The following warnings occurred:
Warning [2] Undefined variable $settings - Line: 49 - File: inc/plugins/avatarep.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/inc/plugins/avatarep.php 49 errorHandler->error_callback
/inc/class_plugins.php 38 require_once
/inc/init.php 235 pluginSystem->load
/global.php 20 require_once
/portal.php 39 require_once
Warning [2] Trying to access array offset on value of type null - Line: 49 - File: inc/plugins/avatarep.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/inc/plugins/avatarep.php 49 errorHandler->error_callback
/inc/class_plugins.php 38 require_once
/inc/init.php 235 pluginSystem->load
/global.php 20 require_once
/portal.php 39 require_once
Warning [2] Undefined array key "action" - Line: 1545 - File: inc/plugins/avatarep.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/inc/plugins/avatarep.php 1545 errorHandler->error_callback
/inc/class_plugins.php 142 avatarep_popup
/global.php 100 pluginSystem->run_hooks
/portal.php 39 require_once
Warning [2] Undefined variable $captcha - Line: 15 - File: global.php(587) : eval()'d code PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/global.php(587) : eval()'d code 15 errorHandler->error_callback
/global.php 587 eval
/portal.php 39 require_once
Warning [2] Undefined variable $redirect_url - Line: 21 - File: global.php(587) : eval()'d code PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/global.php(587) : eval()'d code 21 errorHandler->error_callback
/global.php 587 eval
/portal.php 39 require_once
Warning [2] Undefined variable $tcount - Line: 717 - File: portal.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/portal.php 717 errorHandler->error_callback
Warning [2] Undefined variable $tcount - Line: 722 - File: portal.php PHP 8.0.30 (Linux)
File Line Function
/inc/class_error.php 153 errorHandler->error
/portal.php 722 errorHandler->error_callback



Hasan 02-02-2017, 01:01 AM
জীবনে সমস্যা কার না রয়েছে? বাস্তু-মতে, যাবতীয় সমস্যার উৎসে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের নেগেটিভ এনার্জি। এই অশুভ শক্তিই ছোট থেকে বড়— নানা সমস্যা তৈরি করে আপনার জীবনে। এই সব সমস্যার সহজ সমাধানের কথাও জানায় বাস্তু।

বাস্তু-মতে, বিছানাই হল সেই জায়গা যেখানে মানুষ একটা লম্বা সময় স্থির হয়ে থাকে। এই কারণে বিছানাই বাস্তু-নির্দেশিত ক্রিয়াগুলি করার উপযুক্ত জায়গা।

বাস্তু জানাচ্ছে, মাত্র ৬টি জিনিসকে আপনার বিছানায় রাখলে বহু অশান্তি থেকেই মু্ক্তি পাওয়া যায়। মনে রাখবেন, এই জিনিসগুলি আপনার বিছানার নীচে রাখবেন ২১দিন। ভারতীয় গণমাধ্যম এবেলা এমন খবর প্রকাশ করেছে।

১) আপনার ক্রোধ আপনার প্রধান শত্রু। ক্রোধকে আপনার বশে রাখতে একখণ্ড রক্তচন্দন মাথার বালিশের নীচে রাখুন। খাটের নীচে একটা পানিপূর্ণ পাত্র রাখলে আরও ভাল কাজ দেয়।

২) নিজের ইচ্ছাশক্তিকে বাড়ানোর জন্য রুপোর পাত্রে পানি রেখে দেখতে পারেন। রুপোর গয়না পরলেও কাজ হবে।

৩) অশুভ শক্তির প্রভাবে অনেক সময়েই সাহসের অভাব দেখা দেয়। সাহসকে ফিরে পেতে হলে এবং সেই সঙ্গে কুণ্ডলীদোষ থেকে মুক্তি পেতে বালিশের নীচে সোনা বা রুপোর গয়না রাখুন। খাটের নীচে একটা ব্রোঞ্জের পাত্র রাখলে আরও দ্রুত কাজ হবে।

৪) সৌভাগ্যকে নিজের বশে রাখতে রুপোর তৈরি একজোড়া মাছ বালিশের নীচে রাখুন।

৫) কুনজরকে প্রতিহত করতে পানিপূর্ণ একটা লোহার পাত্র খাটের নীচে রাখুন।
Hasan 02-02-2017, 01:00 AM
নিউজ ডেস্ক: ইউরোপের বেশ কিছু দেশে বোরকা ও নেকাব নিষিদ্ধ করা হয়েছে৷ কিছু কিছু দেশে আবার পুরো মুখ ঢাকা বোরকা নিষিদ্ধ করা নিয়ে চলছে আলাপ-আলোচনা৷ প্রশ্ন উঠেছে, ধর্মীয় স্বাধীনতা না থাকায় এসব অঞ্চলে কি জঙ্গি তৎপরতা বাড়ছে?

ফ্রান্স

ফ্রান্স ইউরোপের প্রথম দেশ, যেখানে বোরকা আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়৷ ফ্রান্সে ৫০ লাখ মুসলমানের বাস৷ ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল এই আইন কার্যকর হয়৷ বোরকা বা নেকাব পড়লে জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে আইনে৷

বেলজিয়াম

২০১১ সালের জুলাইয়ে বেলজিয়ামেও নেকাব নিষিদ্ধ হয়৷ অর্থাৎ কোনো নারী তার পুরো মুখ কাপড়ে ঢেকে রাখতে পারবে না৷

নেদারল্যান্ডস

নেদারল্যান্ডসে ২০১৫ সালে আইন করে বোরকা নিষিদ্ধ করা হয়৷ বিশেষ করে জনসমক্ষে, অর্থাৎ স্কুল, হাসপাতাল ইত্যাদির মতো জায়গায বোরকা ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে৷

স্পেন

পুরো স্পেনে নয়, বার্সেলোনা শহর কর্তৃপক্ষ সেখানে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে৷

ব্রিটেন

ব্রিটেনে প্রচুর মুসলিমের বাস, তাই সেখানে কোনো ইসলামি পোশাকের ওপর নিষেধাজ্ঞা নেই৷ তবে স্কুলগুলোতে নির্দিষ্ট পোশাক পরতে হয়৷ ২০০৭ সালে বেশ কয়েকটি মামলার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ ঠিক করে, স্কুলে কেউ বোরকা বা নেকাব পরতে পারবে না৷

সুইজারল্যান্ড

২০১৩ সালে সুইজারল্যান্ডের ইটালীয় ভাষাভাষীদের এলাকা টিসিনোতে বোরকা নিষিদ্ধের ওপর ভোট হয়৷ নিষিদ্ধ করার পক্ষে পড়ে ৬৫ শতাংশ ভোট৷ এরপর ২৬টি শহরে বোরকা নিষিদ্ধ হয়৷ চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে লুগানো, লোকারনো, মাগাদিনোসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় বোরকা নিষিদ্ধ হয়৷ কেউ জনসমক্ষে বোরকা পড়লে ৯ হাজার ২০০ ইউরো পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে তাঁর৷

ইটালি

ইটালির বেশ কয়েকটি শহরে নেকাব নিষিদ্ধ৷ উত্তর পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর নোভারা কর্তৃপক্ষ সেখানে আইন করে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে৷ ৭০-এর দশকেই মুখ ঢেকে রাখা সব ধরনের ইসলামিক পোশাকের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইটালি৷

অস্ট্রিয়া

দেশটির ক্ষমতাসীন জোট সরকার প্রকাশ্য স্থানে পুরো মুখ ঢাকা নিকাব নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে একমত হয়েছে৷ স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালতে নিকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে একমত হয়েছে সরকারের শরিক দলগুলোও৷ এছাড়া যাঁরা সরকারি চাকরি করেন, তাঁদের মাথায় স্কার্ফ, হিজাব কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় প্রতীক পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বিবেচনা করছে সরকার৷

জার্মানি

জার্মানির রক্ষণশীল রাজনীতিকদের মধ্যে বোরকা নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে৷ সিডিইউ দলের একাধিক রাজনীতিক স্কুল, সরকারি অফিস, আদালতকক্ষ ও গাড়ি চালানোর সময় বোরকা ও গোটা মুখ ঢাকা নিকাব পরা নিষিদ্ধ করতে চান৷ সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, প্রায় তিন-চতুর্থাংশ জার্মানও প্রকাশ্যে বোরকাধারী মহিলাদের দেখতে নারাজ৷ এমনকি সম্প্রতি চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলও পুরো মুখ ঢাকা নিকাব নিষিদ্ধ করার পক্ষ তাঁর সায় দিয়েছেন৷-ডয়েচে ভেলে
Hasan 02-02-2017, 12:58 AM
আদিম শাস্তির একটি হলো পুরুষাঙ্গ ছেদন। আধুনিক সভ্যতার সূত্রপাতের সঙ্গে সঙ্গে, বিশেষ করে ঔপনিবেশিক সময় থেকে ধীরে ধীরে এ শাস্তি রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থা থেকে সরে যেতে থাকে।

তবে, সামাজিক কাঠামো থেকে শাস্তিটি এখনো বিলুপ্ত হয়নি। মাঝে মধ্যেই পুরুষাঙ্গ ছেদনের খবর চোখে পড়ে। সম্প্রতি ভারতের দক্ষিণী অভিনেত্রী মীরা জেসমিন তার সিনেমার প্রচারে গিয়ে ধর্ষণের শাস্তি প্রসঙ্গে মন্তব্য করেন, ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি পুরুষাঙ্গ ছেদন।

তিনি যে সিনেমার প্রচারে গিয়েছিলেন তার গল্প একটি বাস্তব ঘটনাকে অবলম্বন করে। জানা গেছে, এক দলিত নারীর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ছবির কাহিনি আবর্তিত হয়েছে।

এ ছবির সাংবাদিক সম্মেলনে গিয়েই পুরুষাঙ্গ ছেদন সম্পর্কে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, যেসব পুরুষ নারীদের যৌন নিগ্রহ করেন, তাদের অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি হওয়া উচিত ও একমাত্র পুরুষাঙ্গ ছেদনই তাদের মতো মানুষকে শিক্ষা দেওয়ার উপযুক্ত শাস্তি।

মীরা আরো বলেন, যারা এ জঘন্য কাজ করেন, তাদের এমন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দিলেই আর কোনো নারীকে স্পর্শ করার সাহস পাবে না।

সম্পাদনা: জাহিদ হাসান
Hasan 02-02-2017, 12:57 AM
দেশে বর্তমানে মোট ভোটার ১০ কোটি ১৭ লাখ ৮১ হাজার ৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৫০২ জন ও মহিলা ৫ কোটি ৩ লাখ ৭ হাজার ৫৪৮ জন। নির্বাচন কমিশন প্রকাশিত ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০১৬ এ তথ্য পাওয়া গেছে।

হালানাগাদে নতুন ভোটার হিসেবে ১২ লাখ ১৬ হাজার ৯৬৯ ভোটার অর্ন্তভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৭ লাখ ১৫ হাজার ৪০৮ জন ও মহিলা ভোটার ৫ লাখ ১ হাজার ৫৬১ জন। এর আগে গত ১ জানুয়ারি হালনাগাদকৃত খসড়া ভোটার প্রকাশ করে ইসি।

এতে নতুন ভোটার হিসেবে ১৪ লাখ ৯৭ হাজার ৬২৭ জনকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছিল। প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকার ওপর দাবি আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে ৩১ জানুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। যাচাই বাছাইয়ে এর থেকে প্রায় দেড় লাখের মত ভোটার বাদ পড়েছে।
Md Hossain Mojumder 01-31-2017, 06:36 PM
আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আল্লাহর অশেষ রহমতে আমিও অনেক ভালো আছি।
আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গ্রামিনফোনের একটি
বিশাল
অফার নিয়ে।
Akhon 100MB Internet matro 1Takai (meyad 3 din),offer-
ti
nite dial *5000*123#।
আশা করি সবাই অফারটা পাবেন।
ভালো লাগলে আমাকে সবাই আপনার ফেসবুকের
ফ্রেন্ড বানাতে পারেন।

অনলাইনে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করতে এখানে ক্লিক করুন আসবেন....
mahbubpathan 01-31-2017, 11:58 AM
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘জয়ী’ হয়েছেন মহামতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখন তিনি হোয়াইট হাউসের অধিকর্তা। উঠতে-বসতে হাজারো সভাসদ, সেপাই-সান্ত্রি, পাইক-পেয়াদা তাঁকে অনবরত সালাম ঠুকছেন। প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়ে শুধু যুক্তরাষ্ট্রকেই মহান করে তোলেননি, বাঁচিয়েছেন পুরো বিশ্বকেই। মর্ত্যবাসীর সমস্যার সমাধান তো হলো। এবার তিনি যাবেন পৃথিবী থেকে অনেক দূরে, গ্রহান্তরে। সেসব গ্রহের সমস্যাগুলোর সমাধান না করলে ঠিক শান্তি পাচ্ছেন না তিনি। এ পর্যন্ত পড়ে যদি রূপকথা মনে হয়, তবে বলে রাখি, এই রূপকথা নিয়েই তৈরি হয়েছে স্মার্টফোনের গেম।
.
‘জ্রাম্প’ নামের এই গেমকে অনায়াসেই ভবিষ্যতের গেম বলা যেতে পারে। কারণ পটভূমির শুরুটা ২০১৭ সালে। জ্রাম্প গেমে প্রতিনিয়ত গেমারকে ট্রাম্পের জন্য দেয়াল তৈরি করে যেতে হবে। তাও আবার ঊর্ধ্বক্রমে। এই বিভেদের দেয়ালে ভর করে ডোনাল্ড ট্রাম্প উঠতে থাকবেন ওপরের দিকে। গেমার যদি দেয়াল তৈরিতে ব্যর্থ হন, তবে ট্রাম্প নিচে পড়ে যাবেন, ট্রাম্পের কপালে জুটবে ‘দুর্বল’ অথবা ‘পরাজিত’ উপাধি।
.
ট্রাম্পের নিচে পড়ার যথেষ্ট কারণও আছে। তাঁর গতি রোধ করতে বই হাতে থাকবেন গবেষক-অধ্যাপক। বারাক ওবামা কিংবা হিলারি ক্লিনটনও উদয় হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মিশন রুখতে। গেমারের কাজ হলো দেয়ালের ওপরে ভর করে এদের সবাইকে এড়িয়ে ট্রাম্পকে অনেক...অনেক অনেক ওপরে উঠে যেতে সাহায্য করা।
.
মার্কিনদের নির্বাচনের ধরনটাই এমন। জাতীয় নির্বাচনের আলোড়ন আন্তর্জাতিক পর্যায়েই যেন বেশি হয়। সেই আলোড়ন রাজনীতি, অর্থনীতি, সমরনীতি হয়ে প্রযুক্তিতেও পড়ে। গেমেও তাই। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে এই গেম বানিয়েছে মার্কিনদের কেউ নন, নিউজিল্যান্ডের এক গেম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। কারণ? ডোনাল্ড ট্রাম্পের খ্যাতি—সেটা সুখ্যাতি হোক আর কুখ্যাতি। ২০১৬ মার্কিন নির্বাচনের সঙ্গে গেমটির কোনো মিল নেই। তবে নিছক আনন্দ পাওয়ার জন্য হলেও ছোট্ট এই গেমটি মোটেই মন্দ নয়।
.
নামানোর ঠিকানা :
অ্যান্ড্রয়েড : Download This Games

আইওএস : Download This Games
.
এই পোস্টটি এর আগে এই সাইটে এবং এই সাইটে পাবলিশ করা হয়েছে।
.
আর হ্যাঁ! শুধু বাংলাদেশী সফটওয়্যার এবং গেমস সম্পর্কে জানতে www.banglarapps.ml সাইটে ভিজিট করুন।
Attached Files
Hasan 01-30-2017, 02:41 PM
প্রয়োজনমত ঘর থেকে বের হওয়া নারীদের জন্য
জায়েয। তবে শরয়ী পর্দার সাথে বের হতে হবে।
শরয়ী পর্দা সম্পর্কে কিছু মৌলিক কথা এখানে বলা হচ্ছে-
১. চাদর বা বোরকা দিয়ে পুরো শরীর ঢাকা থাকবে -
প্রথম কথা হল, ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মোটা বড় চাদর
বা বোরকা দ্বারা ভালভাবে আবৃত হয়ে বের হবে। রাস্তা
দেখার জন্য শুধু চোখ খোলা রাখার অনুমতি আছে। উত্তম
হল, চেহারার উপর এমন নেকাব দিয়ে দেবে যার দ্বারা পর্দাও
হয়ে যায়, রাস্তাও দেখা যায়।
২. চাদর ও বোরকা মোটা হওয়া -
চাদর বা বোরকা এতটুকু লম্বা ও মোটা হবে, যাতে মাথা
থেকে পা পর্যন্ত শরীর বা পোশাকের কোনো অংশ
বের না হয়। বোরকা পাতলা হলে শরীর ও পোশাক দেখা
যাবে। এর দ্বারা পর্দার উদ্দেশ্য অর্জন হবে না। আর চাদর বা
বোরকা কালো রঙেরও হতে পারে, সাদা রঙেরও হতে
পারে। কোনো বিশেষ রঙ জরুরী নয়।
৩. বোরকা সুসজ্জিত না হওয়া -
বোরকা বা চাদর চমকদার ও কারুকার্যখচিত না হওয়া উচিত। কেননা
নারীদের আদেশ দেওয়া হয়েছে, ঘর থেকে বের
হওয়ার সময় নিজের সজ্জা ও সৌন্দর্য আবৃত করে বের হওয়ার।
সাধারণত নারীর লেবাস-পোষাকও সুন্দর হয়, অলংকারাদিও সুন্দর
হয়, বেশভ‚ষাও সুন্দর হয়। এই সবকিছুকে ঢেকে বের
হওয়ার আদেশ করা হয়েছে। তাই বোরকার কাপড় খুব সুন্দর
ও ফুল দ্বারা ডিজাইন করা না হওয়া চাই। বরং বোরকা একেবারে
সাদাসিদা হওয়া চাই। আর তা এতটুকু বড় হওয়া চাই যে, মাথা থেকে
পা পর্যন্ত সমস্ত শরীর আবৃত হয়।
৪. বোরকা ঢিলেঢালা হওয়া -
বোরকা এতটুকু ঢিলেঢালা হতে হবে, দেহের বা অঙ্গ-
প্রত্যঙ্গের গঠন বোঝা না যায়। বোরকা টাইট হলে পর্দার
উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়। শরীরের গঠন, অবয়ব ফুটে ওঠে
ফলে পর্দার উদ্দেশ্য পূরণ হয় না। তাই বোরকা খুবই
ঢিলেঢালা হওয়া চাই।
৫. সুগন্ধি মাখানো থাকবে না -
বোরকার উপরে বা ভিতরের পোশাকে বা শরীরে সুগন্ধি
ব্যবহার না করা। হাঁ, যদি এমন কিছু ব্যবহার করা হয় যার সুবাস ছড়ায় না
তাহলে সমস্যা নেই। যে সুগন্ধি বাইরে ছড়ায় তা ব্যবহার করে
বাইরে গমনকারী নারীদের ব্যাপারে কঠিন হুশিয়ারি এসেছে।
তাই এরকম খোশবু লাগিয়ে বাইরে বের হওয়া জায়েয নয়।
এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে
ব্যভিচারিনী বলেছেন। Ñজামে তিরমিযী, হাদীস ২৭৮৬
মোটকথা, উপরের পাঁচটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ রেখে নারীরা
প্রয়োজনের সময় ঘর থেকে বের হতে পারবে; যখন
বাহিরের জরুরি কাজ করে দেওয়ার মত কোনো পুরুষ ঘরে
না থাকে।
হজ্বের সফরে মাহরাম থাকা অত্যাবশ্যক দেখুন, কোনো
নারীর উপর যদি হজ্ব ফরয হয় কিন্তু হজ্বের সফরের জন্য
তার কোনো মাহরাম না থাকে, যেমন স্বামী যাওয়ার জন্য
প্রস্তুত নয়। অথবা তার মাহরাম যেমন বাপ, ভাই, আপন ভাতিজা,
আপন ভাগিনা থাকে কিন্তু তাদের কেউই যাওয়ার জন্য প্রস্তুত
নয় কিংবা তাদেরকে নিয়ে যাওয়ার মত অর্থও মহিলার কাছে
নেই। এমতাবস্থায় শরীয়তের দৃষ্টিতে ঐ মহিলার হজ্বে
যাওয়ার অনুমতি নেই। কেননা এই অবস্থায় তার জিম্মায় হজ্ব
আদায় করাই জরুরি নয়। তার জন্য শরয়ী বিধান হল, মাহরামের
অপেক্ষা করবে। যদি মাহরাম মিলে যায় কিংবা স্বামী সাথে
যাওয়ার জন্য তৈরি হয় তাহলে তার সাথে হজ্ব করতে যাবে। যদি
মাহরাম পাওয়া না যায় তাহলে তার পক্ষ থেকে বদলী হজ্ব করার
ওসিয়ত করে যাবে যে, আমার উপর হজ্ব ফরয ছিল কিন্তু আমি
হজ্ব করার জন্য সাথে মাহরাম পাইনি। তাই আমি ওসিয়ত করছি, আমার
মৃত্যুর পর আমার সম্পদ থেকে বদলি হজ্ব করানো হবে।
এটা হল, শরীয়তের বিধান। শরীয়ত এটা বলেনি যে, যখন
তোমার উপর হজ্ব ফরয এবং তুমি মাহরাম পাচ্ছ না, তাহলে মাহরাম
ছাড়াই হজ্বে চলে যাও। এই সকল সতর্কতা ও পরিপূর্ণ পর্দার
বিধান এজন্যই দেওয়া হয়েছে যাতে মহিলার ইজ্জত আব্রুর
পরিপূর্ণ হেফাযত হয়।
পর্দাহীনতার উপর কঠিন শাস্তির হুঁশিয়ারি
এ কারণে যে সকল নারী ঘরের ভিতরের গাইরে মাহরাম
পুরুষদের সাথে পর্দা করে না কিংবা যে সকল নারী ঘর
থেকে বের হওয়ার সময় পর্দা করে না তাদের ব্যাপারে
হাদীসে অনেক কঠিন শাস্তির হুঁশিয়ারি এসেছে। তারা যেন
সেগুলো পড়ে এবং বেপর্দার গুনাহ থেকে বেঁচে
থাকে এবং শরয়ী পর্দার পুরোপুরি এহতেমাম করে। আল্লাহ
তাআলা তাওফীক দান করুন।
আমীন।
mahbubpathan 01-30-2017, 02:00 PM
আমাদের বাংলাদেশ একটি সবুজ-শ্যামল দেশ। এই দেশ ৬ ঋতুর দেশ। সেই ৬ ঋতুর মধ্যে একটি হলো শীত। এখন সেই শীতকাল। আর এই শীতের একটি জনপ্রিয় খেলা হলো ব্যাডমিন্টন। এই জনপ্রিয় ব্যাডমিন্টন খেলা প্রায় সকল বয়সের লোকই খেলে থাকেন। শীতকালে এই খেলাটি জনপ্রিয় হওয়ার কারণ হলো - আমাদের সবারই শীতকালে শরীল পুরো ঠান্ডা বরফ হয়ে যায়। আর এই খেলাটি খেলে শরীল গরম করা যায়। তাই এই খেলাটি বিশেষ করে শীতকালেই হয়ে থাকে এবং শীতকালের একটি জনপ্রিয় খেলা। ছোট-বড় সব বয়সের লোকই এই খেলাটি খেলে থাকেন। আর খেলাটি বিশেষ করে শীতকালে রাতে হয়ে থাকে। তো আজকে সে ব্যাডমিন্টন খেলার কোর্ট নিয়ে আমার আজকের পোস্ট। অনেকেই আছেন ব্যাডমিন্টন কোর্টের সঠিক নিয়ম না জানার কারণে ব্যাডমিন্টন কোর্ট তৈরি করতে পারেন না। আমার আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিকভাবে ব্যাডমিন্টন কোর্ট কিভাবে বানাতে হয় তা জানতে পারবেন।
.
ব্যাডমিন্টন খেলা :
প্রথমে ব্যাডমিন্টন খেলা সম্পর্কে অল্প কিছু আলোচনা করে নেই। ব্যাডমিন্টন খেলাটির উৎপত্তি নিয়ে বহুমত থাকলেও অধিকাংশের ধারণা এ খেলার জন্ম হয়েছে ভারতের পুনাতে। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে পুনায় অবস্থিত ইংরেজ সৈন্যরা স্থানীয় লোকজনদেরকে শাটলকর্ক ও ছোট ব্যাট দিয়ে খেলতে দেখে কৌতূহলবোধ করেন। তারা স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে ঐ খেলা শিখে ছুটিতে ইংল্যান্ডে যেয়ে খেলাটি প্রচলন করেন। ভারতে কর্মরত ইংরেজ সৈন্যরা ছুটিতে বাড়িতে গিয়ে ব্যাডমিন্টন নামক জায়গায় একত্র হয়ে খেলাটি শুরু করেন। সে থেকে সে জায়গার নাম অনুসারে ব্যাডমিন্টন খেলার নামকরণ হয়। পরবর্তীকালে দেশে দেশে এ খেলার প্রচলনের ফলে সকল বয়সের ও শ্রেণির নারী-পুরুষ ব্যাডমিন্টন খেলায় জড়িয়ে পড়ে।
.
ব্যাডমিন্টন খেলার কোর্টের পরিমাপ :
আমি সহজ ভাষায় আপনাদের শিখাবো ব্যাডমিন্টন কোর্টের পরিমাপ। তো প্রথমে আমার দেওয়া উপরের ছবির দিকে ভালোভাবে ফলো করুন। তারপর আমার পোস্টটি পড়ুন। ব্যাডমিন্টনের পুরো কোর্টের দৈর্ঘ্য (লম্বা) হবে ৪৪ ফুট। আর প্রস্থ (পাশ্বে) হবে ২০ ফুট। দৈর্ঘ্য ৪৪ ফুটের মধ্যে এখানে তিনটি মাপ (দাগ) হবে। এর মধ্যে দুই সাইটে হবে ১৫ ফুট করে আর মাঝখানে হবে ১৪ ফুট। ১৪ ফুটকে আবার দুইভাগ করতে হবে, এই পাশ্বে ৭ ঐ পাশ্বে ৭ ফুট এর মাঝখানে হবে নেটের খুঁটি। আমি আপনাদেরকে আবারো বলবো - পোস্টটির পাশাপাশি উপরের ছবিটি ভালোভাবে ফলো করুন। তাহলে সহজেই বিষয়টা বুঝতে পারবেন।
Attached Files
RaselMahmud 01-29-2017, 04:29 PM
বাংলাদেশে এখন থেকে ধূমপায়ী বা মাদকাসক্তরা মেডিকেল শিক্ষায় ঢুকতে পারবে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলছেন, আগামি শিক্ষাবর্ষ থেকেই এর বাস্তবায়ন শুরু হবে।

ভর্তির সময় ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়ে প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম আজ বিবিসি বাংলাকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ২০১৬-১৭ শিক্ষা বর্ষ থেকে এই নিয়ম বাস্তবায়ন শুরু হবে।

ঠিক কেন এই সিদ্ধান্ত, এবং এর বাস্তবায়ন কি ভাবে করা হবে – এ কথা জিজ্ঞেস করা হলে মন্ত্রী বলেন, ধূমপান এবং মাদকাসক্তি নিরুৎসাহিত করতেই এই পদক্ষেপ।

“শুধু ভর্তি পরীক্ষায় পাস করলেই হবে না, তাকে একটি প্রত্যয়ন পত্র দেখাতে হবে যে সে ধূমপায় বা মাদকাসক্ত নয়” – বলেন মোহাম্মদ নাসিম।

তিনি বলেন, এই সার্টিফিকেট হবে বাধ্যতামূলক এবং একজন ডাক্তারকে দিয়ে এটি সত্যায়িত করাতে হবে।

মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হবার পর যদি কেউধূমপান শুরু করে তাহলে কি হবে? এ প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন, সে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ যাতে তাকে সতর্ক করতে পারে এবং তার পর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে এমন সুযোগ থাকবে।

তিনি আরো বলেন, পুরোপুরি সাফল্য হয়তো উদ্যোগের প্রথমেই পাওয়া যাবে না, তবে এক্ষেত্রে অভিভাবকদেরও ভুমিকা রাখতে হবে।

তবে এ ব্যাপারে কোন আইন হবে কিনা তা স্পষ্ট করেন নি মন্ত্রী।

(সূত্রঃ বিবিসি)
RaselMahmud 01-29-2017, 04:26 PM
খাবার নিয়ন্ত্রণ করছেন, নিয়মিত হাঁটাহাঁটিও করছেন, ওজনও একটু একটু করে কমছে, কিন্তু পেটটা তো কিছুতেই কমছে না। অনেকেই এ অভিযোগ করে থাকেন। পেটের চর্বি বা মেদ দেহের অন্যান্য মেদের চেয়ে আলাদা এবং বেশি ক্ষতিকর।

শরীরের অন্য অংশের মেদ সাধারণত ত্বকের নিচে জমে থাকে। কিন্তু পেটের মেদ ত্বকের নিচে ও পাশাপাশি যকৃৎ, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের গায়ে লেগে থাকে। তাই পেটের চর্বির সঙ্গে হূদেরাগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক রয়েছে।

অনেকেই পেটের চর্বি কমানোর জন্য বেলি স্ট্রোক অর্থাৎ পেটের মাংসপেশির ব্যায়াম করে থাকেন। কারও ধারণা, পেটের চর্বি সাধারণ ব্যায়ামে কমে না। এর জন্য আলাদা ব্যায়াম করতে হবে। কিন্তু আলাদা ব্যায়ামে পেটের পেশির আকৃতি সুন্দর হলেও চর্বি কমাতে খুব একটা কাজে আসে না। পেটের চর্বি কমাতে দেহের সার্বিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম এবং সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই যথেষ্ট।

সপ্তাহে চার দিন আধঘণ্টা অ্যারোবিক ব্যায়াম দেহের অন্যান্য মেদের সঙ্গে পেটের মেদকেও কমিয়ে আনবে। জগিং, ট্রেডমিল, সাইকেল চালানো ইত্যাদি হলো এ ধরনের ব্যায়াম। কেউ দ্রুত পেটের চর্বি ভাঙতে চাইলে আরেকটু বেশি ব্যায়ামের দরকার হতে পারে। ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা জগিং বা জোরে হাঁটার পর দেহে সঞ্চিত চর্বি ভাঙতে শুরু করে এবং পেশি তা ব্যবহার করে। এই সময়ের পর আরও ১০ থেকে ১৫ মিনিট জগিং করলে বা জোরে হাঁটলে প্রতিদিন একটু একটু করে জমানো চর্বি কমতে থাকবে।

এর সঙ্গে চর্বি ও তেলযুক্ত খাদ্য পরিহার করে প্রচুর পরিমাণে আঁশজাতীয় খাদ্য ও শাকসবজি গ্রহণ করতে হবে। পরিমিত আহার করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১০ গ্রাম আঁশ খেতে হবে। মেদ কমানোর সাধারণ এসব উপায়ে দেহের অন্য অংশের মেদের সঙ্গে পেটের চর্বিও কমবে। এর জন্য আলাদা ব্যায়ামের দরকার হবে না।
RaselMahmud 01-29-2017, 04:24 PM
পিত্তথলিতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকেরই কাছ থেকে এই অভিজ্ঞতা শোনা যায়। এই পাথর কি সত্যি সত্যি পথের কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি পাথরের মতো, নাকি অন্য কিছু? আর কীভাবেই বা সন্দেহ হবে যে পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে আপনার?

পাথর আসলে কী?
পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার ওপর। কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে এবং হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙেরও হতে পারে। পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্তথলি। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে এই পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।

কাদের হয় বেশি?
স্থূল ও ওজনাধিক্য ব্যক্তিদের পিত্তথলিতে পাথর বেশি হতে দেখা যায়। পুরুষদের তুলনায় নারীদের এই প্রবণতা বেশি। এ ছাড়া চল্লিশোর্ধ্ব বয়স, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাবার অভ্যাস, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাদ্য গ্রহণ ইত্যাদি এই ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

কীভাবে বুঝবেন?
পিত্তথলির অবস্থানটা পেটের কোথায় তা আগেই বলা হয়েছে। পিত্তথলিতে পাথর হলে এতে প্রদাহ হয়, যাকে কোলেসিস্টাইটিস বলা হয়। তখন ওপর পেটের ডানদিকে তীব্র ব্যথা হতে পারে। মিনিট খানেক হতে ঘণ্টা খানেক স্থায়ী হতে পারে এই ব্যথা। পেটের পেছন দিকে, কাঁধে, পেটের মাঝ বরাবর এমনকি বুকের ভেতরও ছড়িয়ে পড়তে পারে ধীরে ধীরে। সেই সঙ্গে বমি ভাব বা বমি, হালকা জ্বর ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অনেক সময় পাথর পিত্তথলি থেকে বোরোতে গিয়ে পিত্তনালিতে আটকে যায় এবং তখন বিলিরুবিনের বিপাক ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার দরুন জন্ডিসও হতে পারে। রোগ নির্ণয়ের জন্য এই উপসর্গের পাশাপাশি পেটের আলট্রাসনোগ্রামই যথেষ্ট। পাথরের অবস্থান জানতে বা প্রয়োজনে বের করতে ইআরসিপি জাতীয় পরীক্ষা করা যেতে পারে। তবে পেটের আলসার, যকৃতের কোনো সমস্যা বা এমনকি হূদেরাগেও কাছাকাছি ধরনের ব্যথা হতে পারে বলে সেগুলোর অবস্থাও নির্ণয় করে নেওয়া দরকার হয়।

চিকিৎসা কী?
প্রদাহ ও তীব্র ব্যথার সময় কোনো অস্ত্রোপচার করা হয় না। সাধারণত কয়েক দিনের জন্য মুখে খাদ্য গ্রহণ বন্ধ করে দিয়ে স্যালাইন, অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যথানাশক ওষুধ দিয়ে প্রাথমিক উপশমের চেষ্টা করা হয়। পরে পিত্তথলি ফেলে দেওয়ার অস্ত্রোপচারটি সপ্তাহ দুয়েক পর বা দু-তিন মাস পর করলেও ক্ষতি নেই। পেট কেটে বা ফুটো করে—দুভাবেই এই অস্ত্রোপচার করা যায়। তবে পিত্তনালিতে পাথর আটকে গিয়ে থাকলে ইআরসিপি যন্ত্রের সাহায্যে সেটি বের করে আনা হয়।
Hasan 01-28-2017, 10:35 AM
অনলাইন ডেস্ক: বয়স তার সবে ৭, কিন্তু এই ৭ বছর বয়সেই তার সমাজ সচেতনতা অন্য অনেকের থেকে অনেক বেশি। আলেপ্পো থেকে করা তার একটা টুইট ঝড় তুলেছিল বিশ্বে।

চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিল সিরিয়ায় ‘বিপর্যস্ত শৈশবের’ নিদারুণ করুণ ছবিটা। সেই ব্যানা অ্যালাবেড এবার সোজাসুজি চিঠি লিখল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। চিঠিতে তার সাফ ও স্পষ্ট বক্তব্য একটাই, ‘সিরিয়ার শিশুরাও আপনার সন্তানেরই মতন। সিরিয়ার শিশুদের জন্য কিছু করুন।’

দীর্ঘ ৬টা বছর। রক্তাক্ত সিরিয়া। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সঙ্গে বিদ্রোহীদের রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ। নিহতদের মধ্যে কমপক্ষে ১৫ হাজার শিশু। গত ডিসেম্বরে আলেপ্পো থেকে পালিয়ে টার্কিতে আসে ব্যানার পরিবার।

যুদ্ধবিধ্বস্ত আলেপ্পোর যে ছবি, ব্যানার টুইটের মাধ্যমে সামনে আসে, তা দেখে শিউরে উঠেছিল সারা বিশ্ব। চিঠিতে বিশ্বের একনম্বর শক্তিধর দেশের রাষ্ট্রপতিকে ব্যানা লিখেছে, ‘আমি এক হতভাগ্য সিরিয়ান শিশু। সিরিয়ার শিশুরা আপনার নিজের সন্তানের মতই। ওদের জন্য আপনার অতি অবশ্যই কিছু করা উচিত। সিরিয়ার শিশুদের জন্য ভাবুন। আপনি যেরকম শান্তিতে আছেন, ঠিক একইরকম শান্তিতে বসবাসের অধিকার আছে সিরিয়ার শিশুদেরও।’

টিভিতে দেখেই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিনেছে ব্যানা। আর তারপরই তাকে চিঠি লেখার সিদ্ধান্ত নেয় ব্যানা। জানিয়েছেন ব্যানার মা। বোমারু বিমানের আঘাতে আলেপ্পোয় ধ্বংস হয়ে গেছে ব্যানার স্কুল। মারা গেছে ব্যানার অনেক বন্ধু। আর এইসব কিছু দেখেই গর্জে ওঠার সিদ্ধান্ত নেয় ৭ বছরের শৈশব।

তবে সিরিয়ার শিশুদের জন্য ট্রাম্প ‘কিছু করার প্রতিশ্রুতি’ দিলে, তার দিকে ‘বন্ধুত্বের হাত’ বাড়িয়ে দেবে বলেও চিঠিতে জানিয়েছে ব্যানা। যদিও ট্রাম্প সেই চিঠির উত্তর দিয়েছেন কিনা বা দেবেন কিনা, হোয়াইট হাউস সূত্রে তা এখনও জানা যায়নি।-জিনিউজ
Hasan 01-28-2017, 10:35 AM
অনলাইন ডেস্ক: এ এক অদ্ভুত মেলা। সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত মেয়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের মহিলারা এই মেলায় অংশ নেন স্রেফ জীবনসঙ্গীকে খুঁজে বের করতে। তবে শর্ত একটাই, বিবাহেচ্ছু মহিলাদের কুমারী হওয়াটা বাধ্যতামূলক। ভারতীয় বেশ কিছু গণমাধ্যম এমন খবর প্রকাশ করেছে।

আসলে বুলগেরিয়ার স্তারা জাগোরা নামে এই অঞ্চলের রোমা জনগোষ্ঠীর মহিলারা এভাবেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। রোমা জনজাতি মূলত তামার বিভিন্ন জিনিসপত্র তৈরি করে থাকে। এটাই এদের রুজি-রুটি। বুলগেরিয়াতে এদেরকে অনেকে কালাইদঝি বলেও ডাকে।

দারিদ্র্য আর অনটন এদের নিত্যসঙ্গী। ফলে, বিবাহের মতো ব্যয়বহুল আনুষ্ঠানের আড়ম্বর এদের পক্ষে সম্ভব হয় না। তাই, এই মেলাই রোমা জনজাতির কাছে জীবনসঙ্গিনী খুঁজে পাওয়ার একমাত্র জায়গা। পাত্রীর সাজে মেলায় আসা মহিলাদের শুধু পছন্দ করলেই হবে না, পুরুষদের এর জন্য খসাতে হয় টাকাও। কারণ, যে পুরুষের যে মহিলাকে জীবনসঙ্গিনী হিসাবে পছন্দ হবে, তার জন্য তাকে যথার্থ দাম দিতে হয়। কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত দর ওঠে মেলায় পাত্রী হিসাবে যোগ দেওয়া নারীদের।

কোন পাত্রী কেমন দর পাবেন, তা নির্ভর করে তাঁর সৌন্দর্য থেকে শুরু করে সাজপোশাক, আচার ব্যবহারের উপরে। মেলার নিয়ম অনুসারে, মেয়েরা যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারেন অথবা মেলার জন্য প্রস্তুত মঞ্চেও নিজেদের পাত্রী হিসাবে তুলে ধরতে পারেন। মঞ্চে ওঠা মেয়েদের জন্য নিলামের মতো দরও হাঁকাহাঁকি হয়। আবার পুরুষরা মঞ্চে থাকা নারীদের সঙ্গে সেখানে নাচা-গানাতেও অংশ নিতে পারেন। এরপরই পছন্দের নারীর জন্য দর হাঁকতে পারেন তিনি।

এই মেলায় অংশ নিতে মেয়েদের সাজপোশাকও হতে হয় চটকদার। এখানে নাবালক দম্পতি দণ্ডণীয় অপরাধ হিসাবে গণ্য হয় না। ফলে, ১৩ বছরের মেয়ের সমবয়সি পুরুষসঙ্গী এখানে একেবারেই বিরল নয়। এমনও দেখা গিয়েছে, বাবা-মায়েরা ছেলে-মেয়েকে অল্প বয়সেই এই মেলার অংশগ্রহণের জন্য নিয়ে এসেছে। কারণ, বাবা-মায়েদের ধারণা, বেশি দেরি করলে হয়তো ছেলে-মেয়েকে সারা জীবন চিরকুমার বা চিরকুমারী হয়েই কাটাতে হবে। বছরে চার বার এই মেলা বসে। সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বসন্তের মেলা।
Hasan 01-28-2017, 10:34 AM
অনলাইন ডেস্ক: অন্যত্র বিয়ে ঠিক হয়েছিল প্রেমিকের। প্রেমিক যেন অন্য কোনও মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে না পারে তার জন্য চোখ বেঁধে রেখে যুবকের যৌনাঙ্গ কেটে নিল প্রেমিকা ৷ ভারতের মধ্যপ্রদেশের সিদ্ধি জেলার জামোড়ি এলাকা বাসিন্দা সঞ্জয় কেওয়াতের সঙ্গে অনেকদিন ধরেই সম্পর্ক ছিল অভিযুক্ত নারীর। সঞ্জয় জানিয়েছেন, তার বিয়ে অন্যত্র ঠিক হয়েছিল। তাও তারা দেখা করছিলেন নিয়মিত।

সোমবার তেমন ভাবেই তার প্রেমিকা দেখা করতে বলেন। একটি ফাঁকা ফ্ল্যাটে তাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার নাম করে নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে নিজের ওড়না দিয়ে সঞ্জয়ের চোখ বাঁধে অভিযুক্ত। জামা কাপড় খুলে দেয়। তারপরেই কেটে নেয় যৌনাঙ্গ। ভারতীয় বেশ কিছু গণমাধ্যম এমন খবর প্রকাশ করেছে।

সঞ্জয় জানিয়েছেন, এর পরেই চিৎকার করে সে বলতে থাকে ‘‌আমার জীবনে তুমি না থাকলে, অন্য কেউ তোমায় পাবে না। ’‌ অনেক কষ্টে চোখের কাপড় সরিয়ে ফেলেন সঞ্জয়। ততক্ষণে পালিয়েছে ওই নারী। ব্যথা সহ্য করেই বাড়ি ফেরেন। ফেরার পরেই বাড়ির লোক তাকে হাসাপাতালে নিয়ে যায়।

পুলিশ জানিয়েছে, ওই ফ্ল্যাটের খাটে রক্তাক্ত বিছানার চাদর উদ্ধার করা হয়েছে। তবে হামলাকারীর ব্যবহার করা অস্ত্র খুঁজে পায়নি পুলিশ। সন্ধান চলছে হামলাকারিরও।
Hasan 01-28-2017, 10:31 AM
বিনোদন ডেস্ক: দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে ‘ট্রিপল এক্স’ অভিনয় করেছেন ভিন ডিজেল। দু’জনের রসায়ন প্রশংসিত হয়েছে সর্বত্র। ভিন ডিজেল ও দীপিকাকে নিয়ে নানা কথাও শোনা যাচ্ছে। সেই গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন স্বয়ং দীপিকা।

প্রকাশ পাড়ুকোনের কন্যা কী এমন বললেন, যার প্রেক্ষিতে জল্পনা বাড়ল? দীপিকা নাকি বলেছেন, তিনি ভিন ডিজেলের সন্তানের মা হতে চান। এ আবার কী কথা! তা হলে কি রণবীর সিংহের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে দীপিকার? হলিউডের একটি শোয়ে দীপিকা এ হেন ইচ্ছার কথা নিজের মুখে প্রকাশ করেছেন। শো-এর হোস্ট ভিন ডিজেল ও দীপিকার রসায়ন নিয়ে প্রশ্ন করায়, দীপিকাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘আগুন ছাড়া কি ধোঁয়া বের হয়?’ এর পরে সেই শোয়ের হোস্ট

দীপিকার কাছে জানতে চান, ‘ছবিতে রোম্যান্টিক দেখিয়েছে। তোমার মুখ দেখে আমি আন্দাজ করতে পারি। তবে কি সত্যি কিছু?’ দীপিকার সপ্রতিভ জবাব, ‘আগুন ছাড়া ধোঁয়া বের হয় না।’

এর পরেই কাহিনিতে আসল টুইস্ট। দীপিকা বলেন, ‘ভিন ডিজেলের প্রতি আমার দুর্বলতা রয়েছে। মনে মনে ভাবি, আমি আর ভিন ডিজেল একসঙ্গে রয়েছি। ভিনের সন্তানের জন্ম দিয়েছি আমি। এ সব চিন্তা আমার মাথায় ঘুরপাক করে।’ দীপিকা যা বললেন, তার অর্থ কি তিনি নিজে বোঝেন? কী জানি, মেয়ের যা মতি, তাতে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। -এবেলা
Hasan 01-28-2017, 10:30 AM
বিনোদন ডেস্ক: সাধারণত স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর বয়স বেশি হতেই দেখা যায়৷ কিন্তু উল্টোটা হলে ব্যতিক্রমী বলেই ধরা হয়৷ কিন্তু এমন উদাহরণ খোদ বলিউডেও রয়েছে ডজন খানেক ৷ দেখে নেয়া যাক এমন বলিউডি দম্পতিদের৷ এদের কথা ভাবলে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে কোনো সম্পর্ক গড়ে তুলতে বয়স কোনো বাধাই নয়।

১) সুনীল দত্ত ও নারগিস

অভিনেতা সুনীল দত্ত বিয়ে করেন তাঁর চেয়ে বয়সে বড় অভিনেত্রী নারগিসকে৷ সেইসময় তারকা হিসেবে সুনীলের তুলনায় অনেক এগিয়ে ছিলেন নারগিস৷ তাঁদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বিখ্যাত ছবি মাদার ইন্ডিয়া করার সময় থেকে৷ ওই সময় সেটে আগুন লাগলে নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে নারগিসকে বাঁচিয়ে ছিলেন সুনীল৷

২) অভিষেক বচ্চন ঐশ্বরিয়া

বহু জল্পনা আলোচনার অবসান ঘটেছিল ২০০৭ সালের ২০ এপ্রিলে৷ কারণ শেষ পর্যন্ত ঐশ্বরিয়া রাই বিয়ে করলেন তাঁর চেয়ে দুই বছরের ছোট অভিষেক বচ্চনকে৷ এই দুই সেলিব্রিটির কন্যা আরাদ্ধাও যেন জন্মে থেকেই হয়ে উঠেছেন সেলিব্রিটি৷

৩) আদিত্য পাঞ্চালি ও জারিনা ওহাব

প্রায় তিন দশকের পুরনো হয়ে গেছে আদিত্য পাঞ্চালি ও জারিনা ওহাবের দাম্পত্য জীবন৷ জারিনা আদিত্যের চেয়ে ছয় বছরের বড় হল জারিনা৷

৪) সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিং

অমৃতা সিং তখন বলিউডে তারকা হয়ে গেছেন সেই সময় তিনি প্রেমে পড়েন বয়সে অনেক ছোট সাইফ আলি খানের৷ ১৯৯১ সালে যখন দু’জনে বিবাহ বন্ধনে বাঁধলেন তখন অমৃতার বয়স ৩৩ এবং সাইফের ২১৷ তবে ২০০৪ সালে তাদের ১৩ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি ঘটে। পরবর্তীকালে সাইফ বিয়ে করেন কারিনা কাপুরকে৷

৫) অর্চনা পূরণ সিং এবং পারমিৎ শেঠি

প্রথম বিয়ে ব্যর্থ হওয়ার পর অর্চনা পূরণ সিং -এর সঙ্গে হঠাৎ পরিচয় হয়েছিল তাঁর থেকে সাত বছরের ছোট পারমিৎ শেঠির৷ দুজনার ঘনিষ্ঠতা থেকে লিভ-ইন করা শুরু৷ এভাবে চার বছর কাটার পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন তারা৷ তারপরে একসঙ্গে কেটে গেছে ২০ বছর।

৬) অর্জুন রামপাল ও মেহর জেসিয়া

১৯৯৮ সালে বলিউড অভিনেতা অর্জুন রামপাল এবং মডেল মেহের জেসিয়া বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কাটিয়ে দিলেন এতগুলো বছর৷ মেহের অর্জুনের চেয়ে দু’বছরের বড়।

৭) রাজ কুন্দ্রা ও শিল্পা শেঠি

বলিউডের শিল্পা শেঠির চেয়ে তিন মাসের ছোট তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রা৷ শিল্পার পারফিউম এসটু (S2) বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে আনার সময় বলিউডের এই নায়িকার সঙ্গে আলাপ হয় রাজের৷ সেই থেকে তাঁরা দু’জনে প্রেমে পড়েন এবং সেই প্রেম থেকেই অবশেষে ২০০৯ সালের ২২ নভেম্বরে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় সম্পর্ক৷

৮) করণ বিপাশা

সদ্য বিয়ে হওয়া করণ সিং গ্রোভার এবং বিপাশা বসুও এমনই ব্যতিক্রমী দম্পতি ৷ ২০১৬ সালে যখন তাদের বিয়ে হয় তখন বিপাশার বয়স ৩৮ এবং করণের ৩৪৷ শোনা যায় এই বয়েসের কারণেই করণের মায়ের আপত্তি ছিল এই বিয়েতে কিন্তু পরে তিনিও মেনে নেন৷

৯) ফারহান আখতার এবং আধুনা ভবানী আখতার

পরিচালক তথা অভিনেতা ফারান আখতার বিয়ে করেন আধুনা ভবানী যিনি তার চেয়ে ছয় বছরের বড় ৷ দিল চাহতা হ্যায় ছবির চিত্রনাট্য লেখার সময় ফারহানের সঙ্গে আধুনার পরিচয় হয়েছিল এবং ২০০০ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা৷ কিন্তু ২০১৬ থেকে তাঁরা দু’জনে আলাদা থাকছেন ৷ তবে তাদের ডিভোর্স এখনো ঝুলে রয়েছে।

১০) কুণাল ঘেমু ও সোহা আলি খান

অভিনেতা কুণাল ঘেমু বিয়ে করেন তাঁর থেকে পাঁচ বছরের বড় সোহা আলি খানকে৷ ২০০৯ সালে একসঙ্গে ‘ঢুঁনডথে রেহ জাওগে’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে তাদের প্রেম জাগে৷ তখন থেকেই তাঁরা তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে দেখা যায়৷ এরপর দু’বছর ধরে লিভ-ইন করার পর ২০১৪ সালে প্যারিসে কুণাল প্রস্তাব দেন সোহাকে এবং ২০১৫ সালে বিয়ে করেন তারা৷

১১) ফারহা খান এবং শিরিষ কুন্দের

ফিল্ম এডিটর থেকে পরিচালকে পরিণত হওয়া শিরিষ কুন্দের তাঁর স্ত্রী ফারহা খানের চেয়ে আট বছরের ছোট৷ শিরিষ ছিলেন ফারহা পরিচালিত প্রথম ছবি ‘ম্যায় হু না’-তে এডিটর৷ সেই সেট থেকে তাদের বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হয়৷ এরপরে ২০০৪ সালে তাঁরা দু’জনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ আপাতত দুই মেয়ে এবং এক ছেলে নিয়ে আপাতত সুখেই কাটছে তাদের জীবন।

১২) ধানুশ ঐশ্বরিয়া

আবার দক্ষিণী সুপারস্টার ধানুষের চেয়ে তারঁ স্ত্রী ঐশ্বরিয়া (রজনীকান্তের মেয়ে) দু’বছরের বড় ৷ ২০০৪ সালে তাদের বিয়ে হয়েছে এখনো একসঙ্গে।

সূত্র: কলকাতা
raju r 01-27-2017, 11:12 PM
আজ আপনাদের সাথে একটি সাইট শেয়ার করবো যেটাতে সাইন আপ করলেই পাবেন বোনাস $10।

সাইটি প্রি-লাঞ্চ এ আছে।আর আছে মাত্রো 2 দিন।২৯ তারিখের আগে যারা সাইন আপ করবে শুধু তারাই $10 বোনাস পাবেন।

এই সাইট হল PTC+Revshare সাইট। আপনি Ad দেখে আয় করতে পারবেন। আর Ad Pack কিনেও আয় করতে পারবেন। প্রতি Ad Pack এর দাম $5 আপনি বোনাস $10 দিয়ে ২ টা ad pack কিনতে পারবেন।

এছাড়া Donation করে অ আয় করতে পারবেন।

৫ লেবেল ডিপ রেফার কমিশন পাবেন।

Instant Withdraw সুবিধা পাবেন।

Payza/ Bitcoin সহ মোট ৮ টি পেমেন্ট প্রসেসর আছে।

সাইটের ই কারেন্সি ট্রেডিং এর লাইসেন্স আছে। এবং ইউকে রেজিস্টারড কোম্পানি। এছাড়া এদের নিজেদের বিটকয়েন ওয়ালেট, মাইনিং, এবং এক্সচেঞ্জ আছে।


তাই দেরি না করে সাইন আপ করে নিন। কাজে আসবে।

সাইনআপ করুন
https://www.bitluna.org/?r=rahuldev

সাইন আপ করলে ১০ ডলার
এবার রেজিস্ট্রারে ক্লিক করে ফর্ম পুরন করে সাইন আপকরুন।তারপর সাইটটি যখন লান্স করবে ২৯ তারিখ সাইন ইন করে এড প্যাক ক্রয় নিবেন তাহলে ইনকান শুরু হবে।
Hasan 01-27-2017, 08:48 PM
নিউজ ডেস্ক: ঘুম আমাদের শরীরকে চাঙ্গা করে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য তৈরি করে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অধিকাংশ মানুষই রাতের বেলায় ঘুমান। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) যখনই ঘুমাতে যান তখনই ৪টি কাজ করতেন। মূলত ঘুমানোর আগে মহানবী (সা.) যে কাজ করতেন সেই সুন্নাতগুলো মুসলিম হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই করা উচিত।

মহানবী (সা.) ঘুমানোর আগে এই ৪ কাজ করতেন-

১. ভালোভাবে বিছানা ঝেড়ে নিতেন। -(বুখারী: ৬৩২০)

২. ঘরের দরজা আল্লাহর নামে বন্ধ করতেন। -(বুখারী: ৫৬২৩)

৩. শয়নের সময় দু’আ পাঠ করতেন (যেমন: ‘আল্লাহুম্মা বিসমিকা আ’মুতু ওয়া আহইয়া’)। -(বুখারী: ৬৩১৪)

৪. ডান কাৎ হয়ে শয়ন করতেন। -(বুখারীঃ ৬৩১৫)

এ ছাড়া মহানবী (সা.) ঘুমানোর আগে ৫টি কাজ করতে বলেছেন

১. সাধারণত সতর খুলা অবস্হায় না শোয়া। -(তিরমিযীঃ ২৭৬৯)

২. বিনা কারণে উপুড় হয়ে শয়ন করতে নিষেধ করেছেন। -(তিরমিযীঃ ২৭৬৮)

৩. ঘুমানোর সময় আগুনের বাতি জ্বালিয়ে না রাখা। -(তিরমিযীঃ ১৮১৩)

৪. দুঃস্বপ্ন দেখলে পার্শ্ব পরিবর্তন করে শোয়া। -(মুসলিমঃ ৫৯০১)

৫. নাপাক অবস্থায় ঘুমাতে হলে শরীরের নাপাক স্থান ধুয়ে অযু করে নেয়া। -(বুখারীঃ ২৮৮)।
Hasan 01-27-2017, 08:46 PM
লাইফস্টাইল ডেস্ক: একগুঁয়েমির জন্যই জীবনে ঝামেলা বাড়তে থাকে। কারণ, চলার পথে এমন কিছু মানুষের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়, যাঁরা সব সময়েই নিজের মতামতকে একমাত্র মত বলে মনে করেন। অন্যের কথা এঁরা যেমন শুনতে চান না। তেমন অন্যের কথায় কোনো যু্ক্তি আছে, তাও মানতে চায় না। ব্যক্তিগত বা পেশাদারী জীবনে এমন মানুষের সঙ্গে যদি আপনার মানিয়ে চলতে হয় তাহলে তা অসহ্য হয়ে ওঠে। তবে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে এমন মানুষকে সামলানো সম্ভব।

১. নিজে স্পষ্ট অবস্থান নিন

অন্য একজন একগুঁয়ে মানুষের সঙ্গে আচরণে আপনিও যদি একগুঁয়ে হয়ে যান তাহলে তা অচলাবস্থা তৈরি করবে। আর এ অচলাবস্থা কখনোই ভালো কোনো ফলাফল আনবে না। তাই দরকার প্রয়োজন স্পষ্ট অবস্থান প্রকাশ এবং অন্যকে তা জানিয়ে দেয়া। অবস্থানের পেছনের কারণ তাঁকে জানিয়ে দিন। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন এবং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন। শুধু সমস্যার পেছনে নয় বরং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন যেন সামনে এগিয়ে যাওয়া যায়।

২. বিদ্রুপ পরিহার করুন

বিদ্রুপের মাধ্যমে আপনি যদি কোনো ব্যক্তির আচরণের প্রতিবাদ করেন তাহলে তা হিতে বিপরীত হতে পারে। অনেক সময় কোনো বিদ্রুপ করা হলে তা মানুষকে সে বিষয়ে আরও একগুঁয়ে করে তোলে। এতে এটি ব্যক্তিগত পর্যায়ে চলে যায় এবং সমস্যা সমাধানের পথ রুদ্ধ হয়ে যায়। তাই বিদ্রুপ পরিহার করে সঠিক বিষয়টি নিয়েই এগিয়ে যান এবং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।

৩. অন্য দিকটিও দেখুন

কোনো বিষয়ে অপর পক্ষের একগুঁয়ে মনোভাব যেমন আপনি আশা করেন না, তেমন আপনার একগুঁয়ে মনোভাবও অপর পক্ষ আশা করে না। তাই যে কোনো বিষয় নিয়ে তর্ক করতে হলে আপনার মনে রাখতে হবে, আপনার কথায় যুক্তি থাকলে অন্য পক্ষ তা মেনে নেবে। একই ভাবে, অন্যদের কথায় যুক্তি থাকলে আপনারও তা মেনে নেয়ার প্রস্তুতি থাকতে হবে।

সূত্র: আজকাল
Hasan 01-27-2017, 08:44 PM
অনলাইন ডেস্ক: বিস্তৃত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ব্রিটেনে প্রায় প্রতি দশ জন নারীর মধ্যে একজনের কাছে যৌন সঙ্গম বেদনাদায়ক একটি কাজ। ব্রিটিশ জার্নাল অব অবসটেট্রিস অ্যান্ড গাইনোকলোজি ১৬ থেকে ৭৪ বছর বয়সী ৭ হাজার মহিলার উপর এই সমীক্ষাটি চালায়। এদের সবারই রয়েছে নিয়মিত যৌন সম্পর্কের অভিজ্ঞতা। সঙ্গম উপভোগ না করা বা সঙ্গম করতে গিয়ে কষ্ট পাওয়ার এই ব্যাপারটি চিকিৎসা বিজ্ঞানে ডিসপ্যারেনিয়া নামে পরিচিত।

এটা সব বয়সী নারীর ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। পঞ্চাশ এবং ষাট বছরের মাঝামাঝি বয়েসী নারীরা এই সমস্যায় ভুগতে পারেন। আবার হতে পারে ১৬ থেকে ২৪ বছরের তরুণীদেরও। এটা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলছেন গবেষকরা।

চিকিৎসায় এই সমস্যা ঠিক হতে পারে।

গবেষণায় বেরিয়ে আসছে, একজন নারী নানা কারণে বেদনাদায়ক সঙ্গমের অভিজ্ঞতা পেতে পারেন। এটা হতে পারে শুষ্ক যোনি, সঙ্গম চলাকালে উদ্বিগ্ন থাকা কিংবা নিরানন্দ সঙ্গম। তবে যৌনবাহিত কিছু রোগের কারণেও এটা হতে পারে। গবেষণায় অংশ নেয়া কিছু নারী বলছেন, সঙ্গম তাদের এতই বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতা দেয় যে তারা সঙ্গম করা থেকে বিরত থাকছেন।

লন্ডনের ৬২ বছর বয়েসী ক্যারেন (ছদ্মনাম) বলছেন, ৪০ বছর বয়েস থেকে তার এই সমস্যাটা হচ্ছে। তিনি বলছেন, "আমার স্বামী যদিও আমার সমস্যাটা বুঝতে পারতেন, তারপরও তাকে এক পর্যায়ে ভয় পেতে শুরু করি আমি"।

ক্যারেন আরেকটি সমস্যার কথা বলেন, কোন কিছু তার যোনিপথ দিয়ে প্রবেশ করানোর উপক্রম করলেই আপনাআপনি তার যোনিপথ সংকুচিত হয়ে যেত।

এটা শুধু সঙ্গমের ক্ষেত্রেই নয়, কোন ডাক্তারি পরীক্ষা করতে গিয়েও এটা হত, বলছেন ক্যারেন। পরে তিনি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন এবং ডাক্তার তাকে ঔষধ দেন।

"মহিলাদের জানা দরকার এ ধরণের সমস্যার জন্য সাহায্য পাওয়ার উপায় আছে। কিন্তু সেটা যথাসময়ে করতে হবে", বলছেন ক্যারেন। "অনেক মহিলা এটা নিয়ে কথা বলতে চান না। আমরা সন্তান জন্ম দেয়ার সময়কার ঘটনা নিয়ে নিজেদের মধ্যে বিস্তারিত আলাপ করি, কিন্তু আমাদের প্রজন্মের মহিলারা সঙ্গম এবং ঋতুস্রাব নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে আগ্রহী না। আমাদের কথা বলা উচিত"।

প্রধান গবেষক ড. ক্রিস্টিন মিচেল বলছেন, শুধু বয়স্ক নারীরাই যে যৌন সমস্যা নিয়ে কথা বলতে বিব্রত হন তা নয়, এই প্রবণতা সব বয়সের ক্ষেত্রেই বিদ্যমান। এদিকে ক্যানাডায় ২শ জন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর উপর চালানো এক জরিপে দেখা গেছে তাদের অর্ধেকের ক্ষেত্রেই প্রথম সঙ্গমের অভিজ্ঞতা ছিল বেদনাদায়ক। ড. মিচেল এই পরিস্থিতি এড়াতে, তরুণ-তরুণীদের যৌন শিক্ষার মাধ্যমে প্রস্তুত করার উপর গুরুত্ব দিচ্ছেন।-বিবিসি
Pages (144):    1 88 89 90 91 92 144   
Welcome, Guest
You have to register before you can post on our site.
Lost Password?
Remember me?
 
Members: 1,290
Latest member: taoaxue123
Forum threads: 2,869
Forum posts: 6,357
There are currently 71 online users. 0 Member(s) | 69 Guest(s)
Bing, Google
Latest Threads
Shuvo Kamona Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:34 PM
Replies: 80 - Views: 19,912
Kemon Acho Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:33 PM
Replies: 71 - Views: 20,712
Bangla Islamic Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:31 PM
Replies: 149 - Views: 30,135
Bangla Koster Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:25 PM
Replies: 138 - Views: 31,611
Bangla Jokes Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:23 PM
Replies: 65 - Views: 42,285
Bangla Advice Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:21 PM
Replies: 85 - Views: 24,239
Mixed General Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:18 PM
Replies: 202 - Views: 34,973
Bangla Friendship Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:16 PM
Replies: 165 - Views: 54,336
Bangla Love Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:10 PM
Replies: 310 - Views: 57,700
Bangla Eid Sms
Forum: Bangla Sms
Last Post: xfinityauthorize, 04-25-2024, 04:07 PM
Replies: 21 - Views: 113,089
Powered By MyBB, © 2002-2024 MyBB Group.
Made with by Curves UI.