11-21-2017, 09:12 PM
তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীর উপর বিশ্বাস রয়েছে গোটা বিশ্বের। এখনও পর্যন্ত তিনি যা কিছু আন্দাজ করেছেন, তার অনেকটাই মিলে গিয়েছে। রানি ডায়নার মৃত্যু থেকে ৯/১১-র ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ভেঙে পড়া, হিটলারের উত্থান থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সব ভবিষ্যদ্বণীই বাস্তবায়িত হয়েছে।
সেই ভবিষ্যৎ বক্তা নস্ত্রাদামুস আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৮ সালের ঘটতে চলা কিছু ঘটনাও আগে থেকে আন্দাজ করে রেখেছিলেন। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল ২০১৮ সাল নিয়ে ফরাসি চিকিৎসক নস্ত্রাদামুসের ভবিষ্যদ্বাণী।
২০১৮ সাল নিয়ে খুব একটা সুখের কথা শোনাননি নস্ত্রাদামুস। তাঁর ধারণা অনুযায়ী, গোটা দুনিয়া এমন একটা বড়সড় পরিবর্তেনর মধ্যে দিয়ে যাবে যাতে পৃথিবীর চেহারাই পালটে যাবে। কী এই বড়সড় ঘটনা? তাঁর তথ্যে একাধিক বড়সড় প্রাকৃতিক বিপর্যের কথা উল্লেখ রয়েছে।
শুধু তাই নয়, আগামী বছর এক বিরাট যুদ্ধের সাক্ষী থাকবে বিশ্ববাসী। যে মহাযুদ্ধ শুধু দুটি বা তার বেশি দেশের মধ্যে হবে, এমনটা নয়। হবে দুই গোলার্ধের মধ্যে। এ ধারণা বাস্তবায়িত হওয়ার যুক্তিও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ বর্তমানে বিশ্বের পূর্ব ও পশ্চিমের দেশগুলির মধ্যে সম্পর্ক খুব একটা মধুর নয়।
এখানেই শেষ নয়। তাঁর সমীকরণের তালিকা বলছে, আগামী বছর মানুষের সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব আরও বাড়বে। আর লড়াইয়ের পর খুব কম সংখ্যক মানুষই শান্তির খোঁজ পাবেন। আকাশ থেকে উড়ে আসতে পারে আগুনের গোলা। যা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে নিরীহ সাধারণ মানুষকে। নস্ত্রাদামুসের এই তথ্য যেন মনে করিয়ে দিচ্ছে কিম জং উনের নিউক্লিয়ার মিসাইল নিয়ে লাগাতার পরীক্ষার ঘটনাকে।
ভবিষ্যৎ বক্তার ঝুলিতে সুখবর নেই বললেই চলে। পৃথিবীর পূর্ব দিকে অবস্থিত দেশগুলি ভয়ংকর ভূমিকম্প এবং বন্যায় বিধ্বস্ত হবে। আর পশ্চিমি দেশগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হবে অপ্রত্যাশিত আবহাওয়ার পরিবর্তনে।
আগামী বছর বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব আরও প্রকট হবে। জঙ্গলের সংখ্যা যেমন কমবে তেমনই পর্বতের বরফ গলে তার উচ্চতাও কমে যাবে। এর পরের ভবিষ্যতদ্বাণীটি শুনলে শিউরে উঠবেন। উষ্ণতা এতটাই বৃদ্ধি পাবে যে মাটির নিচ থেকে আগুন বাইরে বেরিয়ে আসবে।
বিশ্ব ধ্বংসের কোনও ইঙ্গিত না থাকলেও জীবজগৎ যে চূড়ান্ত বিপর্যস্ত হবে, তেমনটাই বলছে তাঁর তথ্য। পৃথিবীর মাথা আবার ঠান্ডা হবে আট বছর পর। ২০২৫ সালে পৃথিবী স্থিতিশীল অবস্থায় আসবে বলেও আন্দাজ করেছিলেন নস্ত্রাদামুস। তবে বিশ্ববাসী হয়তো চাইবেন না, তাঁর এসব ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণীগুলি সত্যি হোক। -সংবাদ প্রতিদিন
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
সেই ভবিষ্যৎ বক্তা নস্ত্রাদামুস আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৮ সালের ঘটতে চলা কিছু ঘটনাও আগে থেকে আন্দাজ করে রেখেছিলেন। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল ২০১৮ সাল নিয়ে ফরাসি চিকিৎসক নস্ত্রাদামুসের ভবিষ্যদ্বাণী।
২০১৮ সাল নিয়ে খুব একটা সুখের কথা শোনাননি নস্ত্রাদামুস। তাঁর ধারণা অনুযায়ী, গোটা দুনিয়া এমন একটা বড়সড় পরিবর্তেনর মধ্যে দিয়ে যাবে যাতে পৃথিবীর চেহারাই পালটে যাবে। কী এই বড়সড় ঘটনা? তাঁর তথ্যে একাধিক বড়সড় প্রাকৃতিক বিপর্যের কথা উল্লেখ রয়েছে।
শুধু তাই নয়, আগামী বছর এক বিরাট যুদ্ধের সাক্ষী থাকবে বিশ্ববাসী। যে মহাযুদ্ধ শুধু দুটি বা তার বেশি দেশের মধ্যে হবে, এমনটা নয়। হবে দুই গোলার্ধের মধ্যে। এ ধারণা বাস্তবায়িত হওয়ার যুক্তিও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ বর্তমানে বিশ্বের পূর্ব ও পশ্চিমের দেশগুলির মধ্যে সম্পর্ক খুব একটা মধুর নয়।
এখানেই শেষ নয়। তাঁর সমীকরণের তালিকা বলছে, আগামী বছর মানুষের সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব আরও বাড়বে। আর লড়াইয়ের পর খুব কম সংখ্যক মানুষই শান্তির খোঁজ পাবেন। আকাশ থেকে উড়ে আসতে পারে আগুনের গোলা। যা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে নিরীহ সাধারণ মানুষকে। নস্ত্রাদামুসের এই তথ্য যেন মনে করিয়ে দিচ্ছে কিম জং উনের নিউক্লিয়ার মিসাইল নিয়ে লাগাতার পরীক্ষার ঘটনাকে।
ভবিষ্যৎ বক্তার ঝুলিতে সুখবর নেই বললেই চলে। পৃথিবীর পূর্ব দিকে অবস্থিত দেশগুলি ভয়ংকর ভূমিকম্প এবং বন্যায় বিধ্বস্ত হবে। আর পশ্চিমি দেশগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হবে অপ্রত্যাশিত আবহাওয়ার পরিবর্তনে।
আগামী বছর বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব আরও প্রকট হবে। জঙ্গলের সংখ্যা যেমন কমবে তেমনই পর্বতের বরফ গলে তার উচ্চতাও কমে যাবে। এর পরের ভবিষ্যতদ্বাণীটি শুনলে শিউরে উঠবেন। উষ্ণতা এতটাই বৃদ্ধি পাবে যে মাটির নিচ থেকে আগুন বাইরে বেরিয়ে আসবে।
বিশ্ব ধ্বংসের কোনও ইঙ্গিত না থাকলেও জীবজগৎ যে চূড়ান্ত বিপর্যস্ত হবে, তেমনটাই বলছে তাঁর তথ্য। পৃথিবীর মাথা আবার ঠান্ডা হবে আট বছর পর। ২০২৫ সালে পৃথিবী স্থিতিশীল অবস্থায় আসবে বলেও আন্দাজ করেছিলেন নস্ত্রাদামুস। তবে বিশ্ববাসী হয়তো চাইবেন না, তাঁর এসব ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণীগুলি সত্যি হোক। -সংবাদ প্রতিদিন
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan