09-01-2017, 10:39 AM
সিনেমা-সিরিয়ালে অভিনয়ের সুযোগ দেওয়ার টোপ ফেলে খাস কলকাতার বুকে রমরমিয়ে চলছে সেক্স র্যাকেট। চক্রের পাণ্ডাদের লালসার শিকার হচ্ছে শিশুরাও। অভিনয়ের জন্য অডিশনে ডেকে এনে যুবতীদের প্রায় নগ্ন ফটোশুট করার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। লোভ দেখানো হচ্ছে, তাঁদের নগ্ন ছবি পরিচালক বা প্রযোজকদের পছন্দ হলেই মিলবে পূর্ণদৈর্ঘ্যের সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ। বিনোদন জগতের গ্ল্যামার-খাতির হাতছানি এড়াতে পা পেরে বহু কিশোরী-যুবতীই দুষ্কৃতীদের ফাঁদে পা দিচ্ছেন। ক্যামেরার সামনে শরীর থেকে পোশাক খুলে ফেলছেন। আর সেই ছবি-ভিডিও চড়া দামে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে বিদেশে। কোথাও আবার নগ্ন ছবি দেখিয়ে যুবতীদের ব্ল্যাকমেল করারও অভিযোগ উঠেছে। এমন খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন।
সম্প্রতি এরকমই একটি সেক্স র্যাকেটের পর্দাফাঁস করল সিআইডি। সিআইডির জালে চক্রের দুই পাণ্ডা। একজন চিত্রগ্রাহকের পরিচয় দিত। তার নাম হরেকৃষ্ণ ঢালি। শেখ হিদায়েত আলি নামে অপর ব্যক্তি নিজেকে ফাইট মাস্টার বলত। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের অন্যান্য মাথাদেরও খোঁজ করছেন সিআইডির তদন্তকারীরা। সিআইডি সূত্রে খবর, সিনেমায় অভিনয়ের লোভ দেখিয়ে শহর ও শহরতলির কিশোরী-যুবতীদের অডিশনে ডাকা হত। সেইমতো অনেক অভিভাবক তাঁদের কিশোরী-শিশুকন্যাদেরও সঙ্গে নিয়ে আসতেন।
শহরেরই কোনও নামী হোটেলে অডিশন নেওয়া হত। রুমে ডেকে কিশোরী-যুবতীদের প্রস্তাব দেওয়া হত, পোশাক খুলে ফেলতে। দুষ্কৃতীরা ওই যুবতীদের বলত, ‘প্রযোজকের পছন্দ হবে, এমন ছবি তোলার জন্য নগ্ন হতে হবে।’ আশ্বাস দেওয়া হত, এই ছবি একেবারেই ব্যক্তিগত থাকবে। শুধুমাত্র পরিচালক, প্রযোজক ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবে না। সরল যুবতীরা দুষ্কৃতীদের পাতা ফাঁদে পা দিত একরকম বাধ্য হয়েই। ক্যামেরায় তাঁদের মধ্যে অন্তত ৩৪ জনের নগ্ন ছবি ধরে রেখেছে সেক্স র্যাকেটের পাণ্ডারা।
এরপরই শুরু হত আসল ‘খেলা’। ওই যুবতীদের ছবি-নগ্ন ভিডিও চড়া দামে বিকোত বিদেশে। যেখানে ভারতীয়দের শ্যামলা রঙের চেহারার পর্ন ভিডিও-র দারুণ চাহিদা। দুষ্কৃতীরা ওই সব ছবি ও ভিডিও বিদেশে ‘ক্ল্যায়েন্ট’দের পাঠাত বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সম্প্রতি এরকম বেশ কয়েকটি অভিযোগ সিআইডির কাছে জমা পড়ে। এক আক্রান্ত সরাসরি অভিযোগ করেন, টলিউডের একটি অংশ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে এরকমই একটি অডিশনের বিজ্ঞাপন দেখে দিঘায় বাবা-মায়ের সঙ্গে অডিশন দিতে যায় ৯ বছরের এক নাবালিকা। অভিযোগ, অডিশনের অছিলায় ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে দুষ্কৃতীরা। এই জঘন্য ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করলে সিআইডি আর কালবিলম্ব না করে তদন্তে নামে। গ্রেপ্তার করা হয় এই চক্রের দুই পাণ্ডাকে। এই ঘটনায় টলিউড যোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
সম্প্রতি এরকমই একটি সেক্স র্যাকেটের পর্দাফাঁস করল সিআইডি। সিআইডির জালে চক্রের দুই পাণ্ডা। একজন চিত্রগ্রাহকের পরিচয় দিত। তার নাম হরেকৃষ্ণ ঢালি। শেখ হিদায়েত আলি নামে অপর ব্যক্তি নিজেকে ফাইট মাস্টার বলত। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের অন্যান্য মাথাদেরও খোঁজ করছেন সিআইডির তদন্তকারীরা। সিআইডি সূত্রে খবর, সিনেমায় অভিনয়ের লোভ দেখিয়ে শহর ও শহরতলির কিশোরী-যুবতীদের অডিশনে ডাকা হত। সেইমতো অনেক অভিভাবক তাঁদের কিশোরী-শিশুকন্যাদেরও সঙ্গে নিয়ে আসতেন।
শহরেরই কোনও নামী হোটেলে অডিশন নেওয়া হত। রুমে ডেকে কিশোরী-যুবতীদের প্রস্তাব দেওয়া হত, পোশাক খুলে ফেলতে। দুষ্কৃতীরা ওই যুবতীদের বলত, ‘প্রযোজকের পছন্দ হবে, এমন ছবি তোলার জন্য নগ্ন হতে হবে।’ আশ্বাস দেওয়া হত, এই ছবি একেবারেই ব্যক্তিগত থাকবে। শুধুমাত্র পরিচালক, প্রযোজক ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবে না। সরল যুবতীরা দুষ্কৃতীদের পাতা ফাঁদে পা দিত একরকম বাধ্য হয়েই। ক্যামেরায় তাঁদের মধ্যে অন্তত ৩৪ জনের নগ্ন ছবি ধরে রেখেছে সেক্স র্যাকেটের পাণ্ডারা।
এরপরই শুরু হত আসল ‘খেলা’। ওই যুবতীদের ছবি-নগ্ন ভিডিও চড়া দামে বিকোত বিদেশে। যেখানে ভারতীয়দের শ্যামলা রঙের চেহারার পর্ন ভিডিও-র দারুণ চাহিদা। দুষ্কৃতীরা ওই সব ছবি ও ভিডিও বিদেশে ‘ক্ল্যায়েন্ট’দের পাঠাত বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সম্প্রতি এরকম বেশ কয়েকটি অভিযোগ সিআইডির কাছে জমা পড়ে। এক আক্রান্ত সরাসরি অভিযোগ করেন, টলিউডের একটি অংশ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে এরকমই একটি অডিশনের বিজ্ঞাপন দেখে দিঘায় বাবা-মায়ের সঙ্গে অডিশন দিতে যায় ৯ বছরের এক নাবালিকা। অভিযোগ, অডিশনের অছিলায় ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে দুষ্কৃতীরা। এই জঘন্য ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করলে সিআইডি আর কালবিলম্ব না করে তদন্তে নামে। গ্রেপ্তার করা হয় এই চক্রের দুই পাণ্ডাকে। এই ঘটনায় টলিউড যোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back