The following warnings occurred:
Warning [2] Undefined variable $tcount - Line: 717 - File: portal.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/portal.php 717 errorHandler->error_callback
Warning [2] Undefined variable $tcount - Line: 722 - File: portal.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/portal.php 722 errorHandler->error_callback




Welcome, Guest
You have to register before you can post on our site.

Username
  

Password
  





Search Forums

(Advanced Search)

Forum Statistics
» Members: 1,293
» Latest member: Nuhuazizkumurya
» Forum threads: 2,871
» Forum posts: 6,359

Full Statistics

Online Users
There are currently 397 online users.
» 0 Member(s) | 393 Guest(s)
Applebot, Bing, Facebook, Google

Latest Threads
Find Prettys Womans in yo...
Forum: গল্প সমগ্র
Last Post: bdithelp
06-13-2024, 09:37 PM
» Replies: 0
» Views: 11
азартні ігри
Forum: ফেসবুক
Last Post: FabianGonzz
06-06-2024, 09:35 PM
» Replies: 0
» Views: 36
Shuvo Kamona Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:34 PM
» Replies: 80
» Views: 21,623
Kemon Acho Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:33 PM
» Replies: 71
» Views: 22,108
Bangla Islamic Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:31 PM
» Replies: 149
» Views: 32,729
Bangla Koster Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:25 PM
» Replies: 138
» Views: 34,424
Bangla Jokes Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:23 PM
» Replies: 65
» Views: 43,753
Bangla Advice Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:21 PM
» Replies: 85
» Views: 25,971
Mixed General Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:18 PM
» Replies: 202
» Views: 38,706
Bangla Friendship Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize
04-25-2024, 04:16 PM
» Replies: 165
» Views: 57,774

 
  পলিশের ছোয়ায় নিজেকে সাজান আরও বেশি আকর্ষণীয় রুপে !
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 01:53 PM - Forum: সাজগোজ টিপস - No Replies

নেইল আর্ট এখন আধুনিক ফ্যাশন কিছু বছর পূর্বে নাকি মানুষ নেইল পলিশ কি তাই জানতো না।তখন মানুষ অধুনিকতার ছোয়া থেকে দূরে ছিলো। আলতা দিয়েই তারা হাত পা রাঙিয়ে তুলতো। এখন তো আলতার ব্যবহার তেমন দেখায় যায় না। এখন যুগ এসেছে নেইলপলিশের!

এই জিনিস সম্পর্কে জানে না এমন ব্যক্তি নেই। বাচ্চা থেকে শুরু করে পূর্ণবয়স্ক সবার ফ্যাশনের তালিকায় নেইল পলিশ আছে। নিজের সুন্দর হাতের নখগুলোকে রাঙাতে সবাই বেঁচে নিচ্ছে নিজের পছন্দের রঙ ও ব্রান্ডের নেইল পলিশ।ভাল ব্রান্ডের নেইল পলিশের মধ্যে আছে ‘কিকো,লাকমি,লরেয়াল,ম্যাক,বিকে’ ইত্যাদি।রেপলিকা গুলো ৫০-৩০০ টাকার মধ্যে পাবেন।আসলগুলো কিনতে হলে খরচ হবে ৩০০-৭০০ টাকা।

বিকে ব্রান্ডের ভেলভেট নেইল আর্ট পাউডার গুলোর ১০ml কৌটা পাবেন ১০০-৩০০ টাকায়।পছন্দের যেকোন রঙ পেয়ে যাবে।বিকে ব্রান্ডের নেইল পলিশে ৪০ টারও বেশি কালার আছে।
অনেকে হাতের নখে বিভিন্ন ডিজাইন করছে।নেইল পলিশের রঙের সাথে মিলিয়ে অন্য রঙ দিয়ে সুন্দর কারুকাজ হচ্ছে নখের উপর।এরকম ডিজাইন করার জন্য বাজারে নেইল আর্ট পেন পাওয়া যায়।যেকোন বড় শপিং মলে পাবেন এই পেন।দাম পড়বে ৫০-২০০ টাকা।বিভিন্ন ব্রান্ডের পেনগুলোর বিভিন্ন দাম।

অনলাইন যেকোন মেকআপ শপগুলোতে আপনি নেইল আর্ট পেন পাবেন।দাম একটু বেশি পড়বে।সেক্ষেত্রে আপনাকে খরচ করতে হবে ১০০-৩০০ টাকা।ভাল ডিজাইনার না হলে নেইল আর্ট পেন দিয়ে সুন্দর কারুকাজ করতে পারবেন না।সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে পার্লারে গিয়ে ডিজাইন করতে পারেন।ওরা নিজেদের পেন দিয়ে আপনার পছন্দ মতো ডিজাইন করে দেবে।খরচ পড়বে অনুমানিক ১৫০-৩০০ টাকা। নির্ভর করছে আপনি কেমন ডিজাইন করবেন এবং কি ব্যবহার করবেন তার উপর।

যদি একটু কম খরচে নখগুলোকে সাজিয়ে তুলতে চান তবে ব্যবহার করতে পারেন নেইল স্টিকার।যেকোন অনলাইন মেকাআপ শপে পেয়ে যাবেন।বাইরের দোকানগুলোতে সাধারণ এগুলো কম থাকে।বড় বড় শপিং মলগুলোতে খোঁজ করে দেখতে পারেন।অনলাইনে এই স্টিকারগুলোর দাম পড়বে ১ টি সিট ৩০-১০০ টাকা।সাধারণত সিটের ডিজাইন ও সাইজের উপর দাম নির্ভর করে।২৪ পিস স্টিকারের সিট গুলো ৩০-৫০ টাকাতে হবে।


হাতে নেইল পলিশ লাগিয়ে শুকানোর পর স্টিকারগুলো তুলে নখে লাগিয়ে নিলে হয়ে যাবে।দেখতে নেইল আর্টের মতোই লাগবে।বিভিন্ন রঙের পছন্দের স্টিকার পাবেন কম খরচে।

স্টিকার ছাড়াও নখকে সাজানোর জন্য পাওয়া যায় বিভিন্ন সাইজের মুক্তা পাথর,রুবি পাথর,আমেরিকান ডায়মন্ড পাথর ও অস্ট্রলিয়ান ক্রাস্টাল পাথর।
এক বক্সের দাম পড়বে ৩০০-৭০০ টাকা।

আঠাঁ দিয়ে ব্যবহার করতে হয় এগুলো।নেইল পলিশ না শুকানোর আগে দিলেও লেগে যাবে নখের সাথে।এই পাথরগুলো দিয়ে নখ সাজালে অনেক সুন্দর লাগে।সাদা রঙ এর পাথরগুলো নখে বেশি চকচক করে নখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
ঈদে নিজের নখগুলোকে সাজিয়ে নিন পছন্দের ডিজাইনের সাথে। পোশাকের সাথে মিল রেখেও কালার বা ডিজাইন পছন্দ করতে পারেন। নখের সৌন্দর্য হয়তো বাড়িয়ে দেবে আপনার ঈদ আনন্দ।

Print this item

  এবার রবি সিমে ৫০০ এমবি নিন মাত্র ৩০ টাকাতে
Posted by: Sohan - 02-06-2017, 01:35 AM - Forum: Robi Axiata - No Replies

রবি সিমে ৫০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট
দিচ্ছে মাত্র ৩০ টাকায়,ভ্যাটসহ ৩৫
টাকা।
৩০ টাকায় ৫০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট
নিতে ডায়াল করুন
*8444*50030#
মেয়াদ : ২ দিন
ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল করুন :
*8444*88#

Print this item

  জিপিতে নিয়ে নিন ১৪০ MB ইন্টারনেট মাত্র ১৪ টাকায়। মেয়াদ ৭ দিন
Posted by: Sohan - 02-06-2017, 01:34 AM - Forum: Grameenphone - No Replies

নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য আকর্ষণীয় একটি অফার
টিপস।
অফারটি সবার জন্য প্রযোজ্য নয়।
যারা 31 অক্টবর 2016 এর পর নেট ইউজ করেন নাই তারাই
শুধুমাত্র অফারটি নিতে পারবেন।
অফারটি নেয়ার জন্য আপনার জিপি সিম থেকে
ডায়াল করতে হবে *121*3112#
১৪০ মেগাবাইটের মেয়াদ পাবেন ৭ দিন ২৪ ঘন্টা
ইউজের জন্য।
ভালো লাগলে মতামত করতে ভুলবেন না।
পরবর্তি পোষ্টে স্ক্রিনসট সহ একটি মেগা পোষ্ট নিয়ে
হাজির হবো।

Print this item

  অস্ট্রেলিয়া দল ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে শিখবে : ম্যাক্সওয়েল
Posted by: Sohan - 02-06-2017, 01:33 AM - Forum: খেলাধুলা - No Replies

আসন্ন সফরে অস্ট্রেলিয়া দল ভারতীয়
ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে শিখবে
বলে আশা করছেন অসিদের মারকুটে
ব্যাটসম্যান গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
ভারতীয় স্পিনারদের সামালানোর
উপায় হিসেবে এমন পরিকল্পনা বেছে
নিয়েছেন ম্যাক্সওয়েল।
তিনি বলেন, ‘ভারতীয় স্পিনারদের
সামলানোই বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের
জন্য। তবে ভারতের ব্যাটসম্যানরা
যেভাবে স্পিন সামলাবে, ঠিক
সেভাবে আমাদেরও সামলাতে হবে।
ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকেই
আমাদের শিখতে হবে, কিভাবে স্পিন
সামলাতে হয়।’
ভারতের মাটিতে এখন পর্যন্ত ১৩টি
টেস্ট সিরিজ খেলেছে অস্ট্রেলিয়া।
এরমধ্যে চারবার সিরিজ জিতেছে
তারা। তবে সর্বশেষ সাত সিরিজের
মধ্যে মাত্র একটিতে জয় পায় অসিরা।
সেটিও ২০০৪ সালে। এরপরের তিনটি
সিরিজের সবক’টিতেই হারতে হয়েছে
অস্ট্রেলিয়াদের।
সর্বশেষ তিন সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার
হারের প্রধান কারন ছিলো, ভারতীয়
স্পিনাররা। স্বাগতিক স্পিনারদের
স্পিন বিষে পড়ে ছাড়খাড় হয়ে যায়
অসিরা। বিশেষভাবে ২০১৩ সালে
সর্বশেষ চার ম্যাচে সিরিজে তো
হোয়াইটওয়াশ হয় অস্ট্রেলিয়া। তাই
আসন্ন সিরিজ শুরুর আগ থেকে ভারতীয়
স্পিনারদের কিভাবে সামলাবে
অস্ট্রেলিয়া, এই নিয়ে চলছে চুলচেরা
বিশ্লেষণ।
অতীত ফলাফলেই শুধু নয়, ভারতের
সাম্প্রতিক পারফরমেন্সের কারণেই
চুলচেরা বিশ্লেষণের মাত্রাটা অনেক
বেশি। ডিসেম্বরে পাঁচ ম্যাচের
সর্বশেষ সিরিজে ইংল্যান্ডকে ৪-০
ব্যবধানে হারিয়েছিলো ভারত। ওই
সিরিজে রবীচন্দ্রন অশ্বিন ২৮টি ও
রবীন্দ্র জাদেজা ২৬টি উইকেট নেন।
এমন চিত্রই বলে দেয়, আসন্ন সিরিজের
কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে
অস্ট্রেলিয়াকে।
এজন্য ভারতীয় স্পিনারদের
সামালানোর নয়া কৌশল বের
করেছেন অসি ব্যাটসম্যান
ম্যাক্সওয়েল, ‘শুধুমাত্র আমাদের জন্য
নয়, ভারতের জন্যও কঠিন চ্যালেঞ্জ
অপেক্ষা করছে। তবে এটা ঠিক
ভারতীয় কন্ডিশনে খেলাটা সবসময়ই
কঠিন। বিশেষভাবে তাদের পিচে
স্পিনারদের সামলানোটা অনেক
বেশি কঠিন। তবে ভারতীয়
ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে আমরা
শিখবো কিভাবে স্পিন সামলাতে
হয়। তারা যেভাবে আমাদের স্পিন
সামলাবে, ঠিক সেভাবেই আমাদেরও
সামলাতে হবে।’
আসন্ন সিরিজে অন্যান্যবারের তুলনায়
অস্ট্রেলিয়া ভালো পারফরমেন্স করবে
বলেও জানান দুই বছরেরও বেশি সময় পর
টেস্ট দলে ফেরা ম্যাক্সওয়েল।
তিনি বলেন, ‘শেষ তিন সফরে আমরা
ভালো ফলাফল করতে পারিনি। তবে
এবার দল ভালো ফলাফল করবে।
এবারের দলটি অনেক বেশি
ব্যালেন্সড। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে
সিরিজ হারার পর দারুনভাবে ঘুড়েঁ
দাড়িয়েছে। ভালো খেলার
ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে
পারলেই প্রতিপক্ষকে হারানো সম্ভব।
বিভিন্ন কন্ডিশনে বিভিন্ন
পরিকল্পনা নিয়ে নামতে হয়। এখানে
কৌশল পাল্টে নতুনভাবে নামতে হবে
আমাদের। সবাই জ্বলে উঠতে পারলে
ভালো করা সম্ভব।’
আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে
ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার চার
ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।

Print this item

  হৃৎপিণ্ডের শিরায় চর্বি জমতে বাধা দেয় যে পাতা
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:08 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

লেটুস একটি পাতা জাতীয় সবজী। এ পাতার বৈজ্ঞানিক নাম লাকটুসা স্যাটিজ এল।

সাধারণত সালাদ, বার্গারের ভেতরে বা স্যান্ডউইচের মাঝে আমরা লেটুস পাতা খেয়ে থাকি।

লেটুস কাঁচা ও রান্না উভয়ভাবেই খাওয়া যায়। এতে নানা রকম ভিটামিন ছাড়াও রয়েছে একেবারে কম ক্যালরি।

লেটুসপাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও বিটা ক্যারোটিন আছে। এ দুটি উপাদান কোলেস্টেরলের অক্সিডেশনকে বাধা দেয় এবং কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। ফলে রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে। শুধু তাই নয় হৃৎপিণ্ডের শিরা-উপশিরার দেয়ালে চর্বি জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এ পাতা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম লেটুসে রয়েছে ১৫ ক্যালোরি, ২৮ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৯৪ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম, ২.৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১.৪ গ্রাম প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম।

• লেটুস পাতায় আর কী কী গুণ রয়েছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো...

* কাঁচা বা ভাজা লেটুসপাতার সালাদ রক্ত পরিষ্কার করে, হৃৎপিণ্ডের শিরা-উপশিরার দেয়ালে চর্বি জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।

* লেটুসপাতায় ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে লেটুসপাতার গুরুত্ব অনেক বেশি। এছাড়া ওজন কমাতে এ পাতা দারুন কাজ করে।

* লেটুসপাতা সোডিয়াম ভিটামিন-বি ওয়ান, বি টু থ্রি শরীরের যে কোনো অঙ্গে পানি জমে যাওয়া রোধ করে। এ পাতায় নিয়মিত খেলে বার্ধক্য আসে দেরিতে ত্বকের বলিরেখাও পড়ে না।

* ঠাণ্ডাজনিত অসুখ হাঁচি, কাশি, কফ, হাঁপানি ও ফুসফুসের ইনফেকশন দূর করতে সালাদে প্রতিদিন লেটুসপাতা খেতে পারেন।

* ত্বকের কোথাও কেটে বা ছিঁড়ে গেলে এ পাতা থেঁতলে ব্যথার স্থানে লাগালে ব্যথা কমে যায়।

* লেটুসপাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। লেটুসপাতা হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। অ্যানমিয়া বা রক্তশূন্য রোগীদের জন্য লেটুসপাতা উত্তম খাবার।

* লেটুসপাতা ভিটামিন কে আছে। ভিটামিন কে হাড়ের মেটাবলিজম বাড়ায়। লেটুসপাতা দ্রুত হাড় ক্ষয় হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

* লেটুসপাতার পুষ্টি উপাদান হাত-পা ফুলে যাওয়া, কিডনির পাথর, কিডনির কার্যহীনতা, মূত্রথলির ইনফেকশন ও কিডনির ব্যথায় লেটুসপাতা উপকারী।

* গর্ভবতী নারীরা কাঁচা লেটুসপাতা খেলে মা ও শিশু উভয়ের শরীরেই রক্তের মাত্রা বাড়ে।

* চোখের ইনফেকশনজনিত সমস্যা কমায় লেটুসপাতা।

* লেটুসপাতা খুশকি কমাতে সাহায্য করে। শ্যাম্পুতে লেটুসপাতা গুঁড়া ব্যবহার করা হয়। রোদে পোড়াভাব দূর করতে লেটুপসাতা থেঁতলে ত্বকে দিলে ত্বকের উপকার হয়।

Print this item

  দৃষ্টি ভালো রাখতে কিছু করণীয়
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:08 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

চোখকে বলা হয় মনের আয়না। দৃষ্টি মানুষের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলেও অনেকেই এর যত্নের বিষয়টি এড়িয়ে যান। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখের অযত্নের কারণে নানা সমস্যা তৈরি হতে পারে। চোখের সুরক্ষার বিষয় মেনে চলা জরুরি।

চোখ ভালো রাখতে হলে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। টাটকা সবুজ শাক-সবজি, হলুদ ফলমূল যেমন গাজর, পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি খেতে হবে।

রোদে বা বাইরে বের হওয়ার সময় সানগ্লাস ব্যবহার করুন। এতে সূর্যরশ্মি ও ধুলাবালি থেকে চোখ সুরক্ষিত থাকবে।

পড়াশোনার অভ্যাস থাকলে পড়ার টেবিল ও চেয়ারের উচ্চতা এমন হতে হবে, যাতে পায়ের পাতা মেঝে স্পর্শ করে। চোখ থেকে বই-খাতার দূরত্ব ১৪ থেকে ১৬ ইঞ্চি হতে হবে।

চোখের সুরক্ষার জন্য একনাগাড়ে কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। কম্পিউটার মনিটরের ব্রাইটনেস ও কন্ট্রাস্ট হতে হবে স্বাভাবিক মাত্রায়, অতিরিক্ত নয়।

ঘরের সঠিক আলোর ব্যবহার থাকতে হবে। কম আলো বা অতিরিক্ত আলোয় পড়ালেখা চোখ ব্যথার কারণ হতে পারে। টিউবলাইট বা ফ্লোরেসেন্ট বাল্বের স্বাভাবিক আলো চোখের জন্য আরামদায় হতে পারে।

চোখের ধকল কাটাতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। প্রতিদিন নিয়ম করে ঘুমাতে হবে।

Print this item

  কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:08 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

রক্তের কোলেস্টেরল বা চর্বি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী থাকলে অনেক ক্ষেত্রে বিপদের কারণ ঘটায়। সাধারণত: রক্তের চর্বি হার্টের রক্তনালীতে জমে হার্টের ব্লক তৈরী করে। ফলে হার্টে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যহত হয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তের টোটাল কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা ২০০ এবং হাইডেনসিটি লাইপো প্রোটিন বা এইচডিএল এর মাত্রা ৩৫ ভাগের বেশী, লো ডেনসিটি লাইপো প্রোটিন বা এলডিএল ১৭০ মাত্রার নীচে এবং ট্রাইগ্লিসারাইড-২০০ মাত্রার নীচে থাকা ভালো। যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায় তবে করনারী হূদরোগ থেকে শুরু করে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই সব সময় রক্তের কোলেস্টেরল স্বাভাবিক রাখা উচিত।

এ ব্যাপারে প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের অভিমত: রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। এ জন্য ফাস্টফুড, আইসক্রিম, ঘি, মাখন ও অধিক চর্বিযুক্ত রেড মিট, তেলে ভাজা খাবার খাওয়া উচিত নয়। খেতে হবে প্রচুর পরিমাণ তাজা শাক-সবজি, ফল এবং আশযুক্ত খাবার এবং কমচর্বিযুক্ত চিকেন ও ফিস। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়ামে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং হার্টের রক্তনালীতে চর্বি জমতে বাধা দেয়। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে হার্ট সুস্থ রাখা যায়, ঝুঁকি কমে হার্ট অ্যাটাকের।

তবে কোন অবস্থাতেই রক্তের কোলেস্টেরল কমানোর জন্য অপ্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। যাদের ডায়েট ও ব্যায়ামের মাধ্যমে কোলেস্টেরল কমানো কঠিন হয়ে পড়ে তারা কোন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন। চিকিত্সকের পরামর্শ ব্যতীত কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।

Print this item

  ক্যান্সার প্রতিরোধে করণীয়
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:07 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

নীরব ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সার। এক সময় প্রবাদ ছিল ক্যান্সার হলে আর রক্ষা নেই। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় বিজ্ঞানীরা এখন অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। বিশ্ব ক্যান্সার গবেষণা তহবিলের গবেষণা তথ্যে উল্লে­খ করা হয়, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যেমন খাদ্য তালিকায় প্রচুর শাক-সবজি, ফল স্থান দেওয়া নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বজায় রাখলে অনেক ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।

যেসব ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় তা হচ্ছে, জরায়ুর ক্যান্সার ৭০ ভাগ, খাদ্যনালীর ক্যান্সার ৬৯ ভাগ, মুখ, গলা ও স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার ৬৩ ভাগ, পাকস্থলির ক্যান্সার ৪৭ ভাগ, কোলন ক্যান্সার ৪৫ ভাগ, প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সার ৩৯ ভাগ, স্তন ক্যান্সার ৩৮ ভাগ, ফুসফুসের ক্যান্সার ৩৬ ভাগ, কিডনির ক্যান্সার ২৪ ভাগ ও গলব্ল­াডারের ক্যান্সার শতকরা ২১ ভাগ। গবেষণায় বলা হয়, ধূমপান থেকে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।

এ ছাড়া গবেষকদের মতে সময়মত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার শনাক্ত হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্ভব। এজন্য সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লি­ষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। দীর্ঘমেয়াদি কাশি, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর, শরীরের ক্রমান্বয়ে ওজন হ্রাস। কোনো অর্গানিক ব্যথা যেমন-লিভার, কিডনি, মূত্রাশয়, ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে একদিকে যেমন দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায় তেমনি কোনো বিরূপ অবস্থা থাকলে তাও শনাক্ত করা সম্ভব।

Print this item

  অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কুফলগুলো
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:07 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

অনেকে খাবারের সঙ্গে অতিরিক্ত লবণ খেতে পছন্দ করেন। এটি মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। অতিরিক্ত লবণ বা সোডিয়াম শরীরের জন্য খুবই খারাপ। এই অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কারণে আপনার শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যারা নিয়মিত অতিরিক্ত লবণ খান তাদের জন্য এটি বিষ পান হয়ে উঠতে পারে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কুফলগুলো জানলে খাবারে লবণের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন আপনি নিজেই।

# স্মৃতির ক্ষয়
অতিরিক্ত লবণ খাওয়া স্মৃতি ক্ষয়ের কারণ হতে পারে। এতে করে মস্তিষ্ক কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে থাকে। কোনো তথ্য সহজে মনে পড়ে না। বা অল্প সময়ের ব্যবধানে অনেক তথ্য ভুলে যান। ২০১১ সালে ১২০০ মধ্য বয়স্ক ব্যক্তির ওপর করা একটি কানাডিয়ান গবেষণা থেকে বলা হয় যে, লবণ বেশি খাওয়া ব্যক্তির স্মৃতি লবণ কম খাওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় কম হয়ে থাকে।

# বার বার তৃষ্ণা পাওয়া
অতিরিক্ত সোডিয়াম যুক্ত খাবার খেলে বার বার তৃষ্ণা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে যেটা হয় যে, অতিরিক্ত লবণ শরীরের ফ্লুইডের সঙ্গে মিশে যায় এবং শরীরকে বার বার পানির চাহিদার কথা জানান দেয়। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে লবণ খাওয়া কমান। আর পানি বেশি করে খান।

# শরীর ফুলে ওঠা
শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীর ফুলে যেতে পারে। তবে তা হতে পারে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে অর্থাৎ পুরো শরীর এক বারে ফুলে যায় না। শরীরের বিভিন্ন স্থান ফুলে যায়। শরীরের এই বিভিন্ন স্থান ফুলে যাওয়াকে স্বাভাবিক ভাবে নিবেন না বরং আপনার খাদ্য তালিকা থেকে লবণ খাওয়ার মাত্রা কমান।

# কিডনিতে পাথর
অতিরিক্ত লবণ কিডনি ফাংশনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। যেমন শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবের সঙ্গে বেশি বেশি প্রোটিন বের হয়ে যায়। এতে করে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কিডনিতে পাথর এড়াতে অতিরিক্ত মাত্রায় লবণ খাওয়া বন্ধ করুন।

# পাকস্থলিতে আলসার
সবাই মনে করেন শুধু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে আলসার হয়ে থাকে। কিন্তু না, অতিরিক্ত পরিমাণ সোডিয়াম বা লবণ খেলে পাকস্থলিতে আলসার হতে পারে। কারণ লবণ খাবার হজমে বাধা প্রদান করে। ফলে খাবার পাকস্থলিতে জমা হয় এবং ঠিকভাবে হজম না হতে পারার কারণে গ্যাস্ট্রিকের উৎপাদন ঘটায়।

# রক্ত চাপ বৃদ্ধি
লবণ রক্তের চাপ বৃদ্ধি করে বা উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করে। যাদের উচ্চরক্ত চাপ রয়েছে ডাক্তাররা তাদেরকে লবণ কম খাওয়ার উপদেশ দেন। অন্য দিকে যাদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে তাদের রক্তচাপ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তাররা লবণ ও গ্লুকোজ মেশানো পানি খেতে বলেন।

তরকারির সঙ্গেও কম লবণ ব্যবহার করুন। আর ভাতের সঙ্গে ভুলেও অতিরিক্ত লবণ নেবেন না। অবশ্যই খাবার টেবিল থেকে লবণের পাত্রটি উঠিয়ে ফেলবেন আজই। এছাড়া অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার যেমন, চিপস, স্পাঘেটি সস, পেপেরনি পিজা না খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

Print this item

  হার্ট অ্যাটাকের এক মাস আগের লক্ষণ
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:06 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

বিশ্বে প্রতিদিন হার্ট অ্যাটাকে অকাল মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। হৃদপিণ্ডের কেন্দ্রীয় মাংসপেশীতে রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত হওয়াকে বলা হয় ‘হার্ট অ্যাটাক’, চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় যা ‘কার্ডিয়াক মাসল ইনফ্র্যাকশন’ নামে পরিচিত।

হার্ট অ্যাটাক অধিকাংশ সময়ই প্রাণঘাতী হয়। জীবন যাপনের একটি সুস্থধারা এবং মানসিক চাপের মাত্রা হ্রাস করার প্রচেষ্টা হার্ট অ্যাটাক হওয়া থেকে আপনাকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

কিন্তু অন্য জিনিস যেটা খুব দরকারি, এমনকি জীবন রক্ষাকারী হতে পারে সেটা হল, হার্ট অ্যাটাকের আগাম বার্তা অর্থাৎ কিছু উপসর্গ থেকে এক মাস আগে থেকে জেনে যাওয়া!

হার্ট অ্যাটাকের আগাম লক্ষণ সম্পর্কে প্রত্যেকরই জানা দরকার বলে মনে করেন কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. অনিল বানসাল। এ রোগের কারণ, লক্ষণ জানতে পারলে অনেকাংশে কমে যায় হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি।

কিন্তু কিভাবে আগাম জানবেন বা বুঝবেন যে আপনি হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন? নিচের উপসর্গগুলো আপনাকে বার্তা দেয় যে, এক মাসের মধ্যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তাই নিশ্চিতভাবে এসব উপসর্গকে আপনি সবসময় রেড সিগন্যাল হিসেবে গণ্য করবেন।

অবসাদ
ধমনী যখন সংকীর্ণ হয়ে যায় আপনার হার্ট স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম রক্ত পায়। ফলে হার্টকে তার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে বেশি শ্রম দিতে হয় এবং এতে আপনি সব সময় মাত্রাতিরিক্ত ক্লান্ত এবং ঝিমুনি অনুভূতির সম্মুখীন হবেন। এমন উপসর্গে সতর্ক হোন যে, আপনার হার্ট অ্যাটাকের সময় নিকটবর্তী হচ্ছে।

নিঃশ্বাসের দুর্বলতা
যখন আপনার হৃদয় কম রক্ত পায়, তখন এটি আপনার ফুসফুসে স্বাভাবিকের চেয়ে কম অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। এই দুটি সিস্টেম একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল, তাই একটি ছাড়া অন্যটি স্বাভাবিক ক্রিয়াশীল থাকতে পারে না। আপনার শ্বাস কষ্ট হচ্ছে মানে হতে পারে আপনার হার্ট অ্যাটাকের সময় নিকটবর্তী হচ্ছে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

দুর্বলতা
হঠাৎ করে যখন আপনার শরীর দুর্বল হয়ে যায়, তার কারণ হল ধমনী আরো সংকীর্ণ হওয়ায় রক্তসংবহন সঠিকভাবে অনুমতি দিচ্ছে না। আপনার পেশীর যা প্রয়োজন তা পাচ্ছে না এবং এমনটা হলে আপনার বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক।

মাথা ঘোরা এবং ঠান্ডা ঘাম
কম রক্ত সঞ্চালনের কারণে আপনার মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকছে, যা জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। এ কারণে মাথা ঘোরা এবং ঠান্ডা ঘাম দেখা যায়, যা উপেক্ষা করা উচিত নয়।

বুকে চাপ বা ব্যথা
আপনি হার্ট অ্যাটাকের সূত্রপাত উপসর্গ ভুগেন যখন আপনি আপনার বুকে অস্বস্তি সম্মুখীন হয়েছেন, হোক না তা গৌণ ব্যথা বা অভ্যন্তরীণ চাপ। এই উপসর্গ ক্রমাগত বাড়তে থাকে যে পর্যন্ত না আপনি হার্ট অ্যাটাকের সম্মুখীন হচ্ছেন।

ফ্লু বা ঠান্ডা উপসর্গ
হৃদরোগের সমস্যা বাড়তে থাকলে সর্দি-কাশি লেগেই থাকে, যার মানে হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক অদূর ভবিষ্যতের মধ্যে ঘটতে পারে। কারণ হার্ট অ্যাটাকের রোগীদের মধ্যে অনেকেই জানান যে, তারা হার্ট অ্যাটাকের কিছুদিন পূর্বে ঠান্ডাজনিত সমস্যাগ্রস্ত ছিলেন।

সুতরাং আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যদি এসব উপসর্গসমূহের সম্মুখীন হোন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

তথ্যসূত্র: ব্রাইটসাইড ও টাইমস অব ইন্ডিয়া

Print this item

  ১ চামচ কফিতে কমবে লিভারের চর্বি!
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:06 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

কফি (Coffee) বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় পানীয়। পানির সঙ্গে ফুটিয়ে রান্না করা 'কফি ' নামে পরিচিত এক প্রকার বীজ পুড়িয়ে গুঁড়া করে কফি তৈরি করা হয়। চায়ের পর কফিই বিশ্বের অত্যধিক জনপ্রিয় পানীয়।

কফিতে ক্যাফেইন নামক এক ধরনের উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।

কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের ওপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে, যা উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কফি ক্লান্তি দূর করে সারা দিনের শক্তি যোগায়। কফি টাইপ-২ ডায়াবেটিস, লিভারের চর্বি কমায় ও লিভার সংক্রান্ত যেকোনো রোগসহ আরও অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকরী।

শুধু তাই নয়, কফি আপনার ওজন হ্রাস করতেও সাহায্য করে। তাই তো গবেষকরা প্রতিদিন সকালে মাত্র এক চামচ কফি পানের পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া কফিতে আর কী কী গুণ আছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো :

লিভার ভালো রাখে : গবেষণায় দেখা গেছে, কোনো কোনো সময় লিভারের চর্বি কমাতে ক্যাফেইন কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

হৃদপিণ্ডের গতি বাড়ে : ক্যাফেইন যুক্ত কফি হৃদপিণ্ডের গতি বাড়ায়, তারপরও কফি শরীরে উদ্যম ও উৎসাহ তৈরি করে।

মনযোগ বাড়ে : গবেষণায় দেখা গেছে মানসিক চাপের সময়, ২০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন শরীরে গেলে মনযোগ বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে প্রমাণ মিলেছে আলঝেইমার (স্মৃতিভ্রংশ) রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী কফি।

রোগের ঝুঁকি কমায় : ক্যাফেইন যুক্ত যে কোনো ধরনের কফি টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি কমায়।

স্কিন ক্যানসার : প্রতিদিন কফি পানে স্কিন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে শরীরের অন্য অংশেও ক্যানসারে হতে বাধা দেয়।

Print this item

  অর্শরোগ? জেনে নিন মুক্তির উপায়!
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:02 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পাচ্ছেন? মলদ্বারে ফোলা ভাব? নিয়মিত রক্ত পড়ে? উপসর্গগুলি অর্শের৷ অনেকের অজান্তেই রোগ ভয়াবহ আকার ধারণ করে৷ প্রাথমিক চিকিৎসার পরও না কমলে বিপদ৷ অস্বস্তি থেকে বাঁচতে সার্জারি করিয়ে নেওয়া ভাল৷ মলদ্বারের অ্যানাল ক্যানেলের ভিতরে অথবা বাইরে অর্শ হয়৷ যার দরুন রোগীর মলদ্বার থেকে একেবারে টাটকা রক্ত বেরোয়৷ রক্ত পড়ার সময় সাধারণত ব্যথা হয় না৷

কখন হয় :
কোষ্ঠ্যকাঠিন্য, দীর্ঘ সময় মল চেপে রাখার অভ্যাস, কম পানি পান, সবুজ শাকসবজি কম খাওয়া, রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ফাস্ট ফুডে আসক্তি, ফাইবারযুক্ত খাবার না খাওয়া, ক্রনিক ডায়েরিয়া, ওবেসিটি, প্রেগন্যান্সি ও পায়ুসঙ্গম করলে অর্শ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে৷

উপসর্গ:
মলত্যাগের সময় ব্যথাবিহীন রক্ত পড়া।
প্রস্রাবের সঙ্গেও অল্প রক্ত পড়া।

মলদ্বারে চুলকানি এবং অস্বস্তিবোধ, ব্যথা হওয়া।
মলদ্বারের চারপাশ ফুলে ওঠা।

মলদ্বারে লাম্প হতে পারে যা খুবই শক্ত হয়।
ইণ্টারনাল অর্শ – এটি সাধারণত রেকটামের ভিতরের দিকে হয়ে থাকে৷ যা বাইরে থেকে দেখে বোঝা সম্ভব নয়৷ সাধারণত মলত্যাগের সময় রোগী অস্বস্তিবোধ করেন এবং মলদ্বার থেকে রক্ত পড়ে৷

এক্সটারনাল অর্শ – মলদ্বারের চারপাশে যে চামড়া থাকে তার নিচে হয়৷ বাইরে থেকে দেখলে বোঝা যায়৷ এক্ষেত্রে রোগীর মলদ্বার চুলকায় এবং রক্ত পড়ে৷

থ্রম্বোসড অর্শ – এক্ষেত্রে মলদ্বারের চারপাশে শক্ত লাম্প দেখা যায় এবং মলত্যাগের সময় জমাট রক্ত বের হয়৷ অসহ্য যন্ত্রণা হয়৷

রোগ চিনতে:
ডিজিটাল রেকটাল এক্সামিনেশন, চিকিৎসক গ্লাভস পরে পায়ুদ্বারে আঙুল ঢুকিয়ে বুঝে নেন কোনও গ্রোথ আছে কি না৷ যদি কোনও অস্বাভাবিক স্ফীতি চোখে পড়ে তাহলে পরবর্তী পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হয়৷ কোলোনোস্কোপি, অর্শ কি না তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসক কোলোনোস্কোপি করতে বলেন৷

অপারেশন:
চিকিৎসক অসুখের প্রাথমিক পর্যায়ে ওষুধ দিয়ে সারিয়ে তোলার চেষ্টা করেন৷ এতে যদি ভাল ফল না হয় এবং অর্শ ক্রমশ বাড়তে থাকে তখন সার্জারির প্রয়োজন পড়ে৷

কেমিক্যাল কর্টারি কিংবা থার্মো-কর্টারি করে পাইলস অপসারণ করা হয়৷ এই সার্জারিতে অজ্ঞান করার প্রয়োজন হয় না৷ কেবল রোগাক্রান্ত স্থানটিকে অবশ করে দেওয়া হয়৷ ফলে রোগী সার্জারির পরের দিনই বাড়ি ফিরে যেতে পারেন এবং দৈনন্দিন কাজে যোগ দিতে পারেন৷

Haemorrhoidectomy – এক্ষেত্রে জেনারেল অ্যানাস্থেসিয়া করে রোগীকে সম্পূর্ণ অজ্ঞান করা হয়৷ তারপর পায়ুদ্বার ওপেন করে পাইলসটি নির্গত করা হয়৷ এই সার্জারির পর অসুখ ফিরে আসার সম্ভাবনা ২০ শতাংশ থাকে৷

Haemorrhoidal amtery ligation– এই পদ্ধতিটিও মূলত জেনারেল অ্যানাস্থেসিয়া করে করা হয়৷ এক্ষেত্রে হাইফ্রিকোয়েন্সি আল্ট্রাসাউন্ড দিয়ে পাইলস সংলগ্ন ব্লাড ভেসেলের রক্ত সঞ্চালন বন্ধ করে দেওয়া হয়৷ যার দরুন পাইলসটি রক্তের অভাবে নিজে থেকে শুকিয়ে যায়৷

stapling – এটি মূলত Haemorrhoidectomy-র বিকল্প হিসাবে করা হয়৷ এক্ষেত্রে বৃহদান্ত্রের একদম শেষ ভাগটি স্ট্যাপেল করা হয় যার ফলে পাইলসের বৃদ্ধির প্রতিরোধ ঘটে৷ তবে এটি খুব কম ক্ষেত্রে ব্যবহূত হয়৷
(মনের সুখে খান-ঘুমোন, মহানন্দে বাঁচুন এই ৩ সহজ উপায়ে)

কষ্ট কমাতে:
নিয়মিত হাই ফাইবারযুক্ত খাবার, ফল, শাক-সবজি, দানা শস্য খেতে হয়৷ এর ফলে মল নরম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা অনেকটা কমে যায়৷

রেকটামের চারপাশে লাগানোর জন্য কিছু ট্রপিকাল ক্রিম ব্যবহার৷

রোজ দিনে দুই বার অন্তত ১০-১৫ মিনিট ছোট বাটিতে অল্প গরম জল নিয়ে তার উপর বসে গরম ভাপ নেওয়া যায়৷
নিয়মিত স্নান ও মলদ্বার পরিষ্কার৷

ফোলা কমানোর জন্য আইস ব্যাগ ব্যবহার৷
কিছুক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যথার ওষুধ খেতে হয়৷

সতর্কতা:
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
মল চেপে না রাখা।
অতিরিক্ত তেল, ঝাল না খাওয়া।
নিয়মিত ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া।
মলত্যাগ করার পর টিস্যু ব্যবহার না করা।
নিয়মিত মলদ্বার পরিষ্কার করা।
মলের সঙ্গে সামান্য রক্ত পড়লেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

এটি অন্যান্য সব রোগের মতো সাধারণ একটি অসুখ তাই অযথা লজ্জিত না হয়ে চিকিৎসা করিয়ে নেওয়া উচিত৷

মিথ ব্রেক:
অর্শ সার্জারি না কি সহজে সফল হয় না? এই নিয়ে মানুষের মনে নানা দ্বন্দ্ব থাকলেও অভিজ্ঞ সার্জনের কাছে চিকিৎসা করালে অপারেশন সম্পূর্ণ সফল হয়৷

Print this item

  ক্যানসার তৈরি করতে পারে যে পাঁচ খাবার
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:01 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ক্যানসার তৈরির একটি বড় কারণ। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই এসব খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। যেসব খাবার ক্যানসার তৈরি করে এমন কিছু খাবারের নাম নিচে দেওয়া হয়েছে।

১. পরিশোধিত মিষ্টি জাতীয় খাবার
এই ধরনের খাবার দেহের ইনসুলিনের পরিমাণকে বাড়িয়ে দেয় এবং ক্যানসারের বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়। এই ধরনের খাবার প্যানক্রিয়াটিক ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

২. লাল প্রক্রিয়াজাত মাংস
লাল প্রক্রিয়াজাত মাংসের ভেতর লবণ বেশি থাকে। এতে কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

৩. ধূমায়িত খাবার
ধূমায়িত প্রক্রিয়াজাত খাবারে বিষাক্ত পদার্থ থাকে। এগুলো অস্বাস্থ্যকর। এই ধরনের খাবার ক্যানসার বৃদ্ধি বাড়িয়ে দিতে পারে।

৪. পটেটো চিপস
গবেষণায় বলা হয়, পোটেটো চিপস ওভারি, প্রোস্টেট, স্তন ও অন্ত্রের ক্যানসার তৈরি করে। এ ছাড়া এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি। এটি কোলেস্টেরল ও অন্যান্য রোগ তৈরি করে।

৫. সাদা ময়দা
পরিশোধিত ময়দার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কার্ব থাকে। বেশি পরিমাণ কার্ব খেলে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। এটি শরীরের সুগারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।

Print this item

  সাবধান : সকালের নাশতা বাদ দিলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:00 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

হৃদরোগ এমন একটি সমস্যা, যার জালে একবার ধরা পড়লে তা থেকে নিস্তার পাওয়া বেশ শক্ত। হৃদরোগের বেশ কিছু সাধারণ কারণ আছে, যেগুলো সহজেই প্রতিরোধ করা যায়। এ ধরনের একটি সাধারণ বিষয় হলো নিয়মিত নাশতা খাওয়া।

অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হৃদরোগ হয়ে গেছে বংশগত কারণে। এরপর স্বাস্থ্যের অবনতি হতে হতে একটা সময়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয় তাদেরকে। অন্যদের ক্ষেত্রে এত হতাশাময় অবস্থা না হলেও দেখা যায় তাদের স্বাস্থ্য ভেঙে দিয়েছে হৃদরোগ। তবে যেই কারণেই হৃদরোগ হোক না কেন, প্রত্যেকের নিজের হাতেই কিছু নিয়ন্ত্রণ থাকে। আপনি যদি নিয়মিত এ পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করেন তাহলে হৃদরোগ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে হৃদরোগের প্রভাব কমিয়ে আনা যাবে না, এমনটা কিন্তু নয়। দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন করলেই কিন্তু আমরা নিজেদেরকে অনেকটা সুস্থ রাখতে পারি। কী সেসব অভ্যাস? হৃদরোগ নিয়ে গবেষণার অগ্রগতির ফলে এমন অনেক অভ্যাসের কথা আমরা জানতে পেরেছি, যা আমাদের হৃদয়কে রাখতে পারে সুস্থ।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়, যেসব ব্যক্তি সকালের নাশতা বাদ দেয়, তাদের হৃদরোগের কিংবা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। আর এ কারণে সকালের নাশতা নিয়মিত খাওয়ার ব্যাপারে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছেন গবেষকরা।

এ বিষয়ে একটি গবেষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল সেন্টারের গবেষকরা। এ বিষয়ে সেখানে কর্মরত গবেষক মেরি-পিয়ারে সেন্ট-অনজে বলেন, 'আমরা কী খাচ্ছি, সম্ভবত তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা কখন তা খাচ্ছি। '

মানুষ যখন নিয়মিত সকালের নাশতা খায় তখন হৃদরোগের ঝুঁকিগুলো কমে আসে। যেমন উচ্চমাত্রায় কোলস্টেরল ও রক্তচাপ কমে আসে। তবে সকালের নাশতা বাদ দিলে এসব সমস্যাসহ দেহের বাড়তি ওজন তৈরি হয়, ফলে পুষ্টির অভাব, ডায়াবেটিস ও রক্তের শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয় মানুষ।

গবেষণার ফলাফলটি প্রকাশিত হয়েছে সার্কুলেশন জার্নালে।

Print this item

  এরপরও কোমল পানীয় খাবেন?
Posted by: Hasan - 02-06-2017, 12:00 AM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

আপনি কি কোমল পানীয়'র ফ্যান? কিন্তু কোলার ভেতর কি আছে, এই তথ্যগুলো জানার পর হয়ত আপনার মনে পরিবর্তন আসতে পারে। একজন মানুষের প্রতিদিন গড়ে ৪০ গ্রাম চিনি প্রয়োজন। অথচ এক গ্লাস বা ২৫০ মি.লি. কোলা পান করলেই কিন্তু শরীরে ৪০ গ্রামের চেয়েও বেশি চিনি ঢুকে পড়ে, যা ঠিক নয়। ডয়চে ভেলে অবলম্বণে জানিয়ে দিচ্ছি আরো গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তথ্য।

লাইট কোলাতেও সমস্যা
এক গবেষণায় জানা গেছে, কোলা লাইট-এ যে সুইটনার ব্যবহার করা হয় সেটা রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রেও রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যাওয়াটা ঠিক নয়, কারণ সুইটনার রক্তে থাকা উপকারী ব্যাক্টিরিয়া মেরে ফেলতে পারে।

পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
অনেকে মনে করেন চিনির বিকল্প হিসেবে সুইটনার ভালো। কিন্তু কোলায় থাকা সুইটনারে থাকে অ্যাসপারটেম, যা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। এছাড়া চোখে দেখতে সমস্যা হওয়া, হতাশা, মাথা ঘোরা, স্মৃতিশক্তি হারিয়ে যাওয়া, ওজনগত সমস্যা, মাংসপেশীতে ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে।

দাঁতের ক্ষতি
কোলায় শুধু যে চিনি থাকে তা নয়। এতে আরও আছে ফসফরিক এসিড, যা দাঁতের এনামেলের ক্ষতি করে।

হাড়
কোলা পান করলে দাঁত ছাড়াও হাড়ের ক্ষতি হতে পারে। হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেল্থ-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদের মধ্যে যারা খেলাধুলা করে ও কোলা পান করে তাদের আহত হওয়ার সম্ভাবনা, যারা কোলা পান করে না, তাদের চেয়ে তিনগুণ বেশি।

Print this item

  যে ৪ টি উপায়ে আলু ওজন কমাতে সাহায্য করে
Posted by: Hasan - 02-05-2017, 11:59 PM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

সব সময় মনে করা হয় যে ওজন বৃদ্ধির সাথে আলুর সম্পর্ক আছে। কিন্তু আলু আসলে আপনার শত্রু নয়। আপনি খাওয়ার জন্য কীভাবে প্রস্তুত করছেন আলুকে, বেক করছেন নাকি ফ্রাই করছেন এবং সবজির সাথে খাচ্ছেন নাকি সবজি ছাড়াই খাচ্ছেন সেটাই আসলে মূল বিষয়।

আমেরিকান কলেজ অফ নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয় যে, যারা আলু রান্নার সময় স্বাস্থ্যকর রেসিপি অনুসরণ করেন এবং সপ্তাহে ৫ বার আলু গ্রহণ করেন তাদের ওজন কমে। এখনো এটা বিশ্বাস করতে পারছেন না? তাহলে চলুন আলু আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করতে পারে যে ৪ টি উপায়ে সে বিষয়ে জেনে নিই।

১। অনেক বেশি খাওয়া প্রতিরোধ করে
আলু পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। আপনার পেট ভরানোর জন্য হয়তো ১০ টি ক্র্যাকার বা বিস্কিট খাওয়ার প্রয়োজন হয় যা একটি আলু দিয়ে সম্ভব। আলু আপনাকে তৃপ্তি দেবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অতিরিক্ত খাওয়া প্রতিরোধ করবে। আলুতে উচ্চমাত্রার ফাইবার ও স্টার্চ থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয়। একটি মাঝারি আকারের আলুতে ৪.৩ গ্রাম প্রোটিন থাকে যা অনেক সবজির থেকেই বেশি।

২। ক্যালোরি কম
হেলথিফাইমি.কম এর মতে, একটি মাঝারি আকারের আলুতে ১৫০ ক্যালোরি থাকে। যদিও আপনি কতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন তা নির্ভর করে আপনি কীভাবে আলু রান্না করছেন তার উপর। আলুর ফ্রাই খাওয়ার পরিবর্তে সিদ্ধ বা বেক করে খেতে পারেন বেক করা মটরশুঁটির সাথে।

৩। ব্যায়ামের পূর্বের জ্বালানী
যেহেতু আলু কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ তাই আপনাকে শক্তি দিতে পারে যা ওয়ার্ক আউটের পূর্বের জ্বালানী হিসেবে কাজ করে। স্পোর্টস ম্যাগাজিন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী কার্বোহাইড্রেট/শর্করা উচ্চমাত্রার প্রশিক্ষণ এবং ম্যারাথন প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে কর্মশক্তির উন্নতি ঘটায়। ভালো কর্মশক্তি মানে হচ্ছে অনেক বেশি ক্যালোরি পোড়া। কার্বোহাইড্রেটের অন্যান্য উৎসের তুলনায় আলুতে অনেক বেশি ফাইবার থাকে বলে রক্তের চিনির মাত্রা স্থির থাকতে সাহায্য করে। তাই চিন্তিত হবেন না।

৪। জটিল শর্করা ওজন কমায়
নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী আলুতে জটিল শর্করা থাকে যা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ইনসুলিন প্রতিরোধের উন্নতি ঘটায় এবং এর ফলেই ওজন কমে। আপনি সাদা পাউরুটি ও সাদা পাস্তার পরিবর্তে আলু খেতে পারেন।

Print this item

  সাবধান : সকালের ৫ বদভ্যাসে বৃদ্ধি পায় দেহের ওজন
Posted by: Hasan - 02-05-2017, 11:55 PM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

দেহের ওজন বৃদ্ধি অনেকের জন্যই বড় সমস্যা। আর এ সমস্যার কারণ হতে পারে সকালের কিছু বদভ্যাস। সময় থাকতে আপনি যদি এ সমস্যাগুলো ধরতে পারেন এবং সঠিকভাবে সমাধান করতে পারেন তাহলে দেহের ওজন কমাতে সহায়ক হবে এ অভ্যাস। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ব্রাইট সাইড।

১. কম বা অতিরিক্ত ঘুম
আপনার যদি রাতে অতিরিক্ত ঘুমানোর অভ্যাস থাকে তাহলে তা দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। আবার ঘুম যদি খুব কম হয় তাহলেও দেহের ওজন বৃদ্ধি পায়। এর মূল কারণ হলো উভয় অভ্যাসেই হরমোনের তারতম্য হয় এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি করে। এ কারণে দেহের সঠিক ওজন বজায় রাখার জন্য জন্য সঠিক মাত্রায় ঘুম প্রয়োজন।

২. অন্ধকারেই প্রস্তুতি
ঘুম থেকে ওঠার পর আপনি কি ঘর অন্ধকার থাকতেই রেডি হন? এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন সকালে আপনার ঘর অন্ধকার রাখা উচিত নয়। এজন্য ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জানালা-দরজা খুলে দিন এবং পর্দা সরিয়ে দিয়ে ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন। প্রতিদিন সকালে ২০ থেকে ৩০ মিনিট দিনের আলোতে থাকলেই আপনার দিনটি স্বাস্থ্যকরভাবে শুরু হবে। এতে আপনার বিপাক ক্রিয়া যেমন সঠিক মাত্রায় কার্যকর থাকবে তেমন দেহের সঠিক ওজন বজায় রাখাও সহজ হবে।

৩. অগোছালো বিছানা
সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার যদি অগোছালো বিছানা রেখেই অন্য কাজে চলে যাওয়া অভ্যাস থাকে তাহলে এ অভ্যাস বাদ দিন। কারণ ইউএস ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সকালে বিছানা গুছিয়ে তারপর দিনের কাজ শুরু করেন তাদের দিনটি ভালোভাবে শুরু হয়। আর এতে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়।

৪. নিজের ওজন না মাপা
দেহের ওজনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য নিয়মিত ওজন মাপা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আপনি যদি প্রতিদিন নিজের দেহের ওজনের ওপর একটু চোখ রাখেন তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণ অনেক সহজ হয়। এ কারণে প্রতিদিন সকালে ওজন মেপে নেওয়া উচিত সবারই।

৫. সঠিক পরিমাণে নাশতা না করা
দেহের ওজন সঠিক মাত্রায় রাখার জন্য সকালের নাশতা সঠিক পরিমাণে করা উচিত। অনেকে আবার সকালের নাশতা বাদ দিয়ে দেন। এটি দিনের পরবর্তী সময়ে দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে। একইভাবে আপনি যদি অতি সামান্য নাশতা করেন তাও ক্ষতির কারণ হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে প্রচুর পরিমাণে নাশতা করতে হবে। এক্ষেত্রে ৬০০ ক্যালরির সমপরিমাণ চর্বিহীন প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান থাকা উচিত নাশতায়।

Print this item

  এই খাবারগুলো খেলে ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব
Posted by: Hasan - 02-05-2017, 11:55 PM - Forum: স্বাস্থ্যগত - No Replies

গতকালই গিয়েছে বিশ্ব ক্যানসার দিবস। বিশ্বে যতরকম অসুখ রয়েছে, তার মধ্যে ক্যানসারকেই সবথেকে মারাত্মক বলে ধরা হয়। চিকিত্‌সকদের একাংশ পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে, ক্যানসার প্রতিরোধের সবথেকে সহজ পদ্ধতি হল, নিয়ম মেনে এবং ডায়েট মেনে খাবার খাওয়া।

আমাদের অনিয়মিত জীবন-যাপন, ডায়েট, শরীর চর্চা ক্যানসারের কারণ হতে পারে। তাহলে জেনে নিন ডায়েটের তালিকায় কোন কোন খাবার রাখলে তা ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে-

১) ব্রকোলি- ব্রকোলিতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস, ফাইবার, ফ্ল্যাভনয়েডস প্রভৃতি আছে। যা ফ্রি রেডিক্যাল কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ক্যানসার কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

২) আঙুর- রেসভেরাট্রল নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস প্রচুর পরিমানে থাকার ফলে আঙুর ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে দারুন কাজ করে।

৩) রসুন- যে ব্যক্তি প্রত্যেকদিন রসুন খান, তাঁর মধ্যে ক্যানসারের সম্ভাবনা কম থাকে।

৪) সবুজ শাক-সব্জি- লেটুস, পালং প্রভৃতি সবুজ শাক-সব্জি প্রচুর পরিমানে ডায়েটে রাখা উচিত্‌। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস-বেটা ক্যারোটিন এবং লুটেন প্রচুর পরিমানে থাকার জন্য সবুজ শাক-সব্জি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে।

৫) বেরি- ব্লু-বেরি, ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমানে টেরোস্টিব্লেন নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্টস রয়েছে। যা আমাদের ক্যানসারের মতো মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

৬) কিউয়ি- কিউয়িতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি আছে। যা ক্যানসারের প্রতিরোধকারী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস। এছাড়াও ফোলেটস, ক্যারোটিনয়েডস, ভিটামিন ই থাকে কিউয়িতে।

সূত্রঃ জিনিউজ

Print this item

  Bangla Happy Valentine’s Day SMS 14 February 2017 Best
Posted by: Md Hossain Mojumder - 02-05-2017, 01:53 PM - Forum: মোবাইল - No Replies

Even without Valentine's Day, you're
my valentine. I don't need a special
day to celebrate your love in my life.
But since today the world is
celebrating anyway, I'm here to wish
you a Happy Valentine's Day.

I love u d way u talk
I love u d way u laugh
I love u d way u care
I love u d way u react
I love u d way u think
I love u The waY u are
u are my Valentine.........

..happy valentines day sms
Im enthralled by your beauty, mesmerized by your
charisma and spellbound by your love. No wonder I am
always thinking about you. I wish to celebrate every
Valentine with you. Happy Valentines Day.
THERES,S SO SOMETHING ABOUT VALENTINES DAY.
THAT REALLY TURNS ME ON ..........
YOU....YOU...YOU.... I LOVE YOU ON VALLENTINES DAY
WITH ALL MY HEART........
[img id=4715]
if you were my valentine Id treasure every day the
arms that open to me and the tender words you say I
cant
imagine dreaming of another soul so sweet for, if your
were my valentine my life would be complete..
Every time i miss you, a star falls. So if you ever look
up at the sky and the stars are gone, its because you
made me miss you too much! Be my Valentine!
Love is missing someone whenever
you're apart, but somehow feeling
warm inside because you're close in
heart. As we are, Happy Valentines
Day sweetheart.

Near ones r not dear Dear ones r not near It is easy to
remember the near ones. But.. Very difficult to forget
the
dear ones. HAPPY Valentines Day.

BE MINE VALLENTINE I AM SENDING YOU THIS
VALENTINE WISH WITH HUGS AND KISSES ,TOO CAUSE
THERE,S A PLACE HERE IN MY NEART THAT,S MAD
FOR
ONLY YOU!!!!!!!!!!!!!.

What the heart gives away is never gone, but kept in
the hearts of others, from dusk to dawn. Love you from
the core of my heart. Be my Valentine.

♥♥Valentines Day is a day of love, so mum, I want to
say
that no-one gives more love than you You brighten
everyday. You deserve my undying love, You earned it
from
the start. So on Valentines Day I give to you. A very
special place in my heart!♥♥

♥♥Boy: I love You. Girl: I Love You More. Boy: No But
I Love
You. Girl: Yeah I Know I Love You Too Boy: Listen, i Said
I
Love You Girl: Grinning Ear-To-Ear, *Smiles* I Love You
More More Baby. Boy: There You Go Sweet Heart, That
The Smile I Was Looking For♥♥

♥♥Valentine’s Day: the holiday that reminds you that if
you don’t have a special someone, you’re alone. -Lewis
Black♥♥

♥♥Today is Valentine’s Day – or, as men like to call it,
Extortion Day! - Jay Leno♥♥

♥♥I’m not trying to hit on you, or throw you a line. I
just want you to be my Valentine.♥♥

♥♥I wanted to make it really special on Valentine’s
Day, so I tied my boyfriend up. And for three solid hours
I watched whatever I wanted on TV.♥♥

♥♥I don’t understand why Cupid was chosen to
represent Valentine’s Day. When I think about romance,
the last thing on my mind is a short, chubby toddler
coming at me with a weapon.♥♥

♥♥Sometimes we make love with our eyes.
Sometimes we make love with our hands.
Sometimes we make love with our bodies.
Always we make love with our hearts.♥♥

♥♥You are unique
You are caring and
You are the Best.
And I am the luckiest to have you in my life!
Happy Valentine’s Day my sweet heart!♥♥

♥♥Love is like a cloud… love is like a dream… love is 1
word
and everything in between… love is a fairytale come
true…
I found love when I found you.♥♥

♥♥I don’t understand why Cupid was chosen to
represent
Valentine’s Day. When I think about romance, the last
thing on my mind is a short, chubby toddler coming at
me
with a weapon.♥♥

♥♥I want to wake up to see you by my side, and I
want to
feel you, next to me, the last thing before I go to sleep I
want to share every moment with you.♥♥

♥♥ may not always tell you
What I’m feeling deep inside
The emotions and the feelings
That I sometimes tend to hide
But I’m really proud and pleased
To know that you are mine
And I hope that you still love me
My Darling Valentine♥♥

♥♥It is very tough to believe a stranger,
But if someone loves you more than fish loves water,
Holds your hand tight with tears in his eyes and says,
The moment I saw you
I fell in love with you
I can’t live without you
and want to spend the rest of my life with you
I Love you
What will you reply?♥♥

♥♥There’s nothing like a valentine,
To make a smile appear,
A heart-shaped card filled with kind words,
Sent from someone who’s dear.
A friend or even a relative,
Who takes the time to say,
I like you just because you’re you.
That’s what is done this day.♥♥

♥♥Hi dear,
I love you so much.
I cant live without you.
I need you in my life.
Everyday I want to see your eyes.
Hold your hands n walk with you.
Every night I want sleep on your chest.
Wanna make love with you.
Wanna be a good mother to your kids.
Wanna be a good wife to you.
I want your love forever.
Then one day i will die on your lab.
But my love will never die for you.
I LOVE YOU…♥♥........

অনলাইনে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করতে এখান ক্লিক করুন আসবেন...



Attached Files Thumbnail(s)
   
Print this item

  এক সাথে ১০ টি ভালবাসার এসএমএস
Posted by: naimislam - 02-05-2017, 11:29 AM - Forum: মোবাইল - No Replies

বন্ধুরা, তাহলে এবার শুরু করা যাক নতুন নতুন বাংলা
sms এর পালা : –
*
* হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে অনেক
দূরে যেখানে রয়েছে তোমার
ভালোবাসার সূখের নীড়। আর সেই
নীড়ে কাটিয়ে দিতে চাই শত জনম। আমি
কল্পনার সাগরে ভেসে চলে যাব, যাব
তোমার হৃদয় সৈকতে, তুমি দিবেনা ধরা?
*
* তুমি কি জান পাখি কেন ডাকে? “তোমার ঘুম
ভাংগাতে। তুমি কি জান ফুল কেন ফুটে? “তুমি
দেখবে বলে। তুমি কি জান আকাশ কেন
কাদে? “তোমার মন খারাপ বলে। তুমি কি
জান তোমাকে সবাই পছন্দ করে কেন?
“তুমি খুব ভাল বলে। তুমি কি জান তুমি এত
ভালো কেন? “তুমি আমার “প্রাণের
চেয়ে বন্ধু” বলে।
*
* শুভ ক্ষন, শুভ দিন। মনে রেখ চির দিন।
কষ্ট গুলো দূরে রেখ, স্বপ্ন গুলো
পুরন করো, নতুন ভালো স্বপ্ন
দেখো, আমার কথা মনে রেখ।
*
* আকাশ বলে তুমি নীল। বাতাস বলে তুমি
বিল। নদী বলে তুমি সিমাহীন। চাঁদ বলে
তুমি সুন্দর। ঘাস বলে তুমি সবুজ। ফুল বলে
তুমি অবুজ। কিন্তু আমি বলি, “তুমি কেমন
আছ?”
*
* বন্ধু মানে সুখের সাথী। বন্ধু মানে রাগ।
বন্ধু মানে দুঃখ সূখের সমান সমান ভাগ। বন্ধু
মানে হালকা হেসে চোখের
কোনের জল। বন্ধু মানে মনে পরলে
একটা ছোট কল।
*
* কিছু কথা কিছু ‍পরিচয়, ক্ষনিকের হয়। কিছু
ব্যাথা কিছু সৃষ্টি, ভুলার নয়। কিছু মানুষ কিছু
বন্ধু চিরদিনের হয়। “আই মিছ ইউ”।
*
* নতুন আশা, নতুন প্রান। নতুন সুরে, নতুন
গান। নতুন ঊষার, নতুন আলো। নতুন বছর
কাটুক ভালো।……….শুভ নববর্ষ……..
*
* জীবনের রং বড় বিচিত্র, কখনো লাল
কখনো নীল। কখনো মুক্ত পাখির
মতো। কখনো আবার চুপসে যাওয়া
ফুলের মতো। হারিয়ে যায় কত চেনা মুখ।
থেকে যায় শুধু অনাবিল সূখ।
*
* নীল নীলিমায় দূরে কোথায় মন যে
হারায় ব্যাকুলতায় মনে পরে যায়। একটা কথাই
শুধু মন জানতে চায় অবেলায় অবসরে
মনে কি পরে আমায় “আই মিছ ইউ”
*
* ভোরের মিষ্টি রোদের আলোয় মিছ
কল দিও, ক্লান্ত দুপুরে মনে পরলে
এসএমএস করিও, গভীর নিঝুম রাতে যদি
ভয় লাগে তবে ফোন কর ভূতের গল্প
শুনাব, কেমন!!!!!!
*
*আরো ভালো এসএমএস পেতে likebd এর সাথে থাকুন

Print this item