপনার সাথে কোন কোন ধরণের প্রতিশ্রুতিমূলক কথাবার্তা বলতে চাইবেন না:
আপনার সঙ্গী যদি আপনার সাথে কোন ধরণের অঙ্গিকারে আবদ্ধ হতে না চান এবং যে কোন ধরণের প্রতিশ্রুতিমূলক কথাবার্তা বলা থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখেন সবসময় তবে সে আপনাকে শুধুমাত্র তার ভালো সময় কাটানোর জন্য ব্যবহার করছেন। সে যদি আপনার ব্যপারে এবং দুইজনের সম্পর্কের ব্যপারে যত্নবান হতেন তবে সে ভবিষ্যৎ এর কথা মাথায় রেখে আপনাদের দুইজনে সম্পর্কের ব্যপারে মনযোগী হতেন।
২/ আপনার বন্ধুরা আপনাকে বারবার সতর্ক করবে তার ব্যপারে:
এক্ষেত্রে বন্ধুত্ব সবচেয়ে বেশী সাহায্য করে থাকে। আপনার বন্ধুরা সবসময় আপনার ভালো চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তাই, যদি আপনার কাছের বন্ধুরা আপনার ভালোবাসার মানুষটার ব্যপারে আপনাকে বারবার সতর্ক করে থাকে এবং তার ব্যপারে আপনাকে জানায় যে, সে আপনার কাছে সত্য কথা বলছেন না, তবে আপনার বন্ধুদের বিশ্বাস করুন। কারণ, ভালোবাসা বেশীরভাগ সময় আমাদের দূরদৃষ্টি নষ্ট করে দেয় যা আমাদের ভালোবাসার মানুষটার দোষত্রুটি দেখতে বাঁধা দেয়। তাই সেক্ষেত্রে, বন্ধুদের কথা শোনাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
৩/ সে আপনাকে তার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাইবে না:
প্রতিটা মানুষের জীবনেই তার নিজের পরিবার এবং আপন বন্ধু অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ভালোবাসার মানুষটি যদি আপনাকে তার পরিবারের সাথে এমনকি তার বন্ধুদের সাথেও পরিচয় করিয় দিতে না চায় তবে বুঝতে হবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা রয়েছে। কারণ যে মানুষটা আপনাকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসবে, সে সবসময়ই চাইবে তার পরিবার, তার বন্ধু এমনকি তার সবকিছুর সাথে আপনাকে পরিচিত করে তুলতে।
৪/ সে আপনার টাকার উপর নির্ভর করবে:
অদ্ভূত শোনালেও সত্যি যে, আপনার ভালোবাসার মানুষটি কোন না কোনভাবে যদি টাকাপয়সার দিক থেকে আপনার উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকেন, তবে ধরেই নিতে পারে না যে, সে আপনাকে নয়, আপনার টাকা পয়সা কে ভালোবাসে। যেকোন সময় বড় অংকের টাকা চেয়ে বসা, অথবা কোন দামী কিছু কিনে দেওয়ার আবদার করার মত লক্ষণগুলো অনেক কিছু পরিষ্কার করে দেয় একটা সম্পর্কে।
৫/ সে সবসময় আপনাকে সাহায্য করতে বলবে:
আপনার কখনো সাহায্য প্রয়োজন কি না, সে সব বিষয়ে সে জানতে আগ্রহী হবে না। তবে সবসময় এবং প্রতিটা ক্ষেত্রেই সে আপনার সাহায্যের জন্যে আপনাকে খুঁজবেন। যে কোন কাজে, যে কোন পরিস্থিতিতে তাকে সাহায্য করতে হবে আপনাকে।
৬/ সে কখনো জানতে চাইবে না আপনি কেমন বোধ করছেন:
তার যে কাজই করতে ইচ্ছা করবে, যা করতে ভালো লাগবে তিনি সেটাই করবেন। কিন্তু কখনোই আপনাকে জিজ্ঞাসা করবেন না অথবা জানতে চাইবেন না আপনি কেমন বোধ করবেন সেই ব্যপারে। সে কখনোই আপনার মতামত কে গুরুত্ব দিবেন না। কারণ আপনি অথবা আপনার মতামত তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
৭/ সে তার অনুভূতি এবং ভালোবাসা প্রকাশ করতে চাইবেন না:
খুব সাধারণ ভাবে বলতে গেলে, আপনার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে সে সবসময় অপারগ হবে অথবা কালেভদ্রে প্রকাশ করবে, যেটা না করার মতোই। তার কাছে মনে হবে না যে আপনি মানুষ হিসেবে, অথবা ভালোবাসার মানুষ হিসেবে তার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একজন।
৮/ তার আচরণ হবে অসঙ্গতিপূর্ন:
আপনার প্রতি তার আচরণ কখনোই সঙ্গতিপূর্ণ হবে না। এক সময়ে সে খুবই দারুণ করে কথা বলবে এবং ঠিক তার পর মুহুর্তেই সে খুব কঠিনভাবে কথা বলে অথবা বাজে ব্যবহার করবে। তার ইচ্ছানুযায়ী তার আচরণ নির্ধারিত হবে সবসময়। আপনার প্রতি তার কোন আলাদা যত্নশীল আচরণ থাকবে না। এমনকি আপনার প্রয়োজনও সে বুঝবে না।
৯/ সে আপনার কাছে সবকিছু গোপন করে রাখতে চাইবে:
ভালোবাসার সম্পর্কে সবসময় দুজন মানুষ একে অন্যের সব বিষয় এবং সকল কথা আদানপ্রদান করে থাকেন। কিন্তু আপনার ভালোবাসার মানুষটি কখনোই আপনার কাছে তার বিষয়ে কোন কিছু বলতে চাইবেন না। তিনি সবসময় চাইবেন আপনার কাছে সব বিষয় লুকিয়ে রাখতে।
১০/ শুধুমাত্র প্রয়োজনের সময়ে সে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে:
শুধুমাত্র তার যখন কোন কিছুর প্রয়োজন হবে তখনই সে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাইবে। আপনার কাছে যদি তার কোন প্রয়োজন না থাকে তবে সে আপনার সাথে সচরাচর যোগাযোগ করতে চাইবে না।
১১/ আপনারা বাইরে একসাথে দেখা করেন না:
সে যদি আপনার সাথে বাইরে দেখা করতে না চায় অথবা কথাও একসাথে খেতে বা ঘুরতে যেতে না চায় তবে বুঝতে হবে সে আপনাকে নিয়ে বাইরে বের হতে ইচ্ছুক নয়। সে আপনাদের সম্পর্কের ব্যপারে জানাতে আগ্রহী নয় এবং যে কারণে আপনার সাথে বের হতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে থাকেন সবসময়।
Hasan