01-20-2017, 10:02 PM
বর্তমান সময়ের ইসলাম বিষয়ের
জন্যপ্রিয়
লেকচারার জাকির আব্দুল করিম
নায়েক
একজন ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও
লেখক
যিনি ইসলাম ও তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব
বিষয়ে কাজ করেন। পেশাগত
জীবনে তিনি একজন ডাক্তার।
মহারাষ্ট্র থেকে শল্যচিকিৎসায়
ডিগ্রি অর্জন করলেও ১৯৯১ সাল
থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম
প্রচারে মনোনিবেশ করেছেন।
বিংশ শতাব্দীর শেষ
দশকে তিনি তুলনামূলক
ধর্মতত্ত্বে পণ্ডিত
এবং অপরিমেয় স্মৃতিশক্তিধর
বক্তা হিসাবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জ
করেন।জাকির নায়েক
ইসলামি রিসার্চ
ফাউন্ডেশন নামক একটি অলাভজনক
প্রতিষ্ঠানের
প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস
টিভি পরিচালনা করে থাকে।
তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম
সম্পর্কে কোরআন ও হাদীসের
আলোকে সঠিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ
করেন। বিভিন্ন ধর্মের তুলনামূলক
বিশ্লেষণের মাধ্যমে ইসলামের
অধিকতর
গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করা তাঁর
অন্যতম
কৌশল।
মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় হলেও
জাকির
নায়েক তাঁর কোন কোন বক্তব্য ও
মতের
জন্য সমালোচিত হয়েছেন।এর
মধ্যে অন্যতম যেমন তিনি বলেছেন,
বিন
লাদেন যদি যুক্তরাষ্ট্রের মত
সন্ত্রাসী রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসের
মাধ্যমে হুমকির সম্মুখীন
করে তাহলে তিনি বিন
লাদেনের
পক্ষে।’ইসলামের শত্রু
বা যুক্তরাষ্ট্রকে কোন
উপায়ে হুমকির
সম্মুখীন করাকে সন্ত্রাস’
বলা হলে তিনি প্রত্যেক
মুসলিমেরই
সন্ত্রাসী হওয়া উচিত বলে মন্তব্য
করেন।
আফগান বংশোদ্ভূত
সন্ত্রাসী নাজিবুল্লাহ
জাজি জাকির
নায়েকের বক্তৃতা শুনে উদ্বুদ্ধ
হয়েছেন
বলে মন্তব্য করেছেন।
তাছাড়া ডঃ নায়েককে ২০১০-এর
জুন
মাসে যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ
ঘোষণা করা হয়। জাকির আবদুল
করিম
নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫
সালে ভারতের
মুম্বাইয়ে জন্ম গ্রহণ করেন ।
তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স
হাই
স্কুলের ছাত্র ছিলেন ।
তারপর তিনি কিশিনচাঁদ
চেল্লারাম
কলেজে ভর্তি হন ।
তিনি মেডিসিনের
ওপর টোপিওয়ালা ন্যাশনাল
মেডিকেল
কলেজ অ্যান্ড নাইর
হসপিটালে ভর্তি হন
। অতঃপর,
তিনি ইউনিভার্সিটি অফ
মুম্বাই থেকে ব্যাচেলর অফ
মেডিসিন
সার্জারি বা এমবিবিএস
ডিগ্রি অর্জন
করেন । তাঁর স্ত্রী ফরহাত নায়েক ।
তিনি আইআরএফ এর নারীদের
শাখায় কাজ
করেন । তিনি ১৯৯১
সালে ডাক্তারি পেশায় সবোর্চ্চ
ডিগ্রী নেওয়ার পরও ধর্ম শাস্ত্রের
একজন
অপ্রতিদ্বন্দ্বী পণ্ডিত
হয়ে উঠেছেন।একই
সময় তিনি আইআরএফ প্রতিষ্ঠা করেন
।
ডাঃ জাকির বলেন তিনি আহমেদ
দিদাতের দ্বারা অনুপ্রাণিত ।
ডাঃ জাকির ইসলামের এই প্রখ্যাত
দায়ী সাথে ১৯৮৭ সালে সাক্ষাত
করেন
। (ডাঃ জাকিরকে অনেক সময়
‘”দিদাত
প্লাস”’ বলা হয়, এই উপাধি দিদাত
নিজে দেন ।) ডাঃ জাকির বলেন
তাঁর
লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষিত
মুসলমানরা যারা তাদের নিজ
ধর্মকে ত্রুটিপূর্ণ,
সেকেলে বলে মনে করেন ।
তিনি মনে করেন, প্রত্যেক
মুসলিমের
উচিত ইসলাম সম্বন্ধে ভুল
ধারণা গুলো ভেঙে দেওয়া এবং পশ্চিম
ইসলামের ওপর অপপ্রচারের
বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো ।
ইসলামের
বিরুদ্ধে অপপ্রচার
বলতে যুক্তরাষ্ট্রে সেপ্টেম্বর ১১,
২০০১ এর
আক্রমণ বা নাইন ইলেভেন এর
সাজানো নাটককে তিনি বোঝান
।
তাঁর কিছু নিবন্ধ ‘”ইসলামিক ভয়েস”’
পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । থমাস ব্লম
হানসেন লিখেছেন যে,
ডাঃ জাকিরের কুরআন ও
হাদিয়াহ
মনে রাখার ভঙ্গী একটি সাহিত্য ।
এ
ভঙ্গী বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত ।
তিনি আরও বলেন, তিনি ধর্ম
প্রচারের
কাজে নিয়োজিত ।তাঁর এ
ভঙ্গী বহু
মুসলিম ও অমুসলিমদের মাঝে অত্যন্ত
জনপ্রিয় । তাঁর অনেক লেকচার
রেকর্ড
করা হয় এবং ডিভিডি মিডিয়া ও
অনলাইনে প্রচারিত হয় । তাঁর
লেকচার
সাধারণত ইংরেজিতে রেকর্ড
করা হয় ।
তা মুম্বাইতে সপ্তাহান্তে প্রচার
করা হয়। তাঁর লেকচার পিস
টিভিতেও
প্রচার করা হয় । তিনি এই
চ্যানেলের
সহ- প্রযোজক । বিতর্ক ও
সেমিনারে বক্তব্য দেওয়ার সময়
বক্তব্যের প্রমাণে তিনি বিভিন্ন
ধর্মগ্রন্থ থেকে অধ্যায় ও পৃষ্ঠা নম্বর
দ্বারা রেফারেন্স
দিয়ে থাকেন।
তিনি ‘”ইসলাম ও আধুনিক
বিজ্ঞান”’,
‘”ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্ম”’
এবং ‘”ইসলাম ও
জড়বাদ”’ বিষয়ে লেকচার দেন ।
পিস
টিভি বাংলা সংস্করণ বের করে ।
এর
নাম দেওয়া হয় ‘”পিস
টিভি বাংলা”’ ।
এখানে ডাঃ জাকিরের লেকচার
বাংলায় প্রচার করা হয় ।
তাছাড়া,
বাংলাদেশী চ্যানেল
‘”ইসলামিক
টিভিতে”’ও তাঁর লেকচার প্রচার
করা হয়।তিনি মুসলিম
বিশ্বে ব্যাপক
জনপ্রিয়তা পেয়েছেন
তবে তিনি সমালোচিত ।
জন্যপ্রিয়
লেকচারার জাকির আব্দুল করিম
নায়েক
একজন ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও
লেখক
যিনি ইসলাম ও তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব
বিষয়ে কাজ করেন। পেশাগত
জীবনে তিনি একজন ডাক্তার।
মহারাষ্ট্র থেকে শল্যচিকিৎসায়
ডিগ্রি অর্জন করলেও ১৯৯১ সাল
থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম
প্রচারে মনোনিবেশ করেছেন।
বিংশ শতাব্দীর শেষ
দশকে তিনি তুলনামূলক
ধর্মতত্ত্বে পণ্ডিত
এবং অপরিমেয় স্মৃতিশক্তিধর
বক্তা হিসাবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জ
করেন।জাকির নায়েক
ইসলামি রিসার্চ
ফাউন্ডেশন নামক একটি অলাভজনক
প্রতিষ্ঠানের
প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস
টিভি পরিচালনা করে থাকে।
তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম
সম্পর্কে কোরআন ও হাদীসের
আলোকে সঠিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ
করেন। বিভিন্ন ধর্মের তুলনামূলক
বিশ্লেষণের মাধ্যমে ইসলামের
অধিকতর
গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করা তাঁর
অন্যতম
কৌশল।
মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় হলেও
জাকির
নায়েক তাঁর কোন কোন বক্তব্য ও
মতের
জন্য সমালোচিত হয়েছেন।এর
মধ্যে অন্যতম যেমন তিনি বলেছেন,
বিন
লাদেন যদি যুক্তরাষ্ট্রের মত
সন্ত্রাসী রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসের
মাধ্যমে হুমকির সম্মুখীন
করে তাহলে তিনি বিন
লাদেনের
পক্ষে।’ইসলামের শত্রু
বা যুক্তরাষ্ট্রকে কোন
উপায়ে হুমকির
সম্মুখীন করাকে সন্ত্রাস’
বলা হলে তিনি প্রত্যেক
মুসলিমেরই
সন্ত্রাসী হওয়া উচিত বলে মন্তব্য
করেন।
আফগান বংশোদ্ভূত
সন্ত্রাসী নাজিবুল্লাহ
জাজি জাকির
নায়েকের বক্তৃতা শুনে উদ্বুদ্ধ
হয়েছেন
বলে মন্তব্য করেছেন।
তাছাড়া ডঃ নায়েককে ২০১০-এর
জুন
মাসে যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ
ঘোষণা করা হয়। জাকির আবদুল
করিম
নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫
সালে ভারতের
মুম্বাইয়ে জন্ম গ্রহণ করেন ।
তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স
হাই
স্কুলের ছাত্র ছিলেন ।
তারপর তিনি কিশিনচাঁদ
চেল্লারাম
কলেজে ভর্তি হন ।
তিনি মেডিসিনের
ওপর টোপিওয়ালা ন্যাশনাল
মেডিকেল
কলেজ অ্যান্ড নাইর
হসপিটালে ভর্তি হন
। অতঃপর,
তিনি ইউনিভার্সিটি অফ
মুম্বাই থেকে ব্যাচেলর অফ
মেডিসিন
সার্জারি বা এমবিবিএস
ডিগ্রি অর্জন
করেন । তাঁর স্ত্রী ফরহাত নায়েক ।
তিনি আইআরএফ এর নারীদের
শাখায় কাজ
করেন । তিনি ১৯৯১
সালে ডাক্তারি পেশায় সবোর্চ্চ
ডিগ্রী নেওয়ার পরও ধর্ম শাস্ত্রের
একজন
অপ্রতিদ্বন্দ্বী পণ্ডিত
হয়ে উঠেছেন।একই
সময় তিনি আইআরএফ প্রতিষ্ঠা করেন
।
ডাঃ জাকির বলেন তিনি আহমেদ
দিদাতের দ্বারা অনুপ্রাণিত ।
ডাঃ জাকির ইসলামের এই প্রখ্যাত
দায়ী সাথে ১৯৮৭ সালে সাক্ষাত
করেন
। (ডাঃ জাকিরকে অনেক সময়
‘”দিদাত
প্লাস”’ বলা হয়, এই উপাধি দিদাত
নিজে দেন ।) ডাঃ জাকির বলেন
তাঁর
লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষিত
মুসলমানরা যারা তাদের নিজ
ধর্মকে ত্রুটিপূর্ণ,
সেকেলে বলে মনে করেন ।
তিনি মনে করেন, প্রত্যেক
মুসলিমের
উচিত ইসলাম সম্বন্ধে ভুল
ধারণা গুলো ভেঙে দেওয়া এবং পশ্চিম
ইসলামের ওপর অপপ্রচারের
বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো ।
ইসলামের
বিরুদ্ধে অপপ্রচার
বলতে যুক্তরাষ্ট্রে সেপ্টেম্বর ১১,
২০০১ এর
আক্রমণ বা নাইন ইলেভেন এর
সাজানো নাটককে তিনি বোঝান
।
তাঁর কিছু নিবন্ধ ‘”ইসলামিক ভয়েস”’
পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । থমাস ব্লম
হানসেন লিখেছেন যে,
ডাঃ জাকিরের কুরআন ও
হাদিয়াহ
মনে রাখার ভঙ্গী একটি সাহিত্য ।
এ
ভঙ্গী বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত ।
তিনি আরও বলেন, তিনি ধর্ম
প্রচারের
কাজে নিয়োজিত ।তাঁর এ
ভঙ্গী বহু
মুসলিম ও অমুসলিমদের মাঝে অত্যন্ত
জনপ্রিয় । তাঁর অনেক লেকচার
রেকর্ড
করা হয় এবং ডিভিডি মিডিয়া ও
অনলাইনে প্রচারিত হয় । তাঁর
লেকচার
সাধারণত ইংরেজিতে রেকর্ড
করা হয় ।
তা মুম্বাইতে সপ্তাহান্তে প্রচার
করা হয়। তাঁর লেকচার পিস
টিভিতেও
প্রচার করা হয় । তিনি এই
চ্যানেলের
সহ- প্রযোজক । বিতর্ক ও
সেমিনারে বক্তব্য দেওয়ার সময়
বক্তব্যের প্রমাণে তিনি বিভিন্ন
ধর্মগ্রন্থ থেকে অধ্যায় ও পৃষ্ঠা নম্বর
দ্বারা রেফারেন্স
দিয়ে থাকেন।
তিনি ‘”ইসলাম ও আধুনিক
বিজ্ঞান”’,
‘”ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্ম”’
এবং ‘”ইসলাম ও
জড়বাদ”’ বিষয়ে লেকচার দেন ।
পিস
টিভি বাংলা সংস্করণ বের করে ।
এর
নাম দেওয়া হয় ‘”পিস
টিভি বাংলা”’ ।
এখানে ডাঃ জাকিরের লেকচার
বাংলায় প্রচার করা হয় ।
তাছাড়া,
বাংলাদেশী চ্যানেল
‘”ইসলামিক
টিভিতে”’ও তাঁর লেকচার প্রচার
করা হয়।তিনি মুসলিম
বিশ্বে ব্যাপক
জনপ্রিয়তা পেয়েছেন
তবে তিনি সমালোচিত ।
Hasan