01-15-2017, 09:09 PM
অফিসে প্রেম হতেই পারে। কারণ, ভালোবাসা তো আর জায়গা বুঝে হয় না। তবে এর সঙ্গে আপনার ক্যারিয়ার ও সম্মান জড়িত, এটা ভুলে গেলেও চলবে না। সব সময় মনে রাখবেন, প্রেমের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ আপনি আগে থেকে কখনোই আন্দাজ করতে পারবেন না। তাই অযথা এই সম্পর্কের কথা সবাইকে ঢাকঢোল পিটিয়ে না বলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। এই প্রেমের ক্ষেত্রে আরো কী কী বিষয় এড়িয়ে চলবেন, তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়ায়। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।
১. একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে ব্যক্তিগত বিষয় ও কাজের বিষয় আলাদা করে রাখাটা খুবই কঠিন। তবে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের এই বিষয়টিতে খেয়াল রাখা উচিত, যাতে তাঁদের সম্পর্কের কোনো নেতিবাচক প্রভাব কাজের ওপর না পড়ে। নিজেদের অনুভূতিকে কাজ থেকে দূরে রাখুন, যদি ক্যারিয়ারের ক্ষতি করতে না চান।
২. এ সম্পর্ক নিয়ে আপনার যদি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা না থাকে, তাহলে ভুলেও সম্পর্কের কথা অফিসে প্রকাশ করবেন না। আবার এমনও না যে, তার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেবেন। এতে দুজনের ওপরই বাড়তি চাপ তৈরি হবে। আপনাদের বিষয়টি প্রকাশ পেলে অফিসের সবাই বেশ মজা নিয়ে ঘটনাটি আলোচনা করবে। তাই আগে থেকেই সাবধান!
৩. এই সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটাতে চাইলে সেটি আপসে করার চেষ্টা করুন। খুব বাজেভাবে সম্পর্ক নষ্ট করলে আপনাদেরই ক্ষতি। কারণ, দুজনকেই এখানে কাজ করতে হবে। তাই এমন কোনো আচরণ করা যাবে না, যা নিজেদের ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর। আর এটাও সত্যি যে, খারাপভাবে বিচ্ছেদ ঘটলে আপনারাও একসঙ্গে কাজ করে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন না।
৪. অফিসে কাউকে ভালো লাগতে পারেই, তবে নিজের ব্যক্তিত্বের বিষয়ে সচেতন থাকুন। এমন কিছু করবেন না, যাতে অফিসের কর্মীরা আপনাকে খারাপ মনে করেন। যদি সম্পর্কটা ভেঙে যায়, তাহলে আপনি তাঁদের কাছে খারাপ হিসেবেই থেকে যাবেন। তাই নিজেদের সম্পর্কটা সবার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখাটাই ভালো।
৫. অফিসে একই পদের মানুষের সঙ্গে প্রেম করুন। না হলে পরে নিজেদের ইগো সমস্যার কারণে সম্পর্কটা নাও টিকতে পারে। আবার বসের সঙ্গে প্রেম করাও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। কারণ, আপনার যোগ্যতার কারণে পদোন্নতি হলেও সবাই ভাববে, এ সম্পর্কের কারণেই এমনটা ঘটেছে।
৬. অফিসের মধ্যে সঙ্গীর সঙ্গে কোনো ধরনের শারীরিক সম্পর্কে জড়াবেন না। ধরা পড়লে আপনাদের দুজনেরই চাকরি থাকবে না। আর এটা লজ্জাজনকও বটে। তাই এ বিষয়ে দুজনকেই সচেতন থাকতে হবে।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
১. একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে ব্যক্তিগত বিষয় ও কাজের বিষয় আলাদা করে রাখাটা খুবই কঠিন। তবে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের এই বিষয়টিতে খেয়াল রাখা উচিত, যাতে তাঁদের সম্পর্কের কোনো নেতিবাচক প্রভাব কাজের ওপর না পড়ে। নিজেদের অনুভূতিকে কাজ থেকে দূরে রাখুন, যদি ক্যারিয়ারের ক্ষতি করতে না চান।
২. এ সম্পর্ক নিয়ে আপনার যদি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা না থাকে, তাহলে ভুলেও সম্পর্কের কথা অফিসে প্রকাশ করবেন না। আবার এমনও না যে, তার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেবেন। এতে দুজনের ওপরই বাড়তি চাপ তৈরি হবে। আপনাদের বিষয়টি প্রকাশ পেলে অফিসের সবাই বেশ মজা নিয়ে ঘটনাটি আলোচনা করবে। তাই আগে থেকেই সাবধান!
৩. এই সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটাতে চাইলে সেটি আপসে করার চেষ্টা করুন। খুব বাজেভাবে সম্পর্ক নষ্ট করলে আপনাদেরই ক্ষতি। কারণ, দুজনকেই এখানে কাজ করতে হবে। তাই এমন কোনো আচরণ করা যাবে না, যা নিজেদের ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর। আর এটাও সত্যি যে, খারাপভাবে বিচ্ছেদ ঘটলে আপনারাও একসঙ্গে কাজ করে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন না।
৪. অফিসে কাউকে ভালো লাগতে পারেই, তবে নিজের ব্যক্তিত্বের বিষয়ে সচেতন থাকুন। এমন কিছু করবেন না, যাতে অফিসের কর্মীরা আপনাকে খারাপ মনে করেন। যদি সম্পর্কটা ভেঙে যায়, তাহলে আপনি তাঁদের কাছে খারাপ হিসেবেই থেকে যাবেন। তাই নিজেদের সম্পর্কটা সবার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখাটাই ভালো।
৫. অফিসে একই পদের মানুষের সঙ্গে প্রেম করুন। না হলে পরে নিজেদের ইগো সমস্যার কারণে সম্পর্কটা নাও টিকতে পারে। আবার বসের সঙ্গে প্রেম করাও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। কারণ, আপনার যোগ্যতার কারণে পদোন্নতি হলেও সবাই ভাববে, এ সম্পর্কের কারণেই এমনটা ঘটেছে।
৬. অফিসের মধ্যে সঙ্গীর সঙ্গে কোনো ধরনের শারীরিক সম্পর্কে জড়াবেন না। ধরা পড়লে আপনাদের দুজনেরই চাকরি থাকবে না। আর এটা লজ্জাজনকও বটে। তাই এ বিষয়ে দুজনকেই সচেতন থাকতে হবে।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan