02-22-2017, 12:20 AM
______________তবুও তুমি
.
.
.
নীল আজ অনেক খুশী,
কারণ সে ইন্টারে ভালো রেজাল্ট করতে পেরেছে।
.
.
আজ পরীক্ষার রিজাল্ট প্রকাশ হইছে রেজাল্ট বোর্ডের
প্রথম সারিতেই নীলের নাম জিপিএ ৫ আসছে।
.
.
এই সাদা পাতায় ভালো নাম্বার আসা মানে অনেক পাওয়া,
তাইতো আজ বাড়ির পথে ছুটেছে নীল।
মা বাবার স্বপ্ন আমি ভালো একটা রিজাল্ট নিয়ে কোন
ভার্সিটিতে ভর্তি হবো।
লেখা পড়া শেষ করে ভালো একটা চাকরি তাইতো আমার মত
মধ্যবিত্ত ফেমেলীর ছেলে মেয়ের বাবা মা হাজার ত্যাগ।
.
.
আমি নীল গত ২০১০ এর এইচ এস সি পরীক্ষার্থী কিন্তু
আমার পরীক্ষা দেওয়া হয়নি।
দেওয়া হয়নি বলা যাবেনা আমিই পরীক্ষা দেইনি,
.
.
শুভা আর আমি একি ক্লাসে পড়তাম।
দুজনেই একসাথে এস,এস,সি দিছি,
আমাদের রিলেশন এর চলছিলো প্রায় দেড় বছর।
পাগলী একটা দেখতে শ্যামবর্ণ চেহারা, কথায় যেন মুক্তা
ঝরে ওর একটা হাসি সব কিছু উলট পালট করে দিতে পারে।
চেহারায় যেন মায়ার কোন যাদুর মন্ত্র আঠকানো আছে!
.
.
ওর বাবা সরকারি চাকরী করে,
ওর আরো দুইটা বোন আছে, ছোট ভাই দুইটা মোট পাচঁ
জন।
আমি আর শুভা এটাই ছিলো আমার পৃথীবি,
সারা দিন ফোনে কথা ক্লাস শেষে দুপুরে মাঠে বসে গল্প
কত কি,
একদিন শুভা আমার একটা গিফট দিল ব্রেসলেট,
আর বলল এটা তোমার জন্য দ্বিতীয় আমি, এটা হাতে পরে
রাখবা আর ভাববা আমি তোমার সাথে আছি সব সময়।
আর কোনদিন অন্য মেয়ের দিকে তাকালে আমার ব্রেস
তোমাকে আমার কথা মনে করিয়ে দিবে।
.
.
আসলে আজও তুমার কথা আমার মনে আছে।
আর জীবনে ভুলতে পারবো বলেও মনে হয়না,
জানেন...... শুভার বিয়ে হয়ে গেছে,
ছেলে USA থাকে।
ওর ফেমেলী হতে বিয়ে দিছে,
আমি অনেক অপেক্ষা করছি ওর বিয়ের আগে শুভার।
ও এসে বলবে নীল আমি এই বিয়েতে রাজী না!
আমাকে জোর করে বিয়ে দিচ্ছে ফেমেলী হতে।
.
.
গত এক বছর আমি রোম হতে বের হতাম না,
রুমেই কাটতো সারা দিন।
ঘুমের বড়ি ছিল আমার শুভাকে ভুলে তাকার সন্গি।
একদিন শুভার ফোন এলো রাত ১ টার দিকে।
অচেনা নাম্বার কিন্তু রিসিব করার পর কন্ঠটা বারিএবং চির চেনা শুভার
কন্ঠ।
শুভাঃ....হ্যালো নীল
জী.....কে বলছেন?
শুভাঃআমায় চিনতে পারছো না আমি শুভা
জী....বলুন কেমন আছেন আপনি
শুভাঃ নীল তোমাকে আমার কিছু কথা বলার ছিলো!
জী......বলুন
শুভাঃনীল আমি জানি তুমি আমাকে ক্ষমা করবেনা,
তারপরও আমি তোমায় আজ কিছু কথা বলতেছি শোন।
আমি বিয়েতে রাজি ছিলাম না,
শুধু মাত্র আমার বাকি বোন আর ভাইদের ফিউচার এর কথা
ভেবে এই বিয়েতে রাজি হইছি।
জানো আমার স্বামীর আরো জি,এফ আছে,
আমেরিকায় জন্ম মদ খায় মাতলামু করে।
এমন কি আমার সামনে অন্য মেয়েকে নিয়ে ঘুরে কিন্তু
আমি কিছুই করতে পারিনা।
নীল আজকাল তোমায় অনেক মিস করি।
কাদতে কাদতে.....................
নীলঃআচ্ছা শুভা ঠিক আছে কেদনা!
শুভাঃনীল আমি জানি তুমি আমায় অনেক ভালো বাসো, তাই
একটা কথা বলছি পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও আর তোমার
জীবনটা নতুন করে সাজিয়ে নিও
বাই।
.
.
হ্যা আমিও ওর ফোনের কথা গুলি রাখবো আমার জীবনটা
সাজাবো,
তবে আর কোন মেয়ের স্বপ্ন বুকে নিয়ে নয় আমার মা
বাবার স্বপ্ন সাজাবো তাইতো শুরু করেছি আবার,
দমে থেকে নয়।
লেখা পড়া কম্পলিট করে আমার জন্ম হতে আমায় নিয়ে স্বপ্ন
দেখা মানুষ গুলার স্বপ্ন সাজাবো.......
মা বাবার স্বপ্ন।
আর তার মাঝেও আছে তবুও তোমায় ভালোবাসার সৃতি।
.
.
লেখাঃ___________( নীল ) N A
.
.
.
নীল আজ অনেক খুশী,
কারণ সে ইন্টারে ভালো রেজাল্ট করতে পেরেছে।
.
.
আজ পরীক্ষার রিজাল্ট প্রকাশ হইছে রেজাল্ট বোর্ডের
প্রথম সারিতেই নীলের নাম জিপিএ ৫ আসছে।
.
.
এই সাদা পাতায় ভালো নাম্বার আসা মানে অনেক পাওয়া,
তাইতো আজ বাড়ির পথে ছুটেছে নীল।
মা বাবার স্বপ্ন আমি ভালো একটা রিজাল্ট নিয়ে কোন
ভার্সিটিতে ভর্তি হবো।
লেখা পড়া শেষ করে ভালো একটা চাকরি তাইতো আমার মত
মধ্যবিত্ত ফেমেলীর ছেলে মেয়ের বাবা মা হাজার ত্যাগ।
.
.
আমি নীল গত ২০১০ এর এইচ এস সি পরীক্ষার্থী কিন্তু
আমার পরীক্ষা দেওয়া হয়নি।
দেওয়া হয়নি বলা যাবেনা আমিই পরীক্ষা দেইনি,
.
.
শুভা আর আমি একি ক্লাসে পড়তাম।
দুজনেই একসাথে এস,এস,সি দিছি,
আমাদের রিলেশন এর চলছিলো প্রায় দেড় বছর।
পাগলী একটা দেখতে শ্যামবর্ণ চেহারা, কথায় যেন মুক্তা
ঝরে ওর একটা হাসি সব কিছু উলট পালট করে দিতে পারে।
চেহারায় যেন মায়ার কোন যাদুর মন্ত্র আঠকানো আছে!
.
.
ওর বাবা সরকারি চাকরী করে,
ওর আরো দুইটা বোন আছে, ছোট ভাই দুইটা মোট পাচঁ
জন।
আমি আর শুভা এটাই ছিলো আমার পৃথীবি,
সারা দিন ফোনে কথা ক্লাস শেষে দুপুরে মাঠে বসে গল্প
কত কি,
একদিন শুভা আমার একটা গিফট দিল ব্রেসলেট,
আর বলল এটা তোমার জন্য দ্বিতীয় আমি, এটা হাতে পরে
রাখবা আর ভাববা আমি তোমার সাথে আছি সব সময়।
আর কোনদিন অন্য মেয়ের দিকে তাকালে আমার ব্রেস
তোমাকে আমার কথা মনে করিয়ে দিবে।
.
.
আসলে আজও তুমার কথা আমার মনে আছে।
আর জীবনে ভুলতে পারবো বলেও মনে হয়না,
জানেন...... শুভার বিয়ে হয়ে গেছে,
ছেলে USA থাকে।
ওর ফেমেলী হতে বিয়ে দিছে,
আমি অনেক অপেক্ষা করছি ওর বিয়ের আগে শুভার।
ও এসে বলবে নীল আমি এই বিয়েতে রাজী না!
আমাকে জোর করে বিয়ে দিচ্ছে ফেমেলী হতে।
.
.
গত এক বছর আমি রোম হতে বের হতাম না,
রুমেই কাটতো সারা দিন।
ঘুমের বড়ি ছিল আমার শুভাকে ভুলে তাকার সন্গি।
একদিন শুভার ফোন এলো রাত ১ টার দিকে।
অচেনা নাম্বার কিন্তু রিসিব করার পর কন্ঠটা বারিএবং চির চেনা শুভার
কন্ঠ।
শুভাঃ....হ্যালো নীল
জী.....কে বলছেন?
শুভাঃআমায় চিনতে পারছো না আমি শুভা
জী....বলুন কেমন আছেন আপনি
শুভাঃ নীল তোমাকে আমার কিছু কথা বলার ছিলো!
জী......বলুন
শুভাঃনীল আমি জানি তুমি আমাকে ক্ষমা করবেনা,
তারপরও আমি তোমায় আজ কিছু কথা বলতেছি শোন।
আমি বিয়েতে রাজি ছিলাম না,
শুধু মাত্র আমার বাকি বোন আর ভাইদের ফিউচার এর কথা
ভেবে এই বিয়েতে রাজি হইছি।
জানো আমার স্বামীর আরো জি,এফ আছে,
আমেরিকায় জন্ম মদ খায় মাতলামু করে।
এমন কি আমার সামনে অন্য মেয়েকে নিয়ে ঘুরে কিন্তু
আমি কিছুই করতে পারিনা।
নীল আজকাল তোমায় অনেক মিস করি।
কাদতে কাদতে.....................
নীলঃআচ্ছা শুভা ঠিক আছে কেদনা!
শুভাঃনীল আমি জানি তুমি আমায় অনেক ভালো বাসো, তাই
একটা কথা বলছি পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও আর তোমার
জীবনটা নতুন করে সাজিয়ে নিও
বাই।
.
.
হ্যা আমিও ওর ফোনের কথা গুলি রাখবো আমার জীবনটা
সাজাবো,
তবে আর কোন মেয়ের স্বপ্ন বুকে নিয়ে নয় আমার মা
বাবার স্বপ্ন সাজাবো তাইতো শুরু করেছি আবার,
দমে থেকে নয়।
লেখা পড়া কম্পলিট করে আমার জন্ম হতে আমায় নিয়ে স্বপ্ন
দেখা মানুষ গুলার স্বপ্ন সাজাবো.......
মা বাবার স্বপ্ন।
আর তার মাঝেও আছে তবুও তোমায় ভালোবাসার সৃতি।
.
.
লেখাঃ___________( নীল ) N A
Hasan