01-24-2017, 11:11 AM
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: এক সময় রিয়েলিটি শো দি অ্যাপ্রেন্টিসের উপস্থাপক ছিলেন সদ্য শপথ নেওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ওই সময় তার মুখ থেকে সবচেয়ে বেশি যে বাক্যটি উচ্চারিত হতো সেটি হচ্ছে ‘আপনাকে বরখাস্ত করা হলো।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই সেই বক্তব্যের প্রতিফলন ঘটালেন। একসাথে ৮০ জন মার্কিন কূটনীতিককে বরখাস্ত করেছেন তিনি।
রাজনৈতিক পছন্দের ভিত্তিতে যেসব কূটনীতিক বা কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী পরবর্তী প্রেসিডেন্ট চাইলে তাদের বরখাস্ত করতে পারেন। ট্রাম্প ঠিক সেই কাজটিই করেছেন। পূর্বসুরি বারাক ওবামার আমলে নিয়োগ দেওয়া সব কূটনীতিককে প্রথম দিনেই বরখাস্তের আদেশ পাঠিয়েছেন ট্রাম্প।
এদের সবাইকে শুক্রবার শপথের দিনের মধ্যাহ্নের মধ্যে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এবং দেশে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে ট্রাম্পের এ নির্দেশটি আলোচিত হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, ওই সব পদে নতুন নিয়োগ ব্যতিরেকেই তিনি এ বরখাস্তের আদেশ দিয়েছেন।
মালয়েশিয়ায় মার্কিন দূতাবাসের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘কেবলমাত্র রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কূটনীতিকদের ডেকে পাঠিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই সেই বক্তব্যের প্রতিফলন ঘটালেন। একসাথে ৮০ জন মার্কিন কূটনীতিককে বরখাস্ত করেছেন তিনি।
রাজনৈতিক পছন্দের ভিত্তিতে যেসব কূটনীতিক বা কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী পরবর্তী প্রেসিডেন্ট চাইলে তাদের বরখাস্ত করতে পারেন। ট্রাম্প ঠিক সেই কাজটিই করেছেন। পূর্বসুরি বারাক ওবামার আমলে নিয়োগ দেওয়া সব কূটনীতিককে প্রথম দিনেই বরখাস্তের আদেশ পাঠিয়েছেন ট্রাম্প।
এদের সবাইকে শুক্রবার শপথের দিনের মধ্যাহ্নের মধ্যে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এবং দেশে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে ট্রাম্পের এ নির্দেশটি আলোচিত হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, ওই সব পদে নতুন নিয়োগ ব্যতিরেকেই তিনি এ বরখাস্তের আদেশ দিয়েছেন।
মালয়েশিয়ায় মার্কিন দূতাবাসের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘কেবলমাত্র রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কূটনীতিকদের ডেকে পাঠিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।’
Hasan