Welcome, Guest |
You have to register before you can post on our site.
|
Online Users |
There are currently 118 online users. » 0 Member(s) | 113 Guest(s) Applebot, Bing, Facebook, Google, Yandex
|
Latest Threads |
Shuvo Kamona Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:34 PM
» Replies: 80
» Views: 20,908
|
Kemon Acho Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:33 PM
» Replies: 71
» Views: 21,579
|
Bangla Islamic Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:31 PM
» Replies: 149
» Views: 31,913
|
Bangla Koster Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:25 PM
» Replies: 138
» Views: 33,279
|
Bangla Jokes Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:23 PM
» Replies: 65
» Views: 43,138
|
Bangla Advice Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:21 PM
» Replies: 85
» Views: 25,260
|
Mixed General Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:18 PM
» Replies: 202
» Views: 37,480
|
Bangla Friendship Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:16 PM
» Replies: 165
» Views: 55,889
|
Bangla Love Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:10 PM
» Replies: 310
» Views: 61,056
|
Bangla Eid Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:07 PM
» Replies: 21
» Views: 113,364
|
|
|
শিশু কাঁদলে যা করবেন |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 07:27 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
শিশুরা তখনই কাঁদে, যখন তারা অস্বস্তির মধ্যে থাকে। জন্মের কয়েক বছর পর্যন্ত শিশুর কান্না করার প্রবণতা বেশি থাকে। কিন্তু মা-বাবা যদি সন্তানের কান্না করার কারণ অনুধাবণ করতে পারেন, তখন এই কান্নার পরিমাণ অনেকাংশে কমে যায়। কথা বলা শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে কান্না করার প্রবণতাও কমতে থাকে। সাধারণত শিশুরা যখন ক্ষুধার্ত, অসুস্থ, ক্লান্ত, হতাশ কিংবা উত্তেজিত হয়, তখনই কান্না করে। শিশুর এই কান্না থামাতে কী করবেন, তা জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। চলুন, জেনে নেয়া যাক।
১. ক্ষুধা লাগলে শিশুরা কান্না করে। তাই শিশুরা কাঁদলে খাবার দেওয়ার চেষ্টা করুন।
২. আপনার শিশুর যদি ফিডারে দুধ পান করতে অভ্যাস থাকে, তাহলে কান্নার সময় তার মুখে ফিডার দিন।
৩. একা থাকলে শিশুরা অনেক সময় কান্না করে। এ সময় তার কাছে আসুন এবং বুকে জড়িয়ে ধরুন। এতে সে নিরাপদ মনে করবে এবং কান্না থেমে যাবে।
৪. এক স্থানে থাকতে থাকতে শিশুরা বিরক্ত হয়ে পড়ে। ফলে কান্না করে। এ সমস্যার সমাধান হলো শিশুকে নিয়ে একটু হেঁটে আসা কিংবা ধারেকাছে কোথাও বেড়িয়ে আসা।
৫. শিশুরা কান্না করবেই। তাই এ সময় তাদের মন অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিলে কান্না বন্ধ হবে। এ পরিস্থিতিতে শিশুর হাতে তার পছন্দের খেলনা দিন। খেলার মাঝে সে কান্না করা ভুলে যাবে।
৬. রুমের তাপমাত্রা অনেক সময় শিশুর কান্নার জন্য দায়ী। তাই খেয়াল রাখবেন, কক্ষের তাপমাত্রা খুব বেশি ঠান্ডা কিংবা খুব বেশি গরম যেন না হয়।
৭. কোনো কারণ ছাড়াই আসলে শিশু দীর্ঘ সময় কান্না করলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। অনেক সময় শারীরিক সমস্যার কারণে শিশুরা কান্না করে।
|
|
|
শীতে সরিষার তেল ব্যবহার করছেন তো? |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 07:26 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
আগের যুগের দাদি-নানিরা ত্বকের যত্নে সরিষার তেল ব্যবহার করতেন। বর্তমানে এই তেল শুধু রান্নার কাজে ব্যবহার করা হলেও রূপচর্চায় এর গুণাগুণ কোনো অংশে কম নয়। এই শীতে রুক্ষ ও শুষ্ক ত্বক, ঠোঁট এবং চুলের যত্নে আপনি ব্যবহার করতে পারেন সরিষার তেল। এই তেল কী কী উপকার করে এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন, এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার রূপচর্চা বিভাগ। চলুন, একনজর দেখে নেওয়া যাক।
১. ত্বককে আরো উজ্জ্বল করতে
বাঙালিদের মধ্যে, বিশেষ করে গ্রামে গোসলের আগে পুরো শরীরে সরিষার তেল মালিশ করা খুবই সাধারণ একটি রূপচর্চার পদ্ধতি ছিল। তাই গোসলের আগে শীতে ফাটা ও তুলনামূলকভাবে শুষ্ক স্থানগুলোতে এই তেল ম্যাসাজ করে নিতে পারেন। ত্বকের কালচে ভাব দূর করতে সরিষার তেলের সঙ্গে মেশান বেসন, টক দই ও লেবুর রস—যা আপনি বডি প্যাক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
২. ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে
অতিরিক্ত রুক্ষ ত্বক শীতের অন্যতম সমস্যা, যা আপনার সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্বকে নষ্ট করে। তাই এ সমস্যা সমাধানে কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল নিয়ে পুরো মুখে মালিশ করে নিন। কিছুক্ষণ রেখে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ব্যবহারের পর মেকআপ বা ফাউন্ডেশন লাগানোর জন্য আপনার ত্বক পুরোপুরি প্রস্তুত।
৩. চুলকে স্বাস্থ্যোজ্বল রাখতে
শীতে নিয়মিত চুলে সরিষার তেল ব্যবহার করলে খুশকি, তালুর সমস্যা ও চুল পড়া রোধ করা সহজ হবে। সরিষার তেল হালকা গরম করে চুলে ব্যবহার করুন এবং মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুল থাকবে স্বাস্থ্যোজ্বল ও ঝলমলে।
৪. ঠোঁটকে কোমল ও মসৃণ রাখতে
ফাটা শুষ্ক ঠোঁট আপনার সৌন্দর্যে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই ঠোঁটের যত্নে প্রতি রাতে লিপ বামের পরিবর্তে কয়েক ফোঁটা সরিষা তেল ব্যবহার করুন। সকালে উঠে আপনি পেয়ে যাবেন বেবি সফট লিপ।
|
|
|
প্রেমিকাকে এসব বলেছেন তো মরেছেন! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 07:26 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
কিছু কথা আগুনের মতো, যা সম্পর্ককে জ্বালিয়ে দিতে পারে। এই জন্য মনীষীরা বলে গেছেন, ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।’ অর্থাৎ ভেবেচিন্তে কথা বলতে হবে। আর বিষয়টি যখন সঙ্গীকে নিয়ে, তখন শব্দ প্রয়োগে আরো একটু সচেতন থাকতেই হবে। জীবনধারাবিষয়ক বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইট জানিয়েছে কিছু কথা, যা কখনো প্রেমিকাকে বলবেন না। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কথাগুলো কী কী।
১. ‘আমার অনেক বান্ধবী আছে’
প্রথমত, এ ধরনের কথা বলা মূর্খতার পরিচয়। আর দ্বিতীয়ত, এ ধরনের কথায় মেয়েদের মনঃক্ষুণ্ণ হয়। কোনো মেয়েই চায় না, তার সঙ্গীর অনেক বান্ধবী থাকুক।
২. ‘অনেক বেশি চিন্তা করো’
ভুল করেও প্রেমিকাকে এ কথা বলবেন না। মেয়েরা চিন্তিত থাকলে অনেক ধরনের ভাবনা তাদের মাথায় ঘুরপাক খায়। তাই এ সময় আপনার এ কথা তাকে আরো বিগড়ে দিতে পারে।
৩. ‘পুরুষ সহকর্মীকে নিয়ে কথা বলা বন্ধ করো’
এ কথায় আপনার সঙ্গী অনেক কষ্ট পাবে। সে ভাববে, আপনি তাকে সন্দেহ করেন। তার ব্যক্তিগত বিষয়ে কেউ হস্তক্ষেপ করুক, এটা সে চায় না। আপনি তার প্রেমিক হলেও সে এটা সহ্য করবে না।
৪. ‘ফোন চেক করতে দাও’
ফোন মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত জিনিস। তাই অনুমতি নিয়ে সঙ্গীর ফোন দেখতে চাইতে পারেন। যদি প্রেমিকা বুঝতে পারে, আপনি বিনা অনুমতিতে তার ফোন স্পর্শ করেছেন, তাহলে সে প্রচণ্ড কষ্ট পাবে। তাকে স্বাধীন থাকতে দিন।
৫. ‘তোমার পাসওয়ার্ড দাও’
বর্তমানে দম্পতিরা একে অন্যের সঙ্গে সব শেয়ার করে। এমনকি নিজের পাসওয়ার্ডও। তাই বিয়ে হওয়ার আগপর্যন্ত পাসওয়ার্ডের জন্য জেদ করবেন না।
৬. ‘তুমি মোটা হয়ে গেছ’
এ কথা বললে মেয়েরা খুব ক্ষেপে যায়। এমনিতে কারো শারীরিক বিষয় নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। ওজন বৃদ্ধির সমস্যা সমাধানে কী করতে হবে, সে বিষয়ে আপনার সঙ্গী অবগত। ধৈর্য ধরে সঙ্গীকে তার মতো কাজ করতে দিন।
|
|
|
যেসব কারণে মেয়েরা সম্পর্ক বিচ্ছেদ করে |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:32 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
সম্পর্ক ভাঙা সহজ বিষয় নয়। কিন্তু অনেক সময় পরিস্থিতি এমন হয়, যখন সম্পর্ক ভাঙা ছাড়া বিকল্প আর কোনো উপায় থাকে না। অনেক ছেলের ধারণা ইচ্ছে করেই মেয়েরা সম্পর্ক বিচ্ছেদ করে, যা পুরোপুরি সত্য নয়। কী কী কারণে মেয়েরা সম্পর্ক ভাঙে তা জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। এক নজরে জেনে নিন কী সেগুলো।
১. পরিপক্বতার অভাব
মেয়েরা পরিপক্ব ছেলেদের পছন্দ করে। যার সঙ্গে সমস্যার কথা বলা যাবে, পরামর্শ নেওয়া যাবে, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করা যাবে। কিন্তু অপরিপক্ব ছেলেদের মেয়েরা একেবারেই পছন্দ করে না। তাই এমন ছেলের সঙ্গে তারা থাকতেও চায় না।
২. গুরুত্ব কমে গেলে
ফোন যথাসময়ে না ধরা, মেসেজের উত্তর তৎক্ষণাৎ না দেওয়া, সময় না দেওয়া, কোনো কারণে দেখা করার পরিকল্পনা পরিবর্তন করা—এসব অনেক মেয়েই সহজভাবে নিতে পারে না। তারা বিষয়টিকে উপেক্ষা হিসেবে ধরে নেয়। ফলে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
৩. আর্থিক কারণে
আর্থিক নিরাপত্তার কথা চিন্তা করা খারাপ কিছু নয়। ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবার সময় সঙ্গীর আর্থিক অবস্থা কেমন তা সব মেয়েই বিবেচনা করে, তারপর সিদ্ধান্ত নেয়। যদি সঙ্গীর আর্থিক অবস্থা নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয় তাহলে সেই সম্পর্ক ধরে রাখতে চায় না বেশির ভাগ মেয়ে।
৪. দূরত্ব বেশি হলে
স্কাইপ, ফোন কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার মাঝে সেই রোমাঞ্চকর বিষয় নেই, যা এক সঙ্গে পাশাপাশি বসে কফি পান করার মাঝে রয়েছে। তাই সম্পর্কে দূরত্ব বেশি থাকলে এক সময় ভালোবাসার মধ্যে ঘাটতি দেখা যায়। যা সম্পর্ক ভাঙার অন্যতম একটি কারণ।
৫. অভিভাবকের সম্মতির অভাব
সম্পর্ক ভাঙ্গার অন্যতম প্রধান কারণ এটা। অনেক মেয়েই তাদের পরিবারের বিপক্ষে বিয়ে করতে চায় না কিংবা অভিভাবকদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়। সে ক্ষেত্রে সম্পর্ক ভাঙা ছাড়া আর উপায় থাকে না।
|
|
|
একটি প্যাক, দূর করবে ত্বকের সব সমস্যা! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:32 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
কালচে দাগ, বলিরেখা, মেছতা যদি একটি প্যাকেই সমাধান হয়, তাহলে কেমন হবে বলুন তো? তবে এটি সাধারণ কোনো প্যাক নয়। এতে রয়েছে পেঁপে, অ্যালোভেরার রস, হলুদের গুঁড়া ও আমন্ড অয়েল। পেঁপেতে পেপেইন নামক উপাদন রয়েছে, যা ত্বকের মরা কোষ দূর করে। এ ছাড়া এর ভিটামিন ‘এ’ কালচে দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। আর অ্যালোভেরার রসে অ্যালোসিন নামক উপাদান রয়েছে, যা পানিশূন্যতা দূর করে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। হলুদের গুঁড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস হিসেবে কাজ করে, যা নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। অন্যদিকে আমন্ড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে, যা বলিরেখা দূর করে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
প্রাকৃতিক এই উপাদানগুলো দিয়ে কীভাবে প্যাক তৈরি করবেন এবং ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে দেখে নিতে পারেন।
প্রথম ধাপ
লম্বা এক টুকরো পেঁপে নিন। এর খোসা ছাড়িয়ে বিচি ফেলে দিন। এবার ছোট ছোট টুকরো করে ভালো করে চটকে নিন।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার একটি বাটিতে চটকানো পেঁপে, এক চা চামচ অ্যালোভেরার রস ও সামান্য হলুদ গুঁড়া দিন। কাঁটাচামচ দিয়ে সব উপাদান ভালো করে মিশিয়ে নিন।
তৃতীয় ধাপ
এই মিশ্রণের মধ্যে পাঁচ ফোঁটা আমন্ড অয়েল মিশিয়ে নিন। আপনি চাইলে অন্য এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে তেল বেশি না মেশানোই ভালো। এতে ত্বক তেলতেলে হয়ে যেতে পারে।
চতুর্থ ধাপ
এবার একটি ক্লিনজার দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। তোয়ালে দিয়ে মুখে মুছে নিন। চুলগুলো পনিটেল করে বেঁধে নিন, যাতে প্যাক লাগালে চুলে না লাগে।
পঞ্চম ধাপ
আঙুল অথবা ব্রাশ দিয়ে পুরো মুখে, ঘাড়ে ও গলায় প্যাকটি লাগান। ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তুলার বলে গোলাপজল লাগিয়ে চোখের ওপর দিয়ে রাখুন।
ষষ্ঠ ধাপ
শুকিয়ে গেলে অল্প পানি দিয়ে মুখ ভিজিয়ে পাঁচ মিনিট মুখ ম্যাসাজ করুন। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ, গলা ও ঘাড় ধুয়ে ফেলুন। এরপর ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। তোয়ালে দিয়ে মুছে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগান। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে অন্তত একদিন এই প্যাক লাগান।
|
|
|
পেঁয়াজের সাতটি ভিন্ন ব্যবহার |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:31 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
পেঁয়াজ শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, দৈনন্দিন জীবনের নানা কাজেও পেঁয়াজ বেশ কার্যকর। এমনকি সৌন্দর্যচর্চায় অবদানের পাশাপাশি পেঁয়াজ ঘরোয়া নানা সমস্যারও সমাধান করে। ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার দেওয়া তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. ছুরির মরিচা দূর করতে চান? তাহলে একটি বড় পেঁয়াজ কাটাবস্থায় ছুরিটি ওইভাবে রেখে দিন। দেখবেন, ছুরির ওই অংশের মরিচা দূর হয়ে যাবে।
২. একটি পেঁয়াজ ভালো করে ব্লেন্ড করুন। এর সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান। একটি সুতির কাপড়ে এই মিশ্রণ লাগিয়ে ধাতব অলংকার দিয়ে কিছুক্ষণ ঘষে নিন। দেখবেন, গয়নাগুলো নতুনের মতো চকচক করবে।
৩. ঘরে নতুন রং করলে কিছুদিন চারদিকে রঙের গন্ধ থাকে। এ ক্ষেত্রে একটি প্লেটে সামান্য পানি নিয়ে তার মধ্যে পেঁয়াজ কেটে ছড়িয়ে রাখুন। এই প্লেট নতুন রং করা রুমে সারা রাত রেখে দিন। দেখবেন সকালেই রঙের গন্ধ গায়েব।
৪. মৌমাছি কামড় দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেঁয়াজ কেটে ওই অংশে কিছুক্ষণ ঘষুন। এই রস ব্যথা কমানোর পাশাপাশি ফোলা ভাবও কমাতে সাহায্য করবে।
৫. অনেক সময় কাপড় ইস্ত্রি করার সময় হাত পুড়ে যায় কিংবা রান্না করতে গিয়ে আগুনের ছ্যাঁকা লাগে হাতে। এমনটা ঘটলে ওই অংশে পেঁয়াজ কেটে হালকাভাবে ঘষুন। দেখবেন, জ্বালাপোড়া অনেকাংশে কমে যাবে।
৬. পেঁয়াজ কেটে দুই ভাগ করে নিন। কাঁটাচামচ দিয়ে পেঁয়াজের টুকরো ধরে চুলার আশপাশের জায়গাগুলো ঘষে নিন। এতে খুব সহজেই তেলতেল ভাব ও পোড়াভাব দূর হয়ে যাবে।
৭. অনেক সময় রান্না করতে গিয়ে ভাত পুড়ে যায়। রান্নাঘর থেকে এই পোড়া গন্ধ সহজে যেতে চায় না। এ ক্ষেত্রে চুলার পাশে এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে রেখে দিন। এই কাটা পেঁয়াজ পোড়া গন্ধ সহজেই দূর করবে।
|
|
|
যে তিন অভ্যাস সম্পর্ক ভালো রাখে |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:28 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কত কিছুই না করা হয়। দামি উপহার থেকে শুরু করে আরো কত আয়োজন। অনেক সময় ছোট ছোট কিছু বিষয় সম্পর্ককে অনেক গভীর করে তোলে। টাইমস অব ইন্ডিয়া এমন কিছু অভ্যাসের কথা জানিয়েছে যা সম্পর্ককে করে তুলবে আরো মধুময়। এক নজরে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
একে অপরের সঙ্গে কথা বলা
সঙ্গীর সঙ্গে মনের কথা যত খুলে বলবেন ততই সম্পর্ক ভালো হবে। কাজের ফাঁকে যখনই সময় পাবেন তখন সঙ্গীকে সময় দিন। আপনার অফিসের দিনটি কেমন কেটেছে, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অথবা ভ্রমণ নিয়েও কথা বলতে পারেন। যদি দূরেও থাকেন তাহলে সুযোগ পেলে সঙ্গীর সঙ্গে ফোনে কথা বলুন কিংবা চ্যাটিং করুন।
একসঙ্গে খান
কর্মব্যস্ততাপূর্ণ জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে খাওয়া অনেকের পক্ষেই কষ্টকর। যাদের অফিস কাছাকাছি তারা একসঙ্গে লাঞ্চ করার সুযোগ পেলে তা কাজে লাগান। যদি সম্ভব না হয় তাহলে অন্তত একটা সময় একসঙ্গে খান। তাহলে একে অপরের মাঝে সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
আনন্দে সময় কাটান
মজার কোনো সিনেমা দেখুন কিংবা ইন্টারনেট থেকে মজার কোনো ভিডিও দেখুন, মানে সঙ্গীর সঙ্গে মন খুলে হাসুন। সঙ্গীর সঙ্গে কাটানো মজার সময়টি সম্পর্কের মাঝে অন্যরকম ভাব তৈরি করে। সঙ্গীর সঙ্গে নিয়মিত মজার কিছু সময় কাটান, দেখবেন সম্পর্কে এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।
|
|
|
মৌসুমি খুশকি দূর করবেন যেভাবে |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:28 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
শীতের সময় খুশকির পরিমাণ অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই মৌসুমি খুশকি দূর করতে চাই নিয়মিত যত্ন-আত্তি। সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপাদানই হতে পারে একমাত্র কার্যকর উপায়। কীভাবে এই ঋতুতে খুশকিমুক্ত থাকবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
আপেল সিডার ভিনেগার
পানির সঙ্গে সমান পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মাথার তালুতে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার শ্যাম্পু করে ফেলুন।
লেবুর রস
মাথার তালু পরিষ্কার রাখতে ও তেলতেলে ভাব দূর করতে লেবু বেশ কার্যকর। লেবুর রস সরাসরি মাথার তালুতে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মনে রাখবেন, মাথায় লেবুর রস লাগানোর পর রোদে না যাওয়াই ভালো।
বেকিং সোডা
পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এই মিশ্রণ মাথার তালুতে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। বেকিং সোডা খুশকি দূর করার পাশাপাশি মাথার ত্বকের সংক্রমণও দূর করে।
অ্যালোভেরার রস
মাথার তালুতে সরাসরি অ্যালোভেরার রস লাগিয়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এই রস মাথার ত্বক শুষ্ক হতে দেয় না এবং আর্দ্রতা ধরে রাখে।
লবণ
শ্যাম্পুর সঙ্গে সামান্য লবণ মিশিয়ে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদানটি খুশকির ছত্রাক দূর করে পুনরায় খুশকি ফিরে আসতে দেয় না।
|
|
|
চুল বৃদ্ধিতে ডিম কতটা কার্যকরী? |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:27 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
চুলপড়া রোধ করে দ্রুত নতুন চুল গজাতে যেসব উপাদান প্রয়োজন তা হলো প্রোটিন ও অ্যামাইনো অ্যাসিড। আর ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলকে মজবুত ও প্রাকৃতিক ভাবে মসৃণ করে তুলতে সাহায্য করে। খুব সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী এই উপদানাটি চুলের গোঁড়া মজবুত করতে, চুলের আগা ফাটা রোধ করতে এবং দ্রুত বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
চুলের যত্নে দুইভাবে ডিম ব্যবহার করতে পারেন যেমন—প্রতিদিনের খাবারে একটি করে ডিম রাখুন। এ ছাড়া হেয়ার প্যাক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কারণ প্রোটিন প্যাক চুল, মাথার তালু ও নার্ভ-এর জন্য খুবই উপকারী। কীভাবে চুলের বৃদ্ধিতে ডিম ব্যবহার করবেন, এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে অনলাইন বিউটি সাইট ‘স্টাইল ক্রেজ ডটকম’। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী করতে হবে।
সাধারণ চুলের বৃদ্ধির জন্য :
ডিমের কুসুম চুলকে মজবুত ও রেশমি করে তুলতে সাহায্য করে এবং প্রাকৃতিকভাবে চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে। তাই সাধারণ ধরনের চুলের জন্য ডিমের কুসুম দিয়ে তৈরি হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা খুবই উপকারী।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
একটি পাত্রে ডিম ফাটিয়ে তাতে কয়েক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। চুলে ও মাথার তালুতে মিশ্রণটি লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এরপর শ্যাম্পু করে ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। শুধু ডিম ব্যবহার না করে তাতে অলিভ অয়েল কিংবা টক দই মিশিয়ে নিলে ভালো হয়।
শুষ্ক চুলের বৃদ্ধির জন্য :
শুষ্ক চুলের জন্য ডিমের কুসুম খুবই উপকারী, কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন এ, ডি, ই—যা চুলের বৃদ্ধিতে ও চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে। সঙ্গে অলিভ অয়েল মেশালে চুল হয়ে উঠবে আরো মসৃণ ও কোমল।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
একটি পাত্রে দুটি ডিমের কুসুম নিয়ে তাতে দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। আধা কাপ পানি নিয়ে ভালো করে মিশ্রণটি তৈরি করুন। পুরো চুলে লাগিয়ে শাওয়ার ক্যাপ পরে ১৫-২০ মিনিট রাখুন। সবশেষে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। মাসে অন্তত এক বা দুবার এই হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।
তৈলাক্ত চুলের বৃদ্ধির জন্য :
ডিমের সাদা অংশ দিয়ে তৈরি হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন শুধু তৈলাক্ত চুলের জন্য। সাথে মিশাতে পারেন অলিভ অয়েল ও মধু।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
উপাদানের পরিমাণ আপনার চুলের লম্বা কেমন তার ওপর নির্ভর করে। পাত্রে দুটি ডিমের সাদা অংশ, এক টেবিল চামচ মধু ও এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে নিন। আঙুল দিয়ে আস্তে আস্তে পুরো মাথা ও চুলে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে এলে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। শ্যাম্পু ব্যবহার না করলেও চলবে।
মনে রাখবেন :
১. ডিম দিয়ে তৈরি প্যাক ব্যবহার করে সব সময় ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করবেন। গরম বা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করলে ডিম চুলে জমে লেগে যেতে পারে।
২. মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
৩. ডিমের প্যাক চুলের জন্য খুবই উপকারি তাই নিয়ম মেনে এই প্যাক ব্যবহার করুন।
|
|
|
ভালোবাসা প্রকাশের ১০ উপায় |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:23 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
ভালোবাসা, যা মনের মধ্যে লুকিয়ে রাখতে নেই। তাহলে একসময় মনের মানুষটিকেই চিরতরে হারিয়ে ফেলবেন। আর একবার সত্যিকারের ভালোবাসা হারিয়ে ফেললে কখনোই কারো সঙ্গে আপনি সেই ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন না। এটা ঠিক যে সবাই ভালোবাসে, সবাই প্রেমে পড়ে। তবে সবার প্রকাশভঙ্গি একরকম হয় না। খুব সহজ কিছু বিষয় আপনার ভালোবাসাকে প্রকাশ করতে যথেষ্ট। এ ক্ষেত্রে এস্কোয়ার ওয়েবসাইটের এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
১. সিদ্ধান্ত নিতে শিখুন। চট করেই হয়তো আপনাকে ছোট-বড় যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে। ভয় পেলে চলবে না। আপনার মনের মধ্যে কী আছে, আপনি না বলা পর্যন্ত প্রিয় মানুষটির কান পর্যন্ত পৌঁছাবে না। তাই ভালোবাসা প্রকাশের সবচেয়ে প্রধান ও প্রথম উপায়ে হলো ভয় না পেয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
২. মনের মানুষটি কী পছন্দ করে, এটা নিশ্চয়ই এত দিনে বুঝে গেছেন? আর যদি না বুঝে থাকেন, আজই খুঁজে বের করুন, সে কী ভালোবাসে। সেটা কোনো জিনিস হতে পারে, কোনো বিষয় হতে পারে, এমনকি খাবারও হতে পারে। ঝটপট প্রিয় মানুষটির পছন্দের কোনো ডিশ রান্না করে ফেলুন। খাবারটির স্বাদ হয়তো রেস্তোরাঁর মতো হবে না; কিন্তু ভালোবাসায় যে কোনো ঘাটতি নেই, সেটা আন্দাজ করতে মনের মানুষটির এক সেকেন্ডও দেরি হবে না।
৩. উপহার মানুষের ভালোবাসা প্রকাশ করার অন্যতম উপায়। ছোট ছোট উপহার আপনার অনুভূতিকে মনের মানুষটির কাছে বারবার প্রকাশ করবে। এ সুযোগ হাতছাড়া কেন করবেন বলুন?
৪. প্রিয় মানুষটির প্রশংসা করতে ভুলে যাবেন না। হতে পারে তার সৌন্দর্য, নয়তো বা তার কোনো গুণ কিংবা বাহ্যিক কোনো বিষয়। আপনি যেভাবে বর্ণনা করবেন, কেউ তা পারবে না। কারণ, আপনি তাকে ভালোবাসেন। এ কারণে তার সব সুন্দর বিষয় আপনার চোখেই বেশি ধরা পড়বে। তাই এই সুযোগ কাজে লাগান।
৫. ভালোবাসার মানুষটির প্রতিটি কাজে উৎসাহ দিন, যাতে সে সাহস পায়। সব বিষয়ে আপনার উৎসাহ পেলে সে আপনার কাছে অন্য রকম স্বস্তি অনুভব করবে। আর আপনার ভালোবাসাও তার কাছে ধরা পড়বে।
৬. কিছু একটা করুন, যাতে আপনার ভালোবাসা সে বুঝতে পারে। সঙ্গী সবার জীবনেই আসে; কিন্তু আপনি যাকে ভালোবাসেন, সে যদি আপনার জীবনসঙ্গী হয়, তাহলে যত দিন বাঁচবেন জীবনটা তত দিনই উপভোগ করতে পারবেন। না হলে সঙ্গী পাশে থাকবে ঠিকই, তার প্রতি আপনার কোনো অনুভূতি কাজ করবে না। তাই মনের মানুষটির চাহিদা অনুযায়ী সাধারণ কিছু একটা করার চেষ্টা করুন, যাতে আপনার ভালোবাসাটা প্রকাশ পায়।
৭. আপনি কী চান, তাকে বলার চেষ্টা করুন। হয়তো সে আন্দাজ করছে; কিন্তু আপনি প্রকাশ না করলে সেও আপনাকে জোর করবে না। এতে ক্ষতি আপনারই। কারণ, আপনার লুকিয়ে রাখা অনুভূতি সে আন্দাজ করে অনুভব করতে বাধ্য না।
৮. মনের মানুষটির অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করুন। তাকে বলার সুযোগ দিন। আর তার বলার পরও আপনি যদি নিজেকে গুটিয়ে রাখেন, তাহলে ভবিষ্যতে আপনাকেই আফসোস করতে হবে।
৯. সৎ থাকুন। আপনি কেমন, সেটা তাকে জানতে দিন। আপনাকে প্রকাশ করুন। সত্যিকারের আপনাকে যখন সে খুঁজে পাবে, তখন আপনার ভালোবাসাও সে অনুভব করতে পরবে। আর মনে রাখবেন, মানুষ তখনই নিজেকে একজন মানুষের কাছে পুরোপুরি প্রকাশ করে, যখন সে তাকে সত্যি ভালোবাসে।
১০. ফোনে কথা বলা, মেসেজ দেওয়া এগুলো মনের কথা প্রকাশ করার মাধ্যম ঠিকই। তবে সামনাসামনি কথা বলার অনুভূতিই অন্য রকম। কারণ, আপনি তার চোখের দিকে তাকিয়ে কখনোই মিথ্যা বলতে পারবেন না। আর আপনার সত্যিটা সে এক নিমেষেই ধরে ফেলবে। তাই একবারের জন্য হলেও তাকে সামনাসামনি বলার চেষ্টা করুন। না হলে আপনার জীবনের অনেক বড় আফসোস থেকে যাবে, যা আপনি এখন অনুভবই করতে পারছেন না।
|
|
|
চুলে কীভাবে লেবু ব্যবহার করবেন? |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:22 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
লেবুর সাইট্রিক এসিড ও শক্তিশালী ভিটামিন সি চুলের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য খুবই উপকারী। তবে চুলের একেকটি সমস্যার সমাধানে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে লেবুর রস ব্যবহার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
খুশকি দূর করতে
লেবুর রস খুশকি দূর করতে সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। শ্যাম্পু করার আধা ঘণ্টা আগে মাথার তালুতে লেবুর রস লাগিয়ে অপেক্ষা করুন। এবার শ্যাম্পু করে ফেলুন। দেখবেন, একবার ব্যবহারেই খুশকি দূর হয়ে যাবে।
তেলতেলে ভাব দূর করতে
অনেকের মাথার তালু তৈলাক্ত হওয়ার কারণে চুলও তেলতেলে হয়ে যায়। লেবুর শক্তিশালী ভিটামিন সি এ সমস্যার সমাধান করে। সপ্তাহে অন্তত দুদিন মাথায় তেল দিয়ে ম্যাসাজ করার পর তুলার বলে লেবুর রস লাগিয়ে মাথার তালুতে লাগান। এই রস তালুর অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ দূর করতে সাহায্য করবে।
ঝলমলে চুলের জন্য
একটি লেবুর রসের সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে চুলে লাগান। এই মিশ্রণ মাথার তালুতে লাগানোর প্রয়োজন নেই। আধা ঘণ্টা পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে ঝলমলে হবে।
চুল বৃদ্ধির জন্য
নারকেল তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে চুল ও মাথার তালুতে ম্যাসাজ করুন। এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এই মিশ্রণ দ্রুত চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
চুল পরিষ্কার করতে
লেবুর রস চুলে প্রাকৃতিক ক্লিনজার হিসেবে কাজ করে। এক চা চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পাতলা মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার চুলে ও মাথার তালুতে লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এই মিশ্রণ চুল ও মাথার ত্বক পরিষ্কার করতে বেশ কার্যকর।
|
|
|
ঘুমানোর আগে দুটি তেলের মালিশ |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:21 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
শীতের সময় প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দুটি তেল দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও সতেজ। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই নারকেল তেল ও রোজহিপ তেল ব্যবহার করবেন। রোজহিপ অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩, ৬ ও ৯ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এই তেল ত্বকের কোষ সতেজ করে এবং ত্বকে নতুন টিস্যু তৈরিতে সাহায্য করে। এতে শক্তিশালী ভিটামিন সি রয়েছে, যা ত্বক উজ্জ্বল করে, মেছতা ও রুক্ষতা দূর করে। অন্যদিকে নারকেল তেলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ব্রণ দূর করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এই দুটি তেল কীভাবে ত্বকে ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
প্রথম ধাপ
প্রথমে একটি বাটিতে পাঁচ ফোঁটা নারকেল তেল ও তিন ফোঁটা রোজহিপ অয়েল একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এ ক্ষেত্রে কাঁটা চামচ ব্যবহার করতে পারেন।
দ্বিতীয় ধাপ
যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তাহলে আপনি এর সঙ্গে একটি ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুল দিতে পারেন, যা আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
তৃতীয় ধাপ
ক্লিনজার দিয়ে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। এবার নরম তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন। তোয়ালে দিয়ে বেশি ঘষাঘষি করবেন না। এতে ত্বকে বলিরেখা পড়ে যায়।
চতুর্থ ধাপ
এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন, যতক্ষণ না ত্বকের সঙ্গে তেল ভালোভাবে মিশে যায়।
পঞ্চম ধাপ
সারা রাত এভাবে রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। দেখবেন, আপনার ত্বক একেবারে সতেজ ও উজ্জ্বল হয়ে যাবে। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এই তেলের মিশ্রণ দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করুন।
|
|
|
ঘুমানোর আগে দুটি তেলের মালিশ |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:20 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
শীতের সময় প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দুটি তেল দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও সতেজ। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই নারকেল তেল ও রোজহিপ তেল ব্যবহার করবেন। রোজহিপ অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩, ৬ ও ৯ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এই তেল ত্বকের কোষ সতেজ করে এবং ত্বকে নতুন টিস্যু তৈরিতে সাহায্য করে। এতে শক্তিশালী ভিটামিন সি রয়েছে, যা ত্বক উজ্জ্বল করে, মেছতা ও রুক্ষতা দূর করে। অন্যদিকে নারকেল তেলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ব্রণ দূর করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এই দুটি তেল কীভাবে ত্বকে ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
প্রথম ধাপ
প্রথমে একটি বাটিতে পাঁচ ফোঁটা নারকেল তেল ও তিন ফোঁটা রোজহিপ অয়েল একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এ ক্ষেত্রে কাঁটা চামচ ব্যবহার করতে পারেন।
দ্বিতীয় ধাপ
যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তাহলে আপনি এর সঙ্গে একটি ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুল দিতে পারেন, যা আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
তৃতীয় ধাপ
ক্লিনজার দিয়ে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। এবার নরম তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন। তোয়ালে দিয়ে বেশি ঘষাঘষি করবেন না। এতে ত্বকে বলিরেখা পড়ে যায়।
চতুর্থ ধাপ
এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন, যতক্ষণ না ত্বকের সঙ্গে তেল ভালোভাবে মিশে যায়।
পঞ্চম ধাপ
সারা রাত এভাবে রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। দেখবেন, আপনার ত্বক একেবারে সতেজ ও উজ্জ্বল হয়ে যাবে। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এই তেলের মিশ্রণ দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করুন।
|
|
|
দুটি উপাদান দূর করবে ত্বকের রুক্ষতা! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:19 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
ল্যাভেন্ডার অয়েল ও ওটমিল ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে চমৎকার কাজ করে। তাই এ উপাদান দুটি ব্যবহার করে তৈরি করুন বাথ টি, যা দিয়ে গোসল করে ত্বকের রুক্ষতা ও নিষ্প্রাণ ভাব দূর করতে পারেন। ত্বকের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ দূর করতেও এই বাথ টি বিশেষভাবে উপকারী। আজকের আয়োজনে থাকছে ল্যাভেন্ডার ও ওটমিল দিয়ে তিনটি বাথ টি তৈরির পদ্ধতি এবং ব্যবহারের উপায়, যার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে অনলাইন বিউটি ব্লগ ‘ডাই হেলথ রেমিডি ডটকম’-এ। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
বাথ টি-১
যা যা লাগবে : ল্যাভেন্ডার অয়েল, ওটমিল ও বেকিং সোডা।
যেভাবে ব্যবহার করবেন
বেকিং সোডা ত্বকের ব্রণ ও অন্যান্য সমস্যা দূর করতে বেশ কার্যকর। সঙ্গে থাকা ল্যাভেন্ডার অয়েল ও ওটমিল ত্বককে রুক্ষতা থেকে রক্ষা করে কোমল ও মসৃণ করতে সাহায্য করে। এটি তৈরি করতে আপনার লাগবে তিন টেবিল চামচ ল্যাভেন্ডার অয়েল, চার কাপ ওটমিল ও এক কাপ বেকিং সোডা। সব উপাদান ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। বাথটাবে হালকা উষ্ণ পানিতে এক কাপ এই মিশ্রণ দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট নিজেকে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর গোসল করে ফেলুন।
বাথ টি-২
যা যা লাগবে : ল্যাভেন্ডার অয়েল, ওটমিল ও লবণ।
যেভাবে ব্যবহার করবেন
লবণ পেশি ও গ্রন্থির ব্যথার জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। রুক্ষ ও শুষ্ক ত্বককে কোমল করতেও এটি সাহায্য করে থাকে। ওটমিল ভালো করে ব্লেন্ড করে গুঁড়া করে নিন। সঙ্গে মেশান লবণ ও ল্যাভেন্ডার অয়েল। বাথটাবের উষ্ণ পানিতে দুই থেকে চার টেবিল চামচ মিশিয়ে গোসলের সময় ব্যবহার করুন।
বাথ টি-৩
যা যা লাগবে : ক্যামোমিল টি, ল্যাভেন্ডার অয়েল ও ওটমিল।
যেভাবে ব্যবহার করবেন
ক্যামোমিল শুষ্ক ত্বকের নানা সমস্যা, যেমন—দাগ, অ্যাকজিমা দূর করতে সাহায্য করে। এক কাপ ওটমিল গুঁড়া করে তাতে পাঁচ টেবিল চামচ ল্যাভেন্ডার অয়েল ও ক্যামোমিল দিয়ে তৈরি চায়ের পানি দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। বাথটাবের উষ্ণ পানিতে মিশ্রণটি দিয়ে গোসলের সময় ব্যবহার করুন।
|
|
|
সঙ্গী কখন আর তর্ক করে না |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:18 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
আপনার সঙ্গীর যদি আপনার সঙ্গে তর্ক করার অভ্যাস না থাকে, তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু সে যদি তর্ক করে অভ্যস্ত হয় এবং হঠাৎ তা বন্ধ করে দেয়, তার মানে কী হতে পারে? অনেকেই একে ইতিবাচক মনে করলেও এর ভিন্ন মানেও হতে পারে। চুপ করে থাকা অনেক সময় বড় সমস্যা বয়ে আনে।
কী কী কারণে সঙ্গী তর্ক করা ছেড়ে দেয়, তা জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কী সেগুলো।
১. সঙ্গী বুঝে গেছে, আপনি তার কথা বুঝবেন না। তাই সে কথা বাড়ায় না। এমন অবস্থায় আপনার উচিত কথা কম বলা এবং সঙ্গীর কথা শোনা।
২. সে সম্পর্ক বিচ্ছেদের কথা ভাবছে। সঙ্গী যদি গোপনে সম্পর্ক বিচ্ছেদের কথা ভাবে, তাহলে অযথা ঝগড়া বাড়াবে না। ঝগড়ার সময় অবশ্যই নীরবতা পালন করবে।
৩. অনেক সময় ভালো বোঝাপড়া থাকলে তর্ক হয় না। সময়ের পরিক্রমায় মানুষ পরিপক্ব হয়। এ কারণে অনেক কিছু বুঝতে শেখে। ফলে তর্কের পরিমাণ কমে যায়।
৪. সংঘাতময় পরিস্থিতি এড়াতে সঙ্গী চায় না তর্কে লিপ্ত হতে। প্রতিদিনের ঝগড়ার চেয়ে চুপ করে সমস্যার সমাধান করাকেই সে যথাযথ মনে করে। কিন্তু তার মানে এই নয়, সঙ্গী আপনার সব কথায় রাজি।
৫. সে আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করছে। এটা একটা কারণ হতে পারে। যখন সঙ্গী আপনার স্বভাবের সঙ্গে নিজেকে মানানসই করে তোলার চেষ্টা করে, তখন নিজেকে শান্ত রাখে।
|
|
|
মেছতা দূর করে গোলমরিচ! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:18 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
গোলমরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে, যা চেহারার বয়সের ছাপ দূর করতে কার্যকর। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস মেছতা দূর করে ত্বক রাখে দাগমুক্ত। শুধু তাই না, ত্বকের মরা কোষ ও দূষিত পদার্থ দূর করতেও প্রাকৃতিক এই উপাদানটি সাহায্য করে। অন্যদিকে গোলমরিচের প্রদাহবিরোধী উপাদান ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে ত্বককে ব্রণমুক্ত রাখে।
কীভাবে ত্বকে গোলমরিচের গুঁড়ো ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
প্রথম ধাপ
প্রথমে আধা চা চামচ গোলমরিচ নিন। এবার এগুলো শিলপাটায় বেটে ভালো করে গুঁড়ো করে নিন।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার একটি বাটিতে এক চা চামচ টকদই নিন। একটি কাঁটা চামচ দিয়ে টকদই ভালো করে ফেটে নিন।
তৃতীয় ধাপ
এই টকদইয়ের মধ্যে গোলমরিচের গুঁড়ো ও আধা চা চামচ মধু দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে চাইলে এই প্যাকের মধ্যে কয়েক ফোঁটা আমন্ড অয়েল দিতে পারেন।
চতুর্থ ধাপ
মুখ পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। তোয়ালে দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিন।
পঞ্চম ধাপ
এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভিজিয়ে হালকাভাবে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে ভুলবেন না যেন।
ষষ্ঠ ধাপ
সবশেষে তোয়ালে দিয়ে মুখ ভালো করে মুছে ময়েশ্চারাইজার লাগান। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে অন্তত দুদিন গোলমরিচের এই প্যাক লাগান।
|
|
|
প্রেমে পড়েছেন? খেয়াল রাখুন পাঁচটি বিষয়! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:17 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
প্রেমে পড়া, পৃথিবীর সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বিষয়। প্রতিদিন আপনি প্রিয় মানুষটি সম্বন্ধে নতুন কিছু জানতে পারেন এবং প্রতি মুহূর্তেই তার প্রতি আপনার ভালোবাসা বাড়তে থাকে। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো আপনাদের সম্পর্ককে আরো মজবুত করতে সাহায্য করে। যাই হোক, সম্পর্কের বয়স যত বাড়ে, সঙ্গীর প্রতি আপনার আবদারও বাড়ে। আর যখনই এই বিষয়ে ঘাটতি পান, হয়তো আপনি অন্য কারো সম্পর্কের সঙ্গে নিজেদেরটা তুলনা করতে শুরু করেন। একটা সময় এই খুঁনসুটিগুলোই আপনাদের ভালোবাসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই যদি সম্পর্কে সুখী হতে চান তাহলে কিছু বিষয় এড়িয়ে যান। এ ক্ষেত্রে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. শুধু ভালোবাসাই যথেষ্ট! এই অনুভূতি আপনাকে মনে মনে সুখ দিবে ঠিকই কিন্তু মানসিক শান্তি দিবে কি না, সেই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। যদি সারা জীবন সুখে থাকতে চান তাহলে সঙ্গী আপনাকে সম্মান করে কি না, আপনাকে কতটুকু সে বোঝার চেষ্টা করে, আপনার জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করে, আপনাকে সুখী করতে সে কী করতে পারে এই বিষয়গুলোতেও নজর দিতে হবে। শুধু ভালোবাসা থাকলেই চলবে না, বুঝলেন?
২. হয়তো আপনি আপনার বন্ধুর সম্পর্ক নিয়ে হিংসা করেন, কারণ ফেসবুকে তাদের রোমান্টিক ছবি আপনাকে প্রতিদিনই দেখতে হয়। আর আপনি তাদের সঙ্গে তুলনা করে নিজেকে অসুখী মনে করছেন। সব সময় মনে রাখবেন, বাস্তব জীবন আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম দুটি ভিন্ন জায়গা। তাই অন্যের রোমান্স নিয়ে হিংসা করে নিজেদের সুখ নষ্ট করবেন না।
৩. জীবনে এমন অনেক মুহূর্ত আসে, যখন সঠিক ও ভুলের মাঝে কোনো একটাকে বেছে নিতে হয়। প্রেমের ক্ষেত্রেও ব্যক্তিক্রম নয়। সব সময় যে আপনিই ঠিক ও সৎ এই বিষয়টা ভুলে যান। মানুষ কখনোই নিজেকে ভুল মনে করে না। নিজের ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি বিষয়েই সে যুক্তি দেখাতে পারে। তবে প্রেমের ব্যাপারে একেবারেই যুক্তি দেখাবেন না, যদি প্রিয় মানুষটাকে কষ্ট দিতে না চান।
৪. সম্পর্কের শুরুটা যতই রোমাঞ্চকর হোক না কেন, বাস্তবতাকে আপনার মেনে নিতেই হবে। প্রতিদিনই আপনি সমানভাবে ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন না। কাল এমন ছিল, আজ কী হলো? এমন চিন্তা করা যাবে না। কিছু বিষয় সাধারণভাবে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
৫. আপনারা দুজন পরস্পরকে অনেক ভালোবাসেন, তার মানে এই নয় যে কখনোই ঝগড়া হবে না। এগুলো খুবই স্বাভাবিক বিষয়। আর ঝগড়া হলে প্রেম কমে যাবে এটা ভাবারও কোনো অবকাশ নেই। তাই প্রকৃতির নিয়মে যা হচ্ছে জীবনে, হতে দিন, শুধু মনের মানুষটির প্রতি সৎ থাকুক। দেখবেন, জীবন কতটা সহজ, কতটা সুখের।
|
|
|
বন্ধুর মন ভালো করবেন যেভাবে |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:16 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
কারো মন খারাপ থাকলে সেটা ভালো করার জন্য কী করা কিংবা বলা উচিত, তা অনেক সময় বোঝা কষ্টকর হয়ে পড়ে। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই প্রিয় মানুষটির মন ভালো করা যায়। এমনই কিছু কৌশলের কথা জানিয়েছে রিডার্স ডাইজেস্ট। একনজরে দেখে নিন কী সেগুলো।
১. সহমর্মিতা দেখান
কারো সমস্যা কিংবা মন খারাপের প্রকৃত কারণ না জেনে মন ভালো করা সম্ভব নয়। তাই মন খারাপের প্রকৃত কারণ অনুধাবণ করুন। এরপর এমন কিছু বলুন, যাতে সে মনে করে আপনি তার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন এবং বিষয়টি আপনাকেও মর্মাহত করেছে।
২. যোগাযোগ রাখুন
কোনো বন্ধু যদি চাকরির আশায় হন্যে হয়ে ঘোরে কিংবা কোনো কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে, তাহলে তার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন। বার্তা পাঠান, ফোন করে খোঁজ নিন। এতে সে অনেকটাই মানসিকভাবে প্রফুল্ল থাকবে।
৩. কাজে ব্যস্ত রাখুন
মানুষ যখন যে কাজ করে, তখন তার মন সেদিকেই স্থির থাকে। তাই বন্ধুর মন খারাপ হলে তাকে বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যস্ত রাখুন। রান্না করা, ভ্রমণ, সিনেমা দেখা, বই পড়া এমন কাজে মনোনিবেশ করতে বলুন। মন অন্যদিকে প্রভাবিত হওয়ায় মন খারাপ থাকবে না আর।
৪. আন্তরিকতা দেখানো
অনেকেই মনে করে, মজা করলে, হৈ-হুল্লোড় করলে মন ভালো হয়ে যায়। মন খারাপের সময় এমনিতেই মানসিক অবস্থা ভালো থাকে না। তাই বন্ধুর সঙ্গে আন্তরিকতায় কথা বলুন। তার সমস্যার কথা শুনে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করুন।
৫. সাপোর্ট দিন
যেকোনো সমস্যা সমাধানের সবচেয়ে ভালো সমাধান হলো সমস্যার মুখোমুখি হওয়া। তাই বন্ধুটিকে সমস্যার সম্মুখীন হতে পরামর্শ দিন। তাকে উপলব্ধি করান, আপনি তার সঙ্গেই আছেন।
|
|
|
বুকের ব্রণ দূর করে টুথপেস্ট! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:15 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
মুখের ব্রণের সমস্যা তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে বুকের ব্রণও অনেক বড় সমস্যা। তবে সবার এই সমস্যা হয় না। যাদের ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত তাদের বুকেও ব্রণ হয়ে থাকে। এই ব্রণ দূর করতে ঘরোয়া উপায়ের কোনো বিকল্প নেই। কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই এই উপাদানগুলো ত্বক ব্রণমুক্ত রাখে। কোন কোন উপাদান বুকের ব্রণ দূর করে সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
লেবুর রস
লেবুর রস ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে ব্রণ শুকিয়ে ফেলে। লেবুর স্লাইস ব্রণের ওপর কিছুক্ষণ ঘষে নিন। অথবা লেবুর রসের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
টুথপেস্ট
টুথপেস্টের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে এবং ওই অংশের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে দেয়। রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণের ওপর টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমান। সকালে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আপেল সিডার ভিনেগার
খুব দ্রুত ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে আপেল সিডার ভিনেগার। দুই ভাগ পানির সঙ্গে এক ভাগ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এবার একটি তুলার বলে এই মিশ্রণ লাগিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এ ছাড়া এই ভিনেগারের সঙ্গে গ্রিন টি, চিনি ও মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। দেখবেন, এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রণ দূর হয়ে যাবে।
অ্যালোভেরার রস
ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে এবং চুলকানির সমস্যা সমাধান করে অ্যালোভেরার রস। ব্রণের ওপর সরাসরি অ্যালোভেরার রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। একদিনে দুবারের বেশি এই রস ব্রণে লাগান। দেখবেন, অনেক দ্রুত বুকের ব্রণ দূর হবে।
বেকিং সোডা
সামান্য পানির সঙ্গে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদানটি ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ত্বকের মরা কোষ দূর করে এবং ত্বকে নরম ও মসৃণ করে।
|
|
|
ত্বকের তিন সমস্যা সমাধান করবে দুই পাতা! |
Posted by: Hasan - 01-16-2017, 05:14 PM - Forum: লাইফ স্টাইল
- No Replies
|
|
ব্রণ, ত্বকের কালচে দাগ কিংবা মলিন ত্বক- এই তিনটি সমস্যার সমাধান করবে দুটি পাতা। নিমপাতা ও তুলসি পাতা। নিমপাতায় জীবাণু ধ্বংস করার উপাদান রয়েছে, যা ব্রণের ব্যাকটেরিয়া দূর করে ত্বককে ব্রণমুক্ত রাখে। এ ছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা কালচে দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে, বলিরেখা দূর করে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। অন্যদিকে তুলসিতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ত্বকের দূষিত পদার্থ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে।
কীভাবে এই পাতা দুটি দিয়ে ত্বকের সমস্যাগুলোর সমাধান করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
প্রথম ধাপ
১০টি নিমপাতা ও ১০টি তুলসি পাতা ভালো করে ধুয়ে রোদে রেখে দিন। ২৪ ঘণ্টা পর এই পাতাগুলোর রং যখন সবুজ থেকে বাদামি হয়ে যাবে, তখন ব্লেন্ডারে দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করুন।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার একটি বাটিতে দুই চা চামচ নিমপাতার গুঁড়ো, দুই চা চামচ তুলসি পাতার গুঁড়ো ও এক টেবিল চামচ মুলতানি মাটি একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
তৃতীয় ধাপ
এবার এর মধ্যে গোলাপজল মেশাতে থাকেন, যতক্ষণ না ঘন মিশ্রণ হয়। নরম ব্রাশ দিয়ে প্যাকটি মিশিয়ে নিন।
চতুর্থ ধাপ
এখন ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এবার তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। দুই মিনিট অপেক্ষা করুন।
পঞ্চম ধাপ
এবার এই প্যাক মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
ষষ্ঠ ধাপ
শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভিজিয়ে হালকাভাবে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর ময়েশ্চারাইজার লাগান। সপ্তাহে অন্তত দুবার এই প্যাক মুখে লাগান।
|
|
|
|