01-16-2017, 07:26 PM
কিছু কথা আগুনের মতো, যা সম্পর্ককে জ্বালিয়ে দিতে পারে। এই জন্য মনীষীরা বলে গেছেন, ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।’ অর্থাৎ ভেবেচিন্তে কথা বলতে হবে। আর বিষয়টি যখন সঙ্গীকে নিয়ে, তখন শব্দ প্রয়োগে আরো একটু সচেতন থাকতেই হবে। জীবনধারাবিষয়ক বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইট জানিয়েছে কিছু কথা, যা কখনো প্রেমিকাকে বলবেন না। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কথাগুলো কী কী।
১. ‘আমার অনেক বান্ধবী আছে’
প্রথমত, এ ধরনের কথা বলা মূর্খতার পরিচয়। আর দ্বিতীয়ত, এ ধরনের কথায় মেয়েদের মনঃক্ষুণ্ণ হয়। কোনো মেয়েই চায় না, তার সঙ্গীর অনেক বান্ধবী থাকুক।
২. ‘অনেক বেশি চিন্তা করো’
ভুল করেও প্রেমিকাকে এ কথা বলবেন না। মেয়েরা চিন্তিত থাকলে অনেক ধরনের ভাবনা তাদের মাথায় ঘুরপাক খায়। তাই এ সময় আপনার এ কথা তাকে আরো বিগড়ে দিতে পারে।
৩. ‘পুরুষ সহকর্মীকে নিয়ে কথা বলা বন্ধ করো’
এ কথায় আপনার সঙ্গী অনেক কষ্ট পাবে। সে ভাববে, আপনি তাকে সন্দেহ করেন। তার ব্যক্তিগত বিষয়ে কেউ হস্তক্ষেপ করুক, এটা সে চায় না। আপনি তার প্রেমিক হলেও সে এটা সহ্য করবে না।
৪. ‘ফোন চেক করতে দাও’
ফোন মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত জিনিস। তাই অনুমতি নিয়ে সঙ্গীর ফোন দেখতে চাইতে পারেন। যদি প্রেমিকা বুঝতে পারে, আপনি বিনা অনুমতিতে তার ফোন স্পর্শ করেছেন, তাহলে সে প্রচণ্ড কষ্ট পাবে। তাকে স্বাধীন থাকতে দিন।
৫. ‘তোমার পাসওয়ার্ড দাও’
বর্তমানে দম্পতিরা একে অন্যের সঙ্গে সব শেয়ার করে। এমনকি নিজের পাসওয়ার্ডও। তাই বিয়ে হওয়ার আগপর্যন্ত পাসওয়ার্ডের জন্য জেদ করবেন না।
৬. ‘তুমি মোটা হয়ে গেছ’
এ কথা বললে মেয়েরা খুব ক্ষেপে যায়। এমনিতে কারো শারীরিক বিষয় নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। ওজন বৃদ্ধির সমস্যা সমাধানে কী করতে হবে, সে বিষয়ে আপনার সঙ্গী অবগত। ধৈর্য ধরে সঙ্গীকে তার মতো কাজ করতে দিন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
১. ‘আমার অনেক বান্ধবী আছে’
প্রথমত, এ ধরনের কথা বলা মূর্খতার পরিচয়। আর দ্বিতীয়ত, এ ধরনের কথায় মেয়েদের মনঃক্ষুণ্ণ হয়। কোনো মেয়েই চায় না, তার সঙ্গীর অনেক বান্ধবী থাকুক।
২. ‘অনেক বেশি চিন্তা করো’
ভুল করেও প্রেমিকাকে এ কথা বলবেন না। মেয়েরা চিন্তিত থাকলে অনেক ধরনের ভাবনা তাদের মাথায় ঘুরপাক খায়। তাই এ সময় আপনার এ কথা তাকে আরো বিগড়ে দিতে পারে।
৩. ‘পুরুষ সহকর্মীকে নিয়ে কথা বলা বন্ধ করো’
এ কথায় আপনার সঙ্গী অনেক কষ্ট পাবে। সে ভাববে, আপনি তাকে সন্দেহ করেন। তার ব্যক্তিগত বিষয়ে কেউ হস্তক্ষেপ করুক, এটা সে চায় না। আপনি তার প্রেমিক হলেও সে এটা সহ্য করবে না।
৪. ‘ফোন চেক করতে দাও’
ফোন মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত জিনিস। তাই অনুমতি নিয়ে সঙ্গীর ফোন দেখতে চাইতে পারেন। যদি প্রেমিকা বুঝতে পারে, আপনি বিনা অনুমতিতে তার ফোন স্পর্শ করেছেন, তাহলে সে প্রচণ্ড কষ্ট পাবে। তাকে স্বাধীন থাকতে দিন।
৫. ‘তোমার পাসওয়ার্ড দাও’
বর্তমানে দম্পতিরা একে অন্যের সঙ্গে সব শেয়ার করে। এমনকি নিজের পাসওয়ার্ডও। তাই বিয়ে হওয়ার আগপর্যন্ত পাসওয়ার্ডের জন্য জেদ করবেন না।
৬. ‘তুমি মোটা হয়ে গেছ’
এ কথা বললে মেয়েরা খুব ক্ষেপে যায়। এমনিতে কারো শারীরিক বিষয় নিয়ে কথা বলা উচিত নয়। ওজন বৃদ্ধির সমস্যা সমাধানে কী করতে হবে, সে বিষয়ে আপনার সঙ্গী অবগত। ধৈর্য ধরে সঙ্গীকে তার মতো কাজ করতে দিন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan