01-16-2017, 08:05 PM
বেকিং সোডা বা সোডিয়াম বাইকার্বোনেট ঘর পরিষ্কার রাখার বিভিন্ন কাজে যেমন কার্যকরী তেমনি শরীর, ত্বক ও চুলের যত্নেও উপকারী। এতে আছে ন্যাচারাল অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ত্বকে পি এইচ লেভেল বজায় রাখে।
আজকের আয়োজনে থাকছে চুলের যত্নে বেকিং সোডার চারটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার, যার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে অনলাইন বিউটি সাইট হোম রিমেডি হ্যাকস ডট কম-এ। চলুন একনজর দেখে আসি।
১. বেকিং সোডার শ্যাম্পু
এতে আছে প্রাকৃতিক ক্ষারীয় উপাদান, যা চুলকে রাসায়নিক দ্রব্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। তাই আপনার নিয়মিত ব্যবহৃত শ্যাম্পুর সাথে খুব সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা মিশিয়ে চুল ধোয়ার কাজে ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে পেতে পারেন প্রাকৃতিকভাবে মজবুত চুল।
২. তৈলাক্ত চুলের যত্নে
তৈলাক্ত চুল ও তালুতে খুব দ্রুত ময়লা জমে। অতিরিক্ত ঘাম চুলে দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে আপনি বেকিং সোডা ও পানি ১:৩ অনুপাতে মিশিয়ে মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। পাঁচ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুলের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন একবার ব্যবহারের মাধ্যমেই। তবে অবশ্যই মাসে দুবারের বেশি ব্যবহার করবেন না। এ ছাড়া ড্রাই শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা চুলের আগায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং পরে চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে ঝেড়ে নিন।
৩. খুশকি দূর করতে
চুলের সাধারণ একটি সমস্যা খুশকি, যা দূর করতে বেকিং সোডা বেশ কার্যকরী। প্রথমেই আপনার চুল ভিজিয়ে নিন এবং এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিয়ে তালুতে ম্যাসাজ করুন। দুই মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতিতে চুল পরিষ্কার করতে পারেন। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে একটি লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। পেস্টটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটিও খুশি দূর করতে সাহায্য করবে।
৪. চুলকে কন্ডিশনিং করতে
আপনার ব্যবহৃত যেকোনো কন্ডিশনারের সঙ্গে আধা কাপ বেকিং সোডা মিশিয়ে রাখুন। শ্যাম্পু ব্যবহারের পর চুলের আগা থেকে গোঁড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। তবে কখনই কন্ডিশনিং করতে শুধু বেকিং সোডা চুলে সরাসরি ব্যবহার করবেন না।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
আজকের আয়োজনে থাকছে চুলের যত্নে বেকিং সোডার চারটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার, যার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে অনলাইন বিউটি সাইট হোম রিমেডি হ্যাকস ডট কম-এ। চলুন একনজর দেখে আসি।
১. বেকিং সোডার শ্যাম্পু
এতে আছে প্রাকৃতিক ক্ষারীয় উপাদান, যা চুলকে রাসায়নিক দ্রব্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। তাই আপনার নিয়মিত ব্যবহৃত শ্যাম্পুর সাথে খুব সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা মিশিয়ে চুল ধোয়ার কাজে ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে পেতে পারেন প্রাকৃতিকভাবে মজবুত চুল।
২. তৈলাক্ত চুলের যত্নে
তৈলাক্ত চুল ও তালুতে খুব দ্রুত ময়লা জমে। অতিরিক্ত ঘাম চুলে দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে আপনি বেকিং সোডা ও পানি ১:৩ অনুপাতে মিশিয়ে মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। পাঁচ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুলের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন একবার ব্যবহারের মাধ্যমেই। তবে অবশ্যই মাসে দুবারের বেশি ব্যবহার করবেন না। এ ছাড়া ড্রাই শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা চুলের আগায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং পরে চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে ঝেড়ে নিন।
৩. খুশকি দূর করতে
চুলের সাধারণ একটি সমস্যা খুশকি, যা দূর করতে বেকিং সোডা বেশ কার্যকরী। প্রথমেই আপনার চুল ভিজিয়ে নিন এবং এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিয়ে তালুতে ম্যাসাজ করুন। দুই মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতিতে চুল পরিষ্কার করতে পারেন। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে একটি লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। পেস্টটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটিও খুশি দূর করতে সাহায্য করবে।
৪. চুলকে কন্ডিশনিং করতে
আপনার ব্যবহৃত যেকোনো কন্ডিশনারের সঙ্গে আধা কাপ বেকিং সোডা মিশিয়ে রাখুন। শ্যাম্পু ব্যবহারের পর চুলের আগা থেকে গোঁড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। তবে কখনই কন্ডিশনিং করতে শুধু বেকিং সোডা চুলে সরাসরি ব্যবহার করবেন না।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan