01-15-2017, 08:05 PM
ব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে শরীরের পুষ্টি চাহিদার দিকে খেয়াল রাখা সম্ভব হয়না অনেকেরই। কাজ, মানসিক চাপ, যত্নের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট জানিয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পর্কে।
প্রোটিন: শরীরের ভেতরে সেনাবাহিনী তৈরি করা আমিষের কাজ, যা রোগবালাইয়ের সঙ্গে লড়াই করে এবং শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করে। তবে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর আমিষ যেমন- ডিমের সাদা অংশ, মাছ, চর্বি ছাড়া মাংস যেমন মুরগির মাংস, ডাল, সাগুদানা ইত্যাদি।
‘রেড মিট’ অর্থাৎ গরু ও খাসির মাংস এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এগুলো ভালো প্রোটিনের স্বাস্থ্যগুণ নষ্ট করে। প্রতিদিন কতটুকু আমিষ খাওয়া যাবে তা নির্ভর করতে আপনার ওজনের উপর। আপনার ওজন যদি হয় ৬৮ কেজি তবে প্রতিদিন ৬৮-৭০ গ্রাম আমিষ খেতে হবে।
ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর আরেক যোদ্ধা ভিটামিন সি। শরীরের মুক্ত মৌল অপসারণে ভিটামিন সি অত্যন্ত উপকারী। আমলকি, কিউই ইত্যাদি ভিটামিন সি’য়ের উত্তম উৎস।
ভিটামিন বি টুয়েলভ: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগ নিরাময়ের দ্রুততা দুয়ের উপরেই প্রভাব ফেলে ভিটামি বি টুয়েলভ। দুধ ও দৃগ্ধজাত খাবার, ডিম ইত্যাদি প্রাণী থেকে আসা খাবারেই শুধু এই উপাদান পাওয়া যায়। যদি আপনি শাকাহারি হয়ে থাকেন তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
দস্তা: শরীরে দস্তার অভাবে শ্বেত রক্তকণিকার শক্তি কমে যায়, ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। বাদাম, হোল গ্রেইন, সিমের দানা, দুগ্ধজাত খাবার ইত্যাদি দস্তার উৎকৃষ্ট উৎস। দস্তার অভাবজনীত সমস্যার ঝুঁকি শিশুদের বেশি।
ছবি: রয়টার্স।
Related Stories
পিরিয়ডের ব্যথা থেকে বাঁচতে
ঘরোয়া প্রতিষেধক
মৃগী রোগ থেকে অটিজম
কাটাছেঁড়ায় ঘরোয়া প্রতিকার
কিছু কার্যকরী ঘরোয়া টোটকা
১০ রোগের সহজ সমাধান
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট জানিয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পর্কে।
প্রোটিন: শরীরের ভেতরে সেনাবাহিনী তৈরি করা আমিষের কাজ, যা রোগবালাইয়ের সঙ্গে লড়াই করে এবং শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করে। তবে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর আমিষ যেমন- ডিমের সাদা অংশ, মাছ, চর্বি ছাড়া মাংস যেমন মুরগির মাংস, ডাল, সাগুদানা ইত্যাদি।
‘রেড মিট’ অর্থাৎ গরু ও খাসির মাংস এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এগুলো ভালো প্রোটিনের স্বাস্থ্যগুণ নষ্ট করে। প্রতিদিন কতটুকু আমিষ খাওয়া যাবে তা নির্ভর করতে আপনার ওজনের উপর। আপনার ওজন যদি হয় ৬৮ কেজি তবে প্রতিদিন ৬৮-৭০ গ্রাম আমিষ খেতে হবে।
ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর আরেক যোদ্ধা ভিটামিন সি। শরীরের মুক্ত মৌল অপসারণে ভিটামিন সি অত্যন্ত উপকারী। আমলকি, কিউই ইত্যাদি ভিটামিন সি’য়ের উত্তম উৎস।
ভিটামিন বি টুয়েলভ: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগ নিরাময়ের দ্রুততা দুয়ের উপরেই প্রভাব ফেলে ভিটামি বি টুয়েলভ। দুধ ও দৃগ্ধজাত খাবার, ডিম ইত্যাদি প্রাণী থেকে আসা খাবারেই শুধু এই উপাদান পাওয়া যায়। যদি আপনি শাকাহারি হয়ে থাকেন তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
দস্তা: শরীরে দস্তার অভাবে শ্বেত রক্তকণিকার শক্তি কমে যায়, ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। বাদাম, হোল গ্রেইন, সিমের দানা, দুগ্ধজাত খাবার ইত্যাদি দস্তার উৎকৃষ্ট উৎস। দস্তার অভাবজনীত সমস্যার ঝুঁকি শিশুদের বেশি।
ছবি: রয়টার্স।
Related Stories
পিরিয়ডের ব্যথা থেকে বাঁচতে
ঘরোয়া প্রতিষেধক
মৃগী রোগ থেকে অটিজম
কাটাছেঁড়ায় ঘরোয়া প্রতিকার
কিছু কার্যকরী ঘরোয়া টোটকা
১০ রোগের সহজ সমাধান
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan