01-21-2017, 10:40 AM
জন কমানোর বিষয়টি আসলেই কঠিন ব্যায়ামের কথাই মাথায় ঘোরাফেরা করে। কিন্তু হাঁটার মাধ্যমেও ওজন কমানো সম্ভব। যদিও অনেকে নিয়মিত হাঁটেন। কিন্তু তাদের অভিযোগ, এতে মোটেও ওজন কমে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি সঠিক নিয়মে হাঁটেন তো ওজন কমতে বাধ্য। এটা দারুণ এক ব্যায়াম। এর জন্য কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। এগুলো শিখে নিন।
১. প্রতিদিন ১৫ হাজার পদক্ষেপ
স্মার্টফোনের ফিটনেস ট্র্যাকার ব্যবহার করুন। ‘ম্যাপমাইওয়াক’ বা অন্যান্য অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিদিন কয় পা হাঁটছেন তা গণনা করা যায়। ওজন কমাতে হলে নিয়মিত ১৫ হাজার পা এগিয়ে যেতে হবে। অনেক বেশি মনে হতে পারে। কিন্তু হাঁটতে গেলেই দেখবেন মোটেও কঠিন কাজ নয়। স্বাবলীলভাবে পা ফেলুন। এ পরিমাণ পদক্ষেপ নিতে তেমন ক্লান্তি আসবে না।
২. প্রতিদিন ৩ বার ২০ মিনিট করে
ঠিক প্রতিদিন যেমন তিন বেলা খান, তেমনি তিন বেলা হাঁটতে হবে। প্রতিবার অন্তত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখুন। এতে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। একটানা ৪৫ মিনিট হাঁটার চেয়ে ২০ মিনিট করে তিন বার হন্টন অনেক বেশি উপকারী।
৩. ওপরের দিকে ওঠা
চড়াইয়ের দিকে হাঁটলে তা অনেক বেশি কাজে লাগে। এতে অবশ্য দ্রুত হয়রান হয়ে যাবেন। হৃদস্পন্দন বেড়ে যাবে। পাহাড়ের ঢাল বেড়ে বা ওপরের দিকে উঠলে পেশিও সুগঠিত হবে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ হলো, একটা সমানের দিকে ঝুঁকে ধীরে ধীরে চড়াইয়ের দিকে উঠতে থাকুন।
৪. গ্রিন টি পান করুন
সুষ্ঠু বিপাকক্রিয়া বাড়তি ক্যালোরি ঝরানোর সঠিক উপায়। আর এ কাজটি ঠিকঠাক করে গ্রিন টি। ক্যাফেইন এবং ক্যাটাচিন্সের সঠিক সমন্বয় ফ্যাট পোড়ানোর জন্য বেশ উপকারী। তাই হাঁটার সঙ্গে গ্রিন টি এর সঠিন ব্যবহার ঘটাতে পারেন।
৫. বিরতি
কোনো কাজেই একঘেয়েমি ভালো লাগে না। তা ছাড়া ব্যায়ামের ফাঁকে বিশ্রাম দরকার। তাই ৫-১০ মিনটি হাঁটার পর এক মিনিটের বিরতি নিতে পারেন। এতে দেহে শক্তি ফিরে আসবে এবং আবারো হাঁটা শুরু করুন।
৬. ওজনের ব্যায়াম করুন
সম্ভব বলে কিছু ওজন তোলার ব্যায়াম করুন। এতে বাড়তি শক্তি মিলবে দেহে। আরো বেশি বেশি হাঁটতে পারবেন। পারলে কিছু বাড়তি ব্যায়ামও করতে পারেন।
৭. চিনিপূর্ণ পানীয় ত্যাগ
অনেকেই মনে করেন, চিনিপূর্ণ পানীয় দেহে বাড়তি শক্তি দেয়। তাই ব্যায়ামের আগে বা পরে খাওয়া দরকার। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, মধ্যম মানের ব্যায়ামে এসব পানীয় দরকার নেই। যদি গ্রহণ করেন তো রক্ত গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
৮. পানি পান
পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। যথেষ্ট পরিমাণ পানি নিয়মিত খেলে ওজন হ্রাসের প্রক্রিয়া দ্রুত হবে। প্রতিদিন ১.৫ লিটার পানি পান করলে বছরে ১৭৪০০ ক্যালোরি পুড়বে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
১. প্রতিদিন ১৫ হাজার পদক্ষেপ
স্মার্টফোনের ফিটনেস ট্র্যাকার ব্যবহার করুন। ‘ম্যাপমাইওয়াক’ বা অন্যান্য অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিদিন কয় পা হাঁটছেন তা গণনা করা যায়। ওজন কমাতে হলে নিয়মিত ১৫ হাজার পা এগিয়ে যেতে হবে। অনেক বেশি মনে হতে পারে। কিন্তু হাঁটতে গেলেই দেখবেন মোটেও কঠিন কাজ নয়। স্বাবলীলভাবে পা ফেলুন। এ পরিমাণ পদক্ষেপ নিতে তেমন ক্লান্তি আসবে না।
২. প্রতিদিন ৩ বার ২০ মিনিট করে
ঠিক প্রতিদিন যেমন তিন বেলা খান, তেমনি তিন বেলা হাঁটতে হবে। প্রতিবার অন্তত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখুন। এতে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। একটানা ৪৫ মিনিট হাঁটার চেয়ে ২০ মিনিট করে তিন বার হন্টন অনেক বেশি উপকারী।
৩. ওপরের দিকে ওঠা
চড়াইয়ের দিকে হাঁটলে তা অনেক বেশি কাজে লাগে। এতে অবশ্য দ্রুত হয়রান হয়ে যাবেন। হৃদস্পন্দন বেড়ে যাবে। পাহাড়ের ঢাল বেড়ে বা ওপরের দিকে উঠলে পেশিও সুগঠিত হবে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ হলো, একটা সমানের দিকে ঝুঁকে ধীরে ধীরে চড়াইয়ের দিকে উঠতে থাকুন।
৪. গ্রিন টি পান করুন
সুষ্ঠু বিপাকক্রিয়া বাড়তি ক্যালোরি ঝরানোর সঠিক উপায়। আর এ কাজটি ঠিকঠাক করে গ্রিন টি। ক্যাফেইন এবং ক্যাটাচিন্সের সঠিক সমন্বয় ফ্যাট পোড়ানোর জন্য বেশ উপকারী। তাই হাঁটার সঙ্গে গ্রিন টি এর সঠিন ব্যবহার ঘটাতে পারেন।
৫. বিরতি
কোনো কাজেই একঘেয়েমি ভালো লাগে না। তা ছাড়া ব্যায়ামের ফাঁকে বিশ্রাম দরকার। তাই ৫-১০ মিনটি হাঁটার পর এক মিনিটের বিরতি নিতে পারেন। এতে দেহে শক্তি ফিরে আসবে এবং আবারো হাঁটা শুরু করুন।
৬. ওজনের ব্যায়াম করুন
সম্ভব বলে কিছু ওজন তোলার ব্যায়াম করুন। এতে বাড়তি শক্তি মিলবে দেহে। আরো বেশি বেশি হাঁটতে পারবেন। পারলে কিছু বাড়তি ব্যায়ামও করতে পারেন।
৭. চিনিপূর্ণ পানীয় ত্যাগ
অনেকেই মনে করেন, চিনিপূর্ণ পানীয় দেহে বাড়তি শক্তি দেয়। তাই ব্যায়ামের আগে বা পরে খাওয়া দরকার। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, মধ্যম মানের ব্যায়ামে এসব পানীয় দরকার নেই। যদি গ্রহণ করেন তো রক্ত গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
৮. পানি পান
পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। যথেষ্ট পরিমাণ পানি নিয়মিত খেলে ওজন হ্রাসের প্রক্রিয়া দ্রুত হবে। প্রতিদিন ১.৫ লিটার পানি পান করলে বছরে ১৭৪০০ ক্যালোরি পুড়বে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
Hasan