01-15-2017, 04:02 PM
খড়ের চালার বাড়ি, কাঠের সুন্দর সেতু, পুরনো নালা
আর নালায় ভেসে থাকা দারুণ সব নৌকা-ঠিক যেন
বইয়ের পাতা থেকে উঠে আসা কোনো ছবি। আর
এমন দৃশ্যের দেখা পাবেন নেদারল্যান্ডসের ছোট্ট
শহর ফিথোরন।
তবে সবচেয়ে আশ্চর্য বিষয় হলো, দুই হাজার ৬০০
লোকের ছিমছাম এ শহরে কোনো রাস্তাঘাটের
নামগন্ধ নেই। এখানকার বাসিন্দারা এক জায়গা
থেকে আরেক জায়গায় যায় নৌকায় চড়ে। চার মাইল
বিস্তৃত এ শহরের নালা, আর ডাঙার অংশ পেরোনোর
জন্য রয়েছে ১৮০টি কাঠের পুল। এসব সেতুর ওপর
দিয়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে যাতায়াত করা যায়।
নেদারল্যান্ডসের ভেনিসখ্যাত এ শহর ১২৩০
খ্রিস্টাব্দের দিকে গড়ে তোলেন মধ্যপ্রাচ্যের
অভিবাসীরা। কয়লা বহনের সুবিধার জন্য তাঁরা
শহরের পূর্ব আর দক্ষিণ প্রান্তে থাকা দুটি লেককে
একত্র করার চিন্তা করেন। তাই শহরজুড়ে এতগুলো
নালা বানানো হয়। ছবির মতো সুন্দর এ শহর প্রথম
বিশ্ববাসীর নজর কাড়ে ১৯৫৮ সালে, ডাচ পরিচালক
বার হানসট্রা 'ফ্যানফেয়ার' ছবিতে ফিথোরনেকে
তুলে ধরেন।
শহরটি এখন পর্যটকদেরও ভারি পছন্দের। ক্যানুতে
চড়ে নালায় ঘুরে বেড়িয়ে গোটা শহর দেখার আনন্দ
উপভোগ করতে পারেন তাঁরা। পাশাপাশি শহরের
ইতিহাস জানতে যেতে পারেন স্থানীয়
জাদুঘরে। নানা সময়ের ছবি প্রদর্শনীর ব্যবস্থাও
আছে এখানে। অন্য রকম মজা হয় শীতে, যখন নালার
পানি জমে হয়ে যায় বরফ, আর এর ওপর চলে আইস
স্কেটিং। নিরিবিলি জীবনের জন্য ফিথোরনের
সত্যিই কোনো তুলনা হয় না।
আর নালায় ভেসে থাকা দারুণ সব নৌকা-ঠিক যেন
বইয়ের পাতা থেকে উঠে আসা কোনো ছবি। আর
এমন দৃশ্যের দেখা পাবেন নেদারল্যান্ডসের ছোট্ট
শহর ফিথোরন।
তবে সবচেয়ে আশ্চর্য বিষয় হলো, দুই হাজার ৬০০
লোকের ছিমছাম এ শহরে কোনো রাস্তাঘাটের
নামগন্ধ নেই। এখানকার বাসিন্দারা এক জায়গা
থেকে আরেক জায়গায় যায় নৌকায় চড়ে। চার মাইল
বিস্তৃত এ শহরের নালা, আর ডাঙার অংশ পেরোনোর
জন্য রয়েছে ১৮০টি কাঠের পুল। এসব সেতুর ওপর
দিয়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে যাতায়াত করা যায়।
নেদারল্যান্ডসের ভেনিসখ্যাত এ শহর ১২৩০
খ্রিস্টাব্দের দিকে গড়ে তোলেন মধ্যপ্রাচ্যের
অভিবাসীরা। কয়লা বহনের সুবিধার জন্য তাঁরা
শহরের পূর্ব আর দক্ষিণ প্রান্তে থাকা দুটি লেককে
একত্র করার চিন্তা করেন। তাই শহরজুড়ে এতগুলো
নালা বানানো হয়। ছবির মতো সুন্দর এ শহর প্রথম
বিশ্ববাসীর নজর কাড়ে ১৯৫৮ সালে, ডাচ পরিচালক
বার হানসট্রা 'ফ্যানফেয়ার' ছবিতে ফিথোরনেকে
তুলে ধরেন।
শহরটি এখন পর্যটকদেরও ভারি পছন্দের। ক্যানুতে
চড়ে নালায় ঘুরে বেড়িয়ে গোটা শহর দেখার আনন্দ
উপভোগ করতে পারেন তাঁরা। পাশাপাশি শহরের
ইতিহাস জানতে যেতে পারেন স্থানীয়
জাদুঘরে। নানা সময়ের ছবি প্রদর্শনীর ব্যবস্থাও
আছে এখানে। অন্য রকম মজা হয় শীতে, যখন নালার
পানি জমে হয়ে যায় বরফ, আর এর ওপর চলে আইস
স্কেটিং। নিরিবিলি জীবনের জন্য ফিথোরনের
সত্যিই কোনো তুলনা হয় না।
Hasan