03-13-2017, 10:54 AM
পরপুরুষের সঙ্গে কথা বলায় স্ত্রীর দু’কান কেটে নিল স্বামী। এই নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে আফগানিস্তানের বাল্খ প্রদেশে।
গুরুতর আহত ওই গৃহবধূকে স্থানীয় মাজার- ই - শরিফ এলাকার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যদিও ঘটনার পর থেকে পলাতক স্বামী।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত গৃহবধূর নাম জারিনা (২৩)। তিনি কিছুতেই খুনে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে রাজি নন। বিবাহ বিচ্ছেদের পাশাপাশি স্বামীর কারাবাসের শাস্তি চান ওই গৃহবধূ।
চিকিৎসকরা জানিছেন, প্রচুর রক্ত ক্ষরণের কারণে রোগিনীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবুও আমরা যথাসাধ্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করছি। এখানে কিছু করা সম্ভব না হলে চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানো হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্ত্রীকে আঘাত করেই ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দিয়েছে অভিযুক্ত স্বামী। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
গতবছরের জানুয়ারিতে আফগানিস্তানের ফারিয়াব নামের এক প্রত্যন্ত প্রদেশে বিবাদের জেরে স্ত্রীর নাক কেটে নেয় স্বামী।
আহত রেজাগুলকে চিকিৎসার জন্য সেই সময় টার্কিতে নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযুক্ত স্বামী পিঠ বাঁচাতে তালিবান অধ্যুষিত এলাকায় আশ্রয় নেওয়ায় পুলিশের হাত থেকে বেঁচে যায়।
বেশকিছুদিন আগে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে স্বামীর বিরুদ্ধে। কয়েকদিন হাসপাতালে যমে মানুষে টানাটানির পর মৃত্যু হয় ওই গৃহবধূর।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
গুরুতর আহত ওই গৃহবধূকে স্থানীয় মাজার- ই - শরিফ এলাকার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যদিও ঘটনার পর থেকে পলাতক স্বামী।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত গৃহবধূর নাম জারিনা (২৩)। তিনি কিছুতেই খুনে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে রাজি নন। বিবাহ বিচ্ছেদের পাশাপাশি স্বামীর কারাবাসের শাস্তি চান ওই গৃহবধূ।
চিকিৎসকরা জানিছেন, প্রচুর রক্ত ক্ষরণের কারণে রোগিনীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবুও আমরা যথাসাধ্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করছি। এখানে কিছু করা সম্ভব না হলে চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানো হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্ত্রীকে আঘাত করেই ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দিয়েছে অভিযুক্ত স্বামী। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
গতবছরের জানুয়ারিতে আফগানিস্তানের ফারিয়াব নামের এক প্রত্যন্ত প্রদেশে বিবাদের জেরে স্ত্রীর নাক কেটে নেয় স্বামী।
আহত রেজাগুলকে চিকিৎসার জন্য সেই সময় টার্কিতে নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযুক্ত স্বামী পিঠ বাঁচাতে তালিবান অধ্যুষিত এলাকায় আশ্রয় নেওয়ায় পুলিশের হাত থেকে বেঁচে যায়।
বেশকিছুদিন আগে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে স্বামীর বিরুদ্ধে। কয়েকদিন হাসপাতালে যমে মানুষে টানাটানির পর মৃত্যু হয় ওই গৃহবধূর।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan