01-16-2017, 08:01 PM
সঙ্গী যখন কোনো কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে, তখন তাকে সামলে নেওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং। কর্মক্ষেত্র, পারিবারিক কিংবা অন্য যেকোনো কারণেই বিষণ্ণতার সৃষ্টি হতে পারে। ধৈর্য ও ভালো বোঝাপড়ার মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। এ জন্য রিডার্স ডাইজেস্টে প্রকাশিত কিছু উপায় দেখে নিতে পারেন, যেগুলো সঙ্গীর বিষণ্ণতা দূর করতে সাহায্য করবে।
১. সহমর্মিতা দেখান
সুখ-দুঃখ ঘিরেই জীবন। কিন্তু চলার পথে এমন অনেক সময় আসে যখন মানুষ নানা কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে। এমন সময় সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান সঙ্গীর কাছে। খারাপ সময়ে সঙ্গীর পাশে থাকুন। তাকে বোঝান আপনি তার পাশে সব সময় আছেন।
২. তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না
সঙ্গী বিষণ্ণতা কিংবা উদ্বেগের মধ্যে থাকলে আপনার সঙ্গে তার চিন্তাধারার ব্যবধান হবেই। স্বাভাবিক নিয়মে সে সময় তার আচরণেও পরিবর্তন আসবে। তাই এই সময়টাতে তার কোনো আচরণকে ব্যক্তিগত না নিয়ে তাকে সময় দিন।
৩. আঙুল উঁচু করে কথা বলবেন না
মন ভালো না থাকলে আসলে কোনো কিছুই ভালো লাগে না। তাই মন খারাপের সময় সঙ্গীর প্রতি আঙুল উঁচিয়ে কথা বললে সে ভাবতে পারে আপনি তাকে দোষারোপ করছেন।
৪. স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন
সঙ্গীকে বিষণ্ণতা থেকে মুক্ত করতে তাকে সহযোগিতা করুন। তার সঙ্গে অযাচিত তর্কে না জড়িয়ে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ধারে কাছে কোথাও থেকে সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন।
৫. কথা শুনুন
সঙ্গীর অবস্থা বোঝার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হচ্ছে তার সমস্যাগুলো জানা। এ ক্ষেত্রে সরাসরি তার সঙ্গে কথা বলুন। তার সমস্যাগুলো মন দিয়ে শুনুন।
৬. মনে রাখবেন আপনি সঙ্গী, মনোবিজ্ঞানী নন
সঙ্গীর খারাপ সময়ে আপনি অবশ্যই তার পাশে থাকবেন। বুদ্ধি, পরামর্শ দিবেন। মনে রাখবেন, আপনার এসব পরামর্শ যেন অতিরঞ্জিত না হয়ে যায়। কেননা মন খারাপ থাকলে মানুষ অনেক কিছুই স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে আপনার উপদেশগুলো যেন আদেশে পরিণত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
১. সহমর্মিতা দেখান
সুখ-দুঃখ ঘিরেই জীবন। কিন্তু চলার পথে এমন অনেক সময় আসে যখন মানুষ নানা কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে। এমন সময় সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান সঙ্গীর কাছে। খারাপ সময়ে সঙ্গীর পাশে থাকুন। তাকে বোঝান আপনি তার পাশে সব সময় আছেন।
২. তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না
সঙ্গী বিষণ্ণতা কিংবা উদ্বেগের মধ্যে থাকলে আপনার সঙ্গে তার চিন্তাধারার ব্যবধান হবেই। স্বাভাবিক নিয়মে সে সময় তার আচরণেও পরিবর্তন আসবে। তাই এই সময়টাতে তার কোনো আচরণকে ব্যক্তিগত না নিয়ে তাকে সময় দিন।
৩. আঙুল উঁচু করে কথা বলবেন না
মন ভালো না থাকলে আসলে কোনো কিছুই ভালো লাগে না। তাই মন খারাপের সময় সঙ্গীর প্রতি আঙুল উঁচিয়ে কথা বললে সে ভাবতে পারে আপনি তাকে দোষারোপ করছেন।
৪. স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন
সঙ্গীকে বিষণ্ণতা থেকে মুক্ত করতে তাকে সহযোগিতা করুন। তার সঙ্গে অযাচিত তর্কে না জড়িয়ে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ধারে কাছে কোথাও থেকে সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন।
৫. কথা শুনুন
সঙ্গীর অবস্থা বোঝার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হচ্ছে তার সমস্যাগুলো জানা। এ ক্ষেত্রে সরাসরি তার সঙ্গে কথা বলুন। তার সমস্যাগুলো মন দিয়ে শুনুন।
৬. মনে রাখবেন আপনি সঙ্গী, মনোবিজ্ঞানী নন
সঙ্গীর খারাপ সময়ে আপনি অবশ্যই তার পাশে থাকবেন। বুদ্ধি, পরামর্শ দিবেন। মনে রাখবেন, আপনার এসব পরামর্শ যেন অতিরঞ্জিত না হয়ে যায়। কেননা মন খারাপ থাকলে মানুষ অনেক কিছুই স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে আপনার উপদেশগুলো যেন আদেশে পরিণত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan